বন্দরে ৩৫ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেটসহ মাদক সম্রাট মিজানুর রহমান ওরফে নাদিম (৩৩) নামে এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

গ্রেপ্তারকৃত মাদক ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ওরফে নাদিম বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের শুভকরদী এলাকার মৃত মৃত মোহাম্মদ হোসেন মিয়ার ছেলে। 

ইয়াবা উদ্ধারের ঘটনায় বন্দর থানার উপ পরিদর্শক মোঃ ফারুক হোসেন বাদী হয়ে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদক আইনে মামলা রুজু করেছে। যার মামলা নং- ১৭(১০)২৫। ধৃতকে উল্লেখিত মাদক মামলায় শুক্রবার (১০ অক্টোবর)  দুপুরে আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। 

এর আগে গত বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) বিকেল ৫টায় বন্দর উপজেলার শুভকরদী এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে ওই মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পুলিশ।

থানা সূত্রে জানা গেছে, গ্রেপ্তারকৃত মাদক ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান ওরফে নাদিম দীর্ঘ দিন ধরে উল্লেখিত এলাকায় ইয়াবা বিক্রি করে আসছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে উল্লেখিত ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পুলিশ।  
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

‘আমাদের নতুন সংসার, সব স্বপ্ন ভেঙে গেল’

‘আমাদের নতুন সংসার। অনেক স্বপ্ন ছিল। সব স্বপ্ন ভেঙে গেল। এখন স্বামীকেই হারালাম। আমি টাকা চাই না, আপনারা আমার স্বামীকে এনে দেন।’ কান্নাজড়িত কণ্ঠে কথাগুলো বলছিলেন সুদানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের ঘাঁটিতে হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী বাহিনীর লন্ড্রি কর্মচারী মো. সবুজ মিয়ার স্ত্রী নূপুর আক্তার (২২)।

সবুজ মিয়ার বাড়ি গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলায়। তিনি উপজেলার মহদিপুর ইউনিয়নের ছোট ভগবানপুর গ্রামের প্রয়াত হাবিদুল ইসলামের ছেলে। দেড় বছর আগে তিনি বিয়ে করেছিলেন। তাঁর মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর থেকে ছোট ভগবানপুর গ্রামে মাতম চলছে।

রোববার বিকেলে গাইবান্ধা শহর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে ছোট ভগবানপুর গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, সবুজ মিয়ার বাড়িতে আহাজারি চলছে। কান্নায় ভেঙে পড়েছেন আত্মীয়স্বজনেরা। তাঁদের সান্ত্বনা দিতে আশপাশের লোকজন বাড়িতে ভিড় করছেন। সবুজের স্ত্রী নূপুর বারবার লুটিয়ে পড়ছেন।

সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের ঘাঁটিতে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় শাহাদাতবরণকারী বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয় শান্তিরক্ষী

সম্পর্কিত নিবন্ধ