ফতুল্লা থানা মৎস্যজীবী দলের ৩৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। কমিটিতে আল ফয়সাল বেপারীকে সভাপতি, মো: আদনান ইব্রাহিমকে সাধারণ সম্পাদক ও মো: রাসেল আহমেদকে সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছে।

সোমবার (২৭ অক্টোবর) রাতে শহরের চাষাঢ়াস্থ একটি অভিজাত রেষ্টুরেন্টে এক বিশেষ সভা শেষে এ কমিটির অনুমোদন দেয় জেলা মৎস্যজীবী দল। এসময় জেলা মৎস্যজীবী দলের সভাপতি এইচ এম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মো: আনোয়ার হোসেন ইমরান ও সদর থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক লিংকন খান উপস্থিত ছিলেন।

কমিটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা হলেন, সিনিয়র সহ সভাপতি মো: জুনায়েদ শুভ, সহ সভাপতি মো: ফারুক মৃধা, সোহাগ রাজ, মো: সাকিব দেওয়ান, মো: সবুজ সরদার, মো: ফয়সাল আহমেদ শান্ত, আব্দুল রহিম কবিরাজ, মো: মোস্তফা, মো: দেলোয়ার হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো: আরমান, সহ সাধারণ সম্পাদক মো: বারেক, মো: কাউসার, হৃদয় মৃধা, মো: মাহবুব, মো: নাঈম, মো: নান্টু মিয়া, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মো: মিঠুন, মো: ইদ্রিস, মো: মঈন, মো: সফিক, সজল আহম্মেদ হৃদয়, কার্যকরী সদস্য এইচ এম হোসেন, আনোয়ার  হোসে ইমরান, মোহাম্মদ আল আমিন হৃদয়, সলিমুল্লাহ্ হৃদয়, সুমন আহম্মেদ, আসিফ বেপারী, ইদ্রিস হোসেন মনা, মাসুদ খান, মো: তারেক হাসান শুভ, মো: সাইফুল, মোহাম্মদ হোসেন, মো: আলমগীর  ও মো: আলী আজগর।
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে নৌপথ অবরোধ

কিশোরগঞ্জের ভৈরবকে দেশের ৬৫তম জেলা ঘোষণার দাবিতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধের পর আজ মঙ্গলবার আন্দোলনকারীরা নৌপথ অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছেন। তবে তাঁরা বন্দর এলাকায় বেশি সময় অবস্থান করেননি। ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে আজ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সকাল থেকে সতর্ক অবস্থানে ছিল।

সকাল সাড়ে ১০টার দিকে জড়ো হয়ে বেলা ১১টার দিকে ঘাট ছেড়ে যান আন্দোলনকারীরা। ২০ মিনিটের মতো নৌযান চলাচল বন্ধ ছিল। আন্দোলনকারীরা আগামীকাল বৃহস্পতিবার একযোগে নৌ, রেল ও সড়কপথ অবরোধের ঘোষণা দিয়ে বন্দর এলাকা ছেড়ে চলে যান।

এদিকে গতকাল রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি পালনের সময় ঢাকাগামী আন্তনগর উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনটি হামলার শিকার হয়। লোকোমাস্টার ঘন ঘন হর্ন বাজানোয় আন্দোলনকারীদের একাংশ ক্ষুব্ধ হয়ে ইঞ্জিন লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন। এ ঘটনায় আজ ভৈরব রেলওয়ে থানায় অজ্ঞাতনামা ১৫০ জনকে আসামি করে মামলা করেছেন ভৈরব স্টেশনমাস্টার মো. ইউসুফ। পুলিশ ইতিমধ্যে তিনজনকে আটক করেছে।

আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন ভৈরব পৌর এলাকার বাসিন্দা সাইফুর রহমান। তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রতিটি কর্মসূচি ছিল শান্তিপূর্ণ। দিন দিন আন্দোলন জোরালো হচ্ছে। মানুষের অংশগ্রহণ বাড়ছে।’ ট্রেনে হামলার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ভৈরবে জেলা আন্দোলন বিষয়ে একটি পক্ষ আমাদের বিরোধিতা করছে। পক্ষটি কৌশলে আন্দোলনে যুক্ত হয়ে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটিয়ে আমাদের প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।’ আগামীকাল বৃহস্পতিবার একযোগে সড়ক, রেল ও নৌপথ অবরোধ কর্মসূচি সফল করার জন্য তিনি সবার প্রতি আহ্বান জানান।

ভৈরব রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদ আহমেদ বলেন, আটক তিনজনের বয়স ১৮ বছরের নিচে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ