বাংলাদেশিদের অপেক্ষমাণ ভিসা ইস‍্যু দ্রুত সমাধানের জন্য ইতালির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মাত্তেও পিয়ান্তেদোসিকে আহ্বান জানি‌য়ে‌ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।

মঙ্গলবার (৬ মে) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, বৈঠকে ভিসা প্রক্রিয়াকরণ ব্যবস্থাকে সুগম করতে এবং ইতালিতে বাংলাদেশি প্রবাসীদের কল্যাণসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। বাংলাদেশ ও ইতালির মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, অভিন্ন মূল্যবোধ এবং অভিন্ন স্বার্থের ওপর ভিত্তি করে দীর্ঘস্থায়ী বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার বন্ধনকে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করার বিষয়ে আলোচনা করা হয়।

আরো পড়ুন:

নারীদের বিষয়ে আনাকাঙ্ক্ষিত শব্দচয়নে হেফাজতের দুঃখ প্রকাশ

বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে নারী উদ্যোক্তা মেলা

উভয়পক্ষ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অবস্থা পর্যালোচনা করে এবং নিরাপত্তা সহযোগিতা, অভিবাসন ব্যবস্থাপনা, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সহযোগিতা, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, সামাজিক উন্নয়ন এবং তাদের জনগণের কল্যাণের জন্য পারস্পরিক উপকারী অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার বিষয়ে ইচ্ছা প্রকাশ করে।

ঢাকা/হাসান/সাইফ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

রয়্যাল সোসাইটি অব লিটারেচারের নতুন সভাপতি এলিফ শাফাক

ঔপন্যাসিক এলিফ শাফাক যুক্তরাজ্যের রয়্যাল সোসাইটি অব লিটারেচারের নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। বিদায়ী সভাপতি বার্নার্দিন ইভারিস্টোর চার বছরের মেয়াদ শেষে তিনি এ দায়িত্ব নিচ্ছেন।

ব্রিটিশ-তুর্কি এই লেখক দ্য আইল্যান্ড অব মিসিং ট্রিস ও দেয়ার আর রিভারস ইন দ্য স্কাইসহ বহু উপন্যাসের রচয়িতা। সোসাইটির বার্ষিক সাধারণ সভায় ফেলোদের ভোটে তাঁকে নির্বাচন করা হয় এবং আনুষ্ঠানিকভাবে নাম ঘোষণা করা হয়।

এলিফ শাফাক দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘তাঁদের সিদ্ধান্তে আমি আবেগাপ্লুত। আমার কাছে ফেলোশিপ মানে কেবল সংগঠনে যোগ দেওয়া নয়। আমি মনে করি, এর মানে হলো সহযোগিতা, সংহতি ও একসঙ্গে থাকা। আমরা অস্থির ও কঠিন সময় পার করছি। লেখক, গ্রন্থাগারিকসহ সবার সামনে এখন অনেক চ্যালেঞ্জ।’

তাঁর মেয়াদকালে নিজস্ব কিছু পরিকল্পনা থাকলেও এলিফ শাফাক বলেন, ‘প্রথমত, আমি সবার কথা শুনতে চাই। আমার সহলেখক ও কবিদের ভাবনা ও প্রস্তাব জানতে চাই।’

এজিএমে মেয়াদ শেষে সদ্য সাবেক সভাপতি ইভারিস্টো বলেন, ‘শাফাক নির্বাচিত হওয়ায় আমি খুশি। তিনি বিশ্বব্যাপী বেস্টসেলিং লেখক হিসেবে পরিচিত।’

এলিফ শাফাক ২০২০ সাল থেকে রয়্যাল সোসাইটি অব লিটাচারের সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করছিলেন। তাঁর প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ২১, যার মধ্যে ১৩টি উপন্যাস। তাঁর লেখা ৫৮টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে।

সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
গ্রন্থনা: রবিউল কমল

সম্পর্কিত নিবন্ধ