ফেসবুকের মাধ্যমে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটকে (আইএসআইএস) সমর্থন করার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় এক বাংলাদেশিকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার দেশটির হাইকোর্ট এই রায় দিয়েছে বলে জানিয়েছে মালয় মেইল।

সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, বিচারক দাতুক আজহার আব্দুল হামিদ রেস্তোরাঁ কর্মী মোহাম্মদ দিদারুল আলমকে (২৯) এই সাজা দেন এবং ২১ জুলাই তার গ্রেপ্তারের তারিখ থেকে এই সাজা কার্যকর করার নির্দেশ দেন।

বিচারক বলেছেন, “অভিযুক্তকে তার কারাদণ্ড শেষ হওয়ার পর তার দেশে ফেরত পাঠানোরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।”

মোহাম্মদ দিদারুলের বিরুদ্ধে আল মুবিন ইসলাম নামে একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে ইসলামিক স্টেটকে সহায়তা প্রদানের অভিযোগ আনা হয়েছে।

মামলার তথ্য অনুসারে, অভিযুক্ত ব্যক্তি তার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে ছবি, ভিডিও এবং অন্যান্য সম্পর্কিত বিষয়বস্তু পোস্ট এবং শেয়ার করে ইসলামিক স্টেটের প্রচার করেছিলেন।

একজন বাংলা অনুবাদকের বিশ্লেষণ প্রতিবেদনে আরা নিশ্চিত করা হয়েছে যে, অভিযুক্ত ব্যক্তি তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সন্ত্রাসী সংগঠনের সাথে সম্পর্কিত প্রচারণামূলক ভিডিও, বিবৃতি এবং ছবি প্রচার করেছিলেন।

ডেপুটি পাবলিক প্রসিকিউটর আফতাল মারিজ মাহামেদ আদালতের কাছে অভিযুক্ত এবং অন্যান্য বিদেশী নাগরিকদের, বিশেষ করে যারা সন্ত্রাসবাদ-সম্পর্কিত কার্যকলাপে জড়িত তাদের কঠোর সাজার আবেদন করেছিলেন। 

তিনি বলেন, “অভিযুক্তের পূর্বে কোনো অপরাধমূলক রেকর্ড নেই, তবে এটি একটি গুরুতর অপরাধ যা জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ।”
 

ঢাকা/শাহেদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ফ সব ক ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

আইএসকে সমর্থনের অভিযোগে মালয়েশিয়া বাংলাদেশির ১০ বছরের কারাদণ্ড

ফেসবুকের মাধ্যমে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটকে (আইএসআইএস) সমর্থন করার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় এক বাংলাদেশিকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার দেশটির হাইকোর্ট এই রায় দিয়েছে বলে জানিয়েছে মালয় মেইল।

সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, বিচারক দাতুক আজহার আব্দুল হামিদ রেস্তোরাঁ কর্মী মোহাম্মদ দিদারুল আলমকে (২৯) এই সাজা দেন এবং ২১ জুলাই তার গ্রেপ্তারের তারিখ থেকে এই সাজা কার্যকর করার নির্দেশ দেন।

বিচারক বলেছেন, “অভিযুক্তকে তার কারাদণ্ড শেষ হওয়ার পর তার দেশে ফেরত পাঠানোরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।”

মোহাম্মদ দিদারুলের বিরুদ্ধে আল মুবিন ইসলাম নামে একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে ইসলামিক স্টেটকে সহায়তা প্রদানের অভিযোগ আনা হয়েছে।

মামলার তথ্য অনুসারে, অভিযুক্ত ব্যক্তি তার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে ছবি, ভিডিও এবং অন্যান্য সম্পর্কিত বিষয়বস্তু পোস্ট এবং শেয়ার করে ইসলামিক স্টেটের প্রচার করেছিলেন।

একজন বাংলা অনুবাদকের বিশ্লেষণ প্রতিবেদনে আরা নিশ্চিত করা হয়েছে যে, অভিযুক্ত ব্যক্তি তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সন্ত্রাসী সংগঠনের সাথে সম্পর্কিত প্রচারণামূলক ভিডিও, বিবৃতি এবং ছবি প্রচার করেছিলেন।

ডেপুটি পাবলিক প্রসিকিউটর আফতাল মারিজ মাহামেদ আদালতের কাছে অভিযুক্ত এবং অন্যান্য বিদেশী নাগরিকদের, বিশেষ করে যারা সন্ত্রাসবাদ-সম্পর্কিত কার্যকলাপে জড়িত তাদের কঠোর সাজার আবেদন করেছিলেন। 

তিনি বলেন, “অভিযুক্তের পূর্বে কোনো অপরাধমূলক রেকর্ড নেই, তবে এটি একটি গুরুতর অপরাধ যা জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ।”
 

ঢাকা/শাহেদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ