এনসিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচে ককটেল বিস্ফোরণ
Published: 22nd, June 2025 GMT
রাজধানীর বাংলামোটর মোড়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় কার্যালয় নিচে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। রোববার বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, চলন্ত একটি গাড়ি থেকে বাংলামোটর মোড়ে ট্রাফিক পুলিশ বক্সের সামনে ককটেল ছুড়ে মারলে বিস্ফোরণ ঘটে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএমপির রমনা জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, এ বিষয়ে খোঁজ-খবর নেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ককটেল বিস্ফোরণ স্থলের পাশেই রূপায়ন টাওয়ারে রয়েছে– এনসিপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়, ব্যাংক, গণমাধ্যমের অফিস, রেস্টুরেন্টসহ বিভিন্ন অফিস ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘পূর্ণাঙ্গ শাটডাউন’ কর্মসূচির ঘোষণা জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) সহ-উপাচার্য, প্রক্টর, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ওপর হামলাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম। সংগঠনটি বলছে, ছাত্র নামক সন্ত্রাসীদের শাস্তি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষাসহ সব ধরনের কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ (পূর্ণাঙ্গ শাটডাউন) থাকবে।
সোমবার রাতে রাবির জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক মো. আবদুল আলিম এবং সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মোহাম্মাদ আমীরুল ইসলাম এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, ২০ সেপ্টেম্বর দুপুরে রাবির সহ-উপাচার্য (প্রশাসন) দাপ্তরিক কাজ শেষে দুপুরের খাবারের জন্য বাসায় যাওয়ার জন্য গাড়িতে ওঠেন। এ অবস্থায় কতিপয় ছাত্র তাঁকে গাড়ি থেকে জোরপূর্বক নামিয়ে গাড়ির চাবি ছিনিয়ে নেয় ও অশালীন উক্তি করে। এরপর তিনি হেঁটে তাঁর বাসভবনে ঢুকতে গেলে প্রধান ফটকে তারা তালা দেয়। এমন পরিস্থিতিতে সহ-উপাচার্য জুবেরী ভবনের দিকে যেতে চাইলে এই ছাত্র নামক সন্ত্রাসীরা তাঁকেসহ প্রক্টর, সহকারী প্রক্টর, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ওপর বর্বরোচিত হামলা করে। এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচারের দাবিতে ২১ সেপ্টেম্বর থেকে পূর্ণাঙ্গ শাটডাউন কর্মসূচি চলমান রয়েছে।
এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার বেলা ১১টায় শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ব্যানারে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে বক্তারা ‘সন্ত্রাসীদের’ বহিষ্কার এবং ক্যাম্পাসের শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ রক্ষা ও শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ছাত্রদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জোরালো দাবি জানান।