কলম্বোয় সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুতে ধাক্কা খেয়েছে বাংলাদেশ দল। ওপেনার এনামুল হক বিজয় শুরুতে শূন্য করে বোল্ড হয়ে ফিরেছেন।
বাংলাদেশ ৫ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে ৫ রানে ব্যাট করছে। ক্রিজে আছেন সাদমান ও মুমিনুল হক।
বাংলাদেশ কলম্বো টেস্টের একাদশে দুই পরিবর্তন এনেছে। মেহেদী মিরাজ একাদশে ঢুকেছেন। একাদশের বাইরে চলে গেছেন ব্যাটার জাকের আলী। ইনজুরিতে হাসান মাহমুদ নেই একাদশে। ফিরেছেন এবাদত হোসেন।
শ্রীলঙ্কাও একাদশে দুই পরিবর্তন এনেছে। অবসর নেওয়া অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসের জায়গায় অভিষেক হয়েছে অলরাউন্ডার সোনাল দিনুশার। পেসার বিশ্ব ফার্নান্দো একাদশে ঢুকেছেন ইনজুরিতে পড়া মিলান রত্নায়েকের জায়গায়।
বাংলাদেশ একাদশ: সাদমান ইসলাম, এনামুল হক, মুমিনুল হক, নাজমুল শান্ত, মুশফিকুর রহিম, লিটন দাস, মেহেদী মিরাজ, নাঈম হাসান, তাইজুল ইসলাম, নাহিদ রানা, এবাদত হোসেন।
শ্রীলঙ্কার একাদশ: পাথুম নিশাঙ্কা, লাহিরু উদারা, দিনেশ চান্ডিমাল, ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা, কামিন্দু মেন্ডিস, কুশল মেন্ডিস, সোনাল দিনুশা, থারিন্ডু রত্নায়েকে, প্রবাথ জয়সুরিয়া, বিশ্ব ফার্নান্দো, আসিথা ফার্নান্দো।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
পর্যটকে পরিপূর্ণ কুয়াকাটা
দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির তৃতীয় দিন শুক্রবার (৩ অক্টোবর) পর্যটকে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে পটুয়াখালীর পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা। ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতের তিন নদীর মোহনা, লেম্বুর বন, শুটকি পল্লী, ঝাউবাগান, গঙ্গামতি, চর গঙ্গামতি ও লাল কাঁকড়ার চড়ে এখন পর্যটকদের সরব উপস্থিতি। তাদের নিরাপত্তায় তৎপর রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, আগত পর্যটকরা সৈকতের বালিয়াড়িতে উচ্ছ্বাসে মেতেছেন। তাদের অনেকে সমুদ্রের ঢেউয়ে গা ভিজিয়ে এবং ওয়াটর বাইকে চড়ে আনন্দ করছেন। অনেকে আবার সৈকতের বেঞ্চিতে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। পর্যটকদের কেউ কেউ মোটরসাইকেল কিংবা ঘোড়ায় চরে বিভিন্ন পর্যটন স্পট ঘুরে দেখছিলেন। সব মিলিয়ে সৈকতের উৎসব মুখর পরিবেশ বিরাজ করছে।
আরো পড়ুন:
চার দিনের ছুটিতে কক্সবাজার রুটে চলবে ‘ট্যুরিস্ট স্পেশাল’ ট্রেন
১ অক্টোবর থেকেই কেওক্রাডং যেতে পারবেন পর্যটকরা, মানতে হবে ৬ নির্দেশনা
পাবনা থেকে আসা হোসেন শহীদ ও সোনিয়া দম্পতি জানান, পূজা ও সরকারি ছুটি থাকায় তারা কুয়াকাটায় এসেছেন। সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করেছেন তারা। এই দম্পতির অভিযোগ, হোটেল ভাড়া কিছুটা বেশি রাখা হয়েছে।
বরিশালের কাউনিয়া থেকে আসা সম্রাট বলেন, “কয়েকটি পর্যটন স্পট ঘুরে দেখেছি। বৃহস্পিতবার বিকেলে বৃষ্টির মধ্যে লাল কাকড়ার চড়, গঙ্গামতি ও লেম্বুর বন ঘুরেছি। দারুন এক অনুভূতি হয়েছে।”
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, “পর্যটকদের নিরপত্তা নিশ্চিতে আমরা সচেষ্ট রয়েছি। বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্য মোতায়েন রয়েছে।”
ঢাকা/ইমরান/মাসুদ