আন্তর্জাতিক রোবোটেক অলিম্পিয়াডে বিইউবিটি শিক্ষার্থীদের সাফল্য
Published: 23rd, June 2025 GMT
পঞ্চম আন্তর্জাতিক রোবোটেক অলিম্পিয়াড ২০২৫-এ সাফল্য অর্জন করেছে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) শিক্ষার্থীরা। গত ২১ জুলাই উত্তরা ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত এ প্রতিযোগিতায় দেশ-বিদেশের মোট সত্তরটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দেড়শোর বেশি দল অংশগ্রহণ করে, যেখানে মোট ১২ ক্যাটাগরিতে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
বিইউবিটির প্রতিনিধিত্বকারী দল ‘টিম বিইউবিটি’ আইডিয়া কম্পিটিশন ও প্রজেক্ট শোকেস, এই দুটি ক্যাটাগরিতে রানার আপ হয়। আইডিয়া কম্পিটিশন বিভাগে বিইউবিটির টিমের সদস্য ছিলেন আবু হুরাইরা আনসারী তানভীর, রাকিবুল হাসান বিজয়, শাখাওয়াত হোসেন এবং আসিফ আল আমিন।
অপরদিকে প্রজেক্ট শোকেস বিভাগে টিম বিইউবিটির সদস্যরা ছিলেন শাখাওয়াত হোসেন, সাকিব চৌধুরী, শাহরিয়ার চৌধুরী, সাব্বির হোসেন এবং সাজেদুল ইসলাম।
বিজয়ী দুটি দল সদস্যরা বিইউবিটির উপাচার্য প্রফেসর ড.
উল্লেখ্য, এই আন্তর্জাতিক অলিম্পিয়াডটি যৌথভাবে আয়োজন করে উত্তরা ইউনিভার্সিটির স্কুল অব সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এবং রোবোটেক ভ্যালি।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পূর্বাণী গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সরকার।
বিইউবিটি ভবিষ্যতেও শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা ও প্রযুক্তিগত দক্ষতা বিকাশে এই ধরনের কার্যক্রমে অংশগ্রহণে উৎসাহ প্রদান করে যাবে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ইউন ভ র স ট ব ইউব ট র
এছাড়াও পড়ুন:
চাঁদপুরে বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে মৃত্যু
চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলায় বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে মিজানুর রহমান (৪৫) নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার বিকেলে উপজেলার উপাদী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মারা যাওয়া মিজানুর রহমান ওই এলাকার মৃত শিক্ষক আবদুর রহিমের মেজ ছেলে। তিনি উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সফিকুল ইসলামের ছোট ভাই। এক ছেলে ও এক মেয়ের বাবা মিজানুর মানসিক প্রতিবন্ধী ছিলেন।
পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গতকাল বিকেল পাঁচটার দিকে মিজানুর রহমান বাড়ির পাশে একটি বিলে শাপলা তুলতে যান। এরপর তিনি আর ফেরেননি। গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত বাড়ি না ফেরায় স্বজনেরা বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ করেও তাঁর হদিস পাননি। এরপর খুঁজতে খুঁজতে গতকাল রাত ৯টায় ওই বিলের পানিতে তাঁর ভাসমান মরদেহ দেখতে পান স্বজনেরা। পরে তাঁরা মরদেহ উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসেন।
মিজানুর রহমানের বড় ভাই সফিকুল ইসলাম বলেন, তাঁর ভাই মানসিক ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ছিলেন। খুব সহজ-সরল স্বভাবের মানুষ ছিলেন তিনি। সাঁতার জানতেন না। ভাইয়ের মৃত্যুতে পরিবার গভীর শোকাহত।
মতলব দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সালেহ আহাম্মদ বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়েছিল। এ ঘটনায় থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ বা মামলা হয়নি।