দিনাজপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ২০
Published: 12th, July 2025 GMT
দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার কাচিনিয়া বাজারে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে অন্তত অর্ধশতাধিক মোটরসাইকেল ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে । এতে আহত হয়েছেন অন্তত ২০ জন।
শুক্রবার রাত ৯টার দিকে বিএনপির মোস্তাফিজুর রহমান ও তুহিন গ্রুপের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জেরে এই সংঘর্ষ ঘটে।
এতে জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি মিজানুর রহমান চৌধুরী, দিনাজপুর-৪ আসন থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী কর্নেল (অবসরপ্রাপ্ত) মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীসহ অন্তত বিশ জন আহত হন।
পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেb। সংঘর্ষের ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
খানসামা থানার ওসি নজমূল হক সমকালকে জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, তবে এখনও উত্তেজনা বিরাজ করছে। লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: স ঘর ষ ব এনপ র স ঘর ষ
এছাড়াও পড়ুন:
‘আমাদের নতুন সংসার, সব স্বপ্ন ভেঙে গেল’
‘আমাদের নতুন সংসার। অনেক স্বপ্ন ছিল। সব স্বপ্ন ভেঙে গেল। এখন স্বামীকেই হারালাম। আমি টাকা চাই না, আপনারা আমার স্বামীকে এনে দেন।’ কান্নাজড়িত কণ্ঠে কথাগুলো বলছিলেন সুদানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের ঘাঁটিতে হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী বাহিনীর লন্ড্রি কর্মচারী মো. সবুজ মিয়ার স্ত্রী নূপুর আক্তার (২২)।
সবুজ মিয়ার বাড়ি গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলায়। তিনি উপজেলার মহদিপুর ইউনিয়নের ছোট ভগবানপুর গ্রামের প্রয়াত হাবিদুল ইসলামের ছেলে। দেড় বছর আগে তিনি বিয়ে করেছিলেন। তাঁর মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর থেকে ছোট ভগবানপুর গ্রামে মাতম চলছে।
রোববার বিকেলে গাইবান্ধা শহর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে ছোট ভগবানপুর গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, সবুজ মিয়ার বাড়িতে আহাজারি চলছে। কান্নায় ভেঙে পড়েছেন আত্মীয়স্বজনেরা। তাঁদের সান্ত্বনা দিতে আশপাশের লোকজন বাড়িতে ভিড় করছেন। সবুজের স্ত্রী নূপুর বারবার লুটিয়ে পড়ছেন।
সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের ঘাঁটিতে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় শাহাদাতবরণকারী বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয় শান্তিরক্ষী