বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি হিসেবে গতকাল রোববার এক বছর পূর্ণ হয়েছে তাবিথ আউয়ালের নেতৃত্বাধীন কমিটির। চার সাবেক ফুটবলারের দৃষ্টিতে যেমন ছিল বাফুফের কাজী সালাহউদ্দিন–পরবর্তী এই এক বছর—সীমাবদ্ধতার মাঝেও প্রাপ্তি আছে

গোলাম সারোয়ার

গোলাম সারোয়ার.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘনের অভিযোগ এক শিক্ষার্থীর

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বিরুদ্ধে মুঠোফোন চেক করে ব৵ক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের (সিএসই) শিক্ষার্থী আবির হাসান। আজ সোমবার দুপুরের দিকে প্রক্টর অফিসে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন তিনি।

আবির হাসান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে উমামা ফাতেমার নেতৃত্বাধীন স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেলের সদস্য প্রার্থী ছিলেন। তিনি সিএসইর ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র।

এ বিষয়ে প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, প্রক্টরিয়াল টিমের সদস্যরা ফোন চেক করেছেন, এমন অভিযোগ করেছেন আবির। তাঁরা ফোন চেক করতে পারেন কি না এবং এর প্রতিকার চেয়ে আবেদন করেছেন তিনি।

প্রক্টর আরও বলেন, ‘এটি সত্য কি না, কোন পর্যায়ে হয়েছে, কেন করা হয়েছে, তাঁর সম্মতি ছিল কি না—এসব যাচাই করতে আমি একটি তথ্য অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেছি। সেই কমিটিতে দুজন সহকারী প্রক্টর আছেন, পাশাপাশি অভিযোগকারীর প্রতিনিধি হিসেবে একজন ছাত্র প্রতিনিধি রাখা হয়েছে।’

অভিযোগকারী আবির হাসান সাংবাদিকদের বলেন, গত শনিবার রাতে শাহবাগ চেকপোস্ট দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের সময় তাঁর মুঠোফোন তল্লাশি করা হয়। তিনি বলেন, ‘আমার বিশ্ববিদ্যালয়েরই দুজন সহকারী প্রক্টর (শিক্ষক) আধা ঘণ্টা ধরে আমার ফোন চেক করেছেন। কাউকে উলঙ্গ করা আর ফোন চেক করা একই কথা। এটি স্পষ্টভাবে আইনের লঙ্ঘন। যে দুজন আমার ফোন চেক করেছেন...তাঁরা যদি ভুল স্বীকার করে বিবৃতি না দেন, তাহলে দেশের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী আমি তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।’

আবির হাসান আরও বলেন, ‘আমার কোনো সংগঠন নেই, কোনো রাজনৈতিক পরিচয়ও নেই। আমি একজন সাধারণ শিক্ষার্থী হিসেবে গোপনীয়তার অধিকারের সুরক্ষা চাই।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ