চাঁদপুর শহরের বড় স্টেশন মাছঘাটে আড়াই কেজির এক ইলিশ বিক্রি হয়েছে ১৩ হাজার টাকায়। আজ সোমবার সকালে চাঁদপুর বড় স্টেশন মাছঘাটে জেলেদের জালে ধরা পড়ে ওই ইলিশটি।

আজ সকালে মেঘনা নদীতে ধরা ইলিশটি ঘাটের মাছ ব্যবসায়ী উত্তম দাসের আড়তে তোলা হয়। নিলামে অংশ নেন অন্তত ১৫ জন ব্যবসায়ী। নবীর হোসেন নামের এক মাছ ব্যবসায়ী এটি কিনে নেন।

নবীর হোসেন বলেন, জুন মাস থেকে জেলেরা বড় আকারের ইলিশ পাচ্ছেন, যা আগে দেখা যায়নি। কিছুদিন আগেও ২ কেজি ৪৮০ গ্রাম ওজনের একটি ইলিশ নিলামে ১৩ হাজার ৩৯০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, সেটিও তিনি কিনেছেন।

স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, ইলিশ কম পাওয়ায় জেলেরা হতাশ, তবে জুনের শুরু থেকে মাঝেমধ্যে বড় আকারের কিছু ইলিশ ধরা পড়ছে।

চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শবে বরাত সরকার বলেন, পদ্মা-মেঘনায় ইলিশের সরবরাহ প্রায় নেই বললেই চলে। দক্ষিণাঞ্চল থেকেও ইলিশ আসছে না। মাঝেমধ্যে স্থানীয় নদী থেকে বড় আকৃতির কিছু ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে। এসব মাছ অনলাইনে বিক্রি হচ্ছে।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব যবস য়

এছাড়াও পড়ুন:

রয়্যাল সোসাইটি অব লিটারেচারের নতুন সভাপতি এলিফ শাফাক

ঔপন্যাসিক এলিফ শাফাক যুক্তরাজ্যের রয়্যাল সোসাইটি অব লিটারেচারের নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। বিদায়ী সভাপতি বার্নার্দিন ইভারিস্টোর চার বছরের মেয়াদ শেষে তিনি এ দায়িত্ব নিচ্ছেন।

ব্রিটিশ-তুর্কি এই লেখক দ্য আইল্যান্ড অব মিসিং ট্রিস ও দেয়ার আর রিভারস ইন দ্য স্কাইসহ বহু উপন্যাসের রচয়িতা। সোসাইটির বার্ষিক সাধারণ সভায় ফেলোদের ভোটে তাঁকে নির্বাচন করা হয় এবং আনুষ্ঠানিকভাবে নাম ঘোষণা করা হয়।

এলিফ শাফাক দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘তাঁদের সিদ্ধান্তে আমি আবেগাপ্লুত। আমার কাছে ফেলোশিপ মানে কেবল সংগঠনে যোগ দেওয়া নয়। আমি মনে করি, এর মানে হলো সহযোগিতা, সংহতি ও একসঙ্গে থাকা। আমরা অস্থির ও কঠিন সময় পার করছি। লেখক, গ্রন্থাগারিকসহ সবার সামনে এখন অনেক চ্যালেঞ্জ।’

তাঁর মেয়াদকালে নিজস্ব কিছু পরিকল্পনা থাকলেও এলিফ শাফাক বলেন, ‘প্রথমত, আমি সবার কথা শুনতে চাই। আমার সহলেখক ও কবিদের ভাবনা ও প্রস্তাব জানতে চাই।’

এজিএমে মেয়াদ শেষে সদ্য সাবেক সভাপতি ইভারিস্টো বলেন, ‘শাফাক নির্বাচিত হওয়ায় আমি খুশি। তিনি বিশ্বব্যাপী বেস্টসেলিং লেখক হিসেবে পরিচিত।’

এলিফ শাফাক ২০২০ সাল থেকে রয়্যাল সোসাইটি অব লিটাচারের সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করছিলেন। তাঁর প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ২১, যার মধ্যে ১৩টি উপন্যাস। তাঁর লেখা ৫৮টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে।

সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
গ্রন্থনা: রবিউল কমল

সম্পর্কিত নিবন্ধ