অসুস্থ ধামগড় ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সালাউদ্দিন ইউসুফের শারীরিক অবস্থার খোঁজ খবর নিলেন বিএনপির নেতৃবৃন্দ।

সোমবার (৫ মে) সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে ধামগড় ইউনিয়নের ইস্পাহানীস্থ নিজ বাড়িতে গিয়ে তার শারীরিক অবস্থার খোঁজ খবর নেওয়ার পাশাপাশি সুস্থতার  জন্য দোয়া করেন।  

এসময়ে আরও উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও মুছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শাহিন আহমেদ, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক আঃ রহিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অনিক আহমেদ, ধামগড় ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো.

মহসিন, সিনিয়র সহ-সভাপতি আলমগীর হোসেন, সহ- সভাপতি কবির হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান আপন, বন্দর উপজেলা আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি সংসদের যুগ্ম আহ্বায়ক বিল্লাল হোসেন প্রমুখ।
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ ন ব এনপ র

এছাড়াও পড়ুন:

শেখ সেলিমের ৩৫ ব্যাংক হিসাব ও ২৩ বিও হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

আওয়ামী লীগ নেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিমের ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁর ২৩টি বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাব অবরুদ্ধ করার আদেশও দিয়েছেন আদালত। ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন বুধবার রাতে এ আদেশ দেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষ থেকে বলা হয়, শেখ ফজলুল করিম সেলিম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে দুর্নীতির মাধ্যমে দেশে–বিদেশে বিপুল পরিমাণ স্থাবর–অস্থাবর সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান করছে দুদক। একই সঙ্গে দুদক শেখ সেলিমের ৩৫টি ব্যাংক হিসাব ও ২৩টি বিও হিসাব অবরুদ্ধ করার আবেদন করে। শুনানি নিয়ে আদালত তাঁর এসব হিসাব অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন।

এর আগে গত বছরের ২৮ আগস্ট শেখ ফজলুল করিম সেলিমের ব্যাংক হিসাব স্থগিত করা হয়। একই সঙ্গে তাঁর স্ত্রী ও পুত্র-কন্যাদের ব্যাংক হিসাবও স্থগিত করা হয়। ব্যাংক হিসাব জব্দের এ তালিকায় থাকা বাকিরা হলেন শেখ সেলিমের স্ত্রী ফাতেমা সেলিম, তাঁর ছেলে এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি ফজলে ফাহিম ও শেখ ফজলে নাইম এবং মেয়ে শেখ আমিনা সুলতানা সনিয়া।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) বুধবার ব্যাংক হিসাব স্থগিতের এ নির্দেশনা দেশের বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে পাঠায়।

বিএফআইইউর চিঠিতে বলা হয়, উল্লিখিত ব্যক্তি ও তাঁদের ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে কোনো হিসাব পরিচালিত হয়ে থাকলে সেই হিসাবের লেনদেন মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের আওতায় ৩০ দিনের জন্য স্থগিত রাখা এবং তাঁদের নামে কোনো লকার থাকলে তার ব্যবহার ৩০ দিনের জন্য বন্ধ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়। পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে এ বিষয়ে পদক্ষেপ সম্পর্কে প্রতিবেদন পাঠাতে বলা হয়েছে।

এর আগে গত বছরের ২০ আগস্ট শেখ সেলিম, তাঁর ছেলে ফজলে ফাহিমসহ পরিবারের সবার ব্যাংক হিসাব তলব করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ছাত্র আন্দোলনের মুখে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর অনেক মন্ত্রী-এমপির পাশাপাশি আওয়ামী লীগের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত ব্যবসায়ীদের ব্যাংক হিসাবও স্থগিত করা হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ