কোহলি জানালেন, তাঁর ব্যাটিংয়ে প্রভাব ফেলেছিল যে আইপিএল–সতীর্থ
Published: 2nd, May 2025 GMT
২০০৮ সালে তাঁর আইপিএল অভিষেক। আইপিএলের শুরুর মৌসুমে ভারতের টপ অর্ডার এই ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলিকে দলে ভিড়িয়েছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। সেই সময় তাঁর বয়স ছিল ১৯ বছর।
১৭ বছর আগের স্মৃতি হাতড়ে কোহলির মনে পড়ছে, আইপিএলে শুরুর দিনগুলোতে কোন সতীর্থ তাঁর ব্যাটিংয়ের ওপর প্রভাব ফেলেছিলেন।
বেঙ্গালুরুর এক্স অ্যাকাউন্টে পোস্ট করা এক পডকাস্ট ভিডিওতে কোহলি কথা বলেছেন আইপিএলে নিজের শুরুর সময় নিয়ে। সেই ভিডিওতে তিনি মায়ন্তি ল্যাঙ্গারকে বলেছেন সাবেক আইপিএল সতীর্থ দক্ষিণ আফ্রিকার মার্ক বাউচারের কথা। দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক অধিনায়ক এবং উইকেটকিপার–ব্যাটসম্যান কীভাবে তাঁর ব্যাটিংয়ে প্রভাব রেখেছিলেন, সেই ব্যাখ্যাও দিয়েছেন কোহলি।
মার্ক বাউচার.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন দাবিতে রংপুরে রোববার গণপদযাত্রা
তিস্তা চুক্তি ও মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে রংপুরে রোববার গণপদযাত্রা কর্মসূচি পালন করবে তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলন। নগরীর শাপলা চত্বর থেকে শুরু হয়ে রংপুর জিলা স্কুল মাঠ পর্যন্ত এই গণপদযাত্রায় নদীপারের প্রায় ৫০ হাজার মানুষ অংশ নেবেন। কর্মসূচিতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু।
শনিবার দুপুরে নগরীর একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক ও বিএনপির রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবীব দুলু। তিনি জানান, আন্তর্জাতিক নদী তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্যার দাবিতে এর আগে বিভিন্ন সংগঠন তিস্তা ব্যারাজ অভিমুখে রোডমার্চ, মানববন্ধন, সমাবেশসহ স্তব্ধ কর্মসূচি পালন করেও বিগত সরকারের আমলে আশ্বাসের বাণী ছাড়া মেলেনি কিছু। তবে ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা আদায় এবং অবিলম্বে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে তিস্তাপারের মানুষজন ১৭ ও ১৮ ফেব্রুয়ারি দু’দিন অবস্থান কর্মসূচি পালন করে।
‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের ব্যানারে এ কর্মসূচিতে পাঁচ জেলার ১১ স্থানে তাঁবু খাটিয়ে একই সময়ে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে সংহতি প্রকাশ করে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সমাপনী অনুষ্ঠানে লন্ডন থেকে সবগুলো পয়েন্টে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ব্যতিক্রমী এই কর্মসূচিতে পাঁচ জেলার লক্ষাধিক মানুষ অংশ নেন। কিন্তু তারপরও বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এখন পর্যন্ত বিষয়টি আমলে নেয়নি।
আসাদুল হাবীব দুলু বলেন, দু’দিনব্যাপী অবস্থান কর্মসূচি পালনের সময় ঘোষণা ছিল যতদিন তিস্তা চুক্তি ও মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হবে না, ততদিন আন্দোলন চলবে। সেই ঘোষণার প্রেক্ষিতে রোববার গণপদযাত্রা কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে রংপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সামসুজ্জামান সামু, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম, সদস্যসচিব আনিছুর রহমান লাকু, বিএনপি নেতা এমদাদুল হক ভরসা, রংপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সালেকুজ্জামান সালেক উপস্থিত ছিলেন।