কর্ন ফ্লেক্স কি স্বাস্থ্যকর নাশতা
Published: 29th, October 2025 GMT
ঝটপট সকালের নাশতা হিসেবে কর্ন ফ্লেক্স খেয়ে নেন কেউ কেউ। অনেকে বাড়ির শিশুদেরও এমন নাশতার অভ্যাস করান। আদতে কি কর্ন ফ্লেক্স স্বাস্থ্যকর নাশতা?
কর্ন ফ্লেক্স স্বাস্থ্যকর নাশতা কি না, তা এককথায় বলা মুশকিল। ক্যালরি আর পুষ্টিগুণের নানান দিক জড়িত এর সঙ্গে। প্রয়োজনীয় খাদ্য উপকরণের বাইরে আর কিছু যোগ করা হয়েছে কি না, তা–ও দেখার বিষয়।
সব দিক বিবেচনা করে তবেই আপনি বলতে পারবেন, আপনার কর্ন ফ্লেক্স স্বাস্থ্যকর কি না। কর্ন ফ্লেক্স যদি খেতেই হয়, তাহলে তা কেনার সময় এসব বিষয় মাথায় রাখলে স্বাস্থ্যকরটি বেছে নেওয়া সহজ হবে। খাওয়ার সময় পরিমাণের দিকেও খেয়াল রাখুন।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: কর ন ফ ল ক স স ব স থ যকর র ন শত
এছাড়াও পড়ুন:
অস্ত্র কিংবা ছুরি নয়, ‘অভিনব’ কায়দায় ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
চট্টগ্রামে ‘অভিনব’ কায়দায় এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। অস্ত্র কিংবা ছুরি নয়, যাত্রীবেশে থাকা ছিনতাইকারীরা বমির কথা বলে নির্জন জায়গায় গাড়ি থামিয়ে টাকা ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়।
গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে নগরের চান্দগাঁও থানার বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী আনিছুল ইসলাম আজ রোববার দুপুরে চান্দগাঁও থানায় মামলা করার পর বিষয়টি জানাজানি হয়। আনিছুল ইসলাম নগরের বহদ্দারহাট এলাকায় মুঠোফোনে আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের এজেন্ট।
আনিছুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল রাত সাড়ে ১০টার দিকে দোকান বন্ধ করে প্রতিদিনের মতো নগরের চান্দগাঁও এলাকায় বাসায় যাওয়ার জন্য বহদ্দারহাট মোড়ে দাঁড়ান। ওই সময় গাড়িতে ওঠার জন্য লোকজনের ভিড় ছিল। ফলে বাসে উঠতে পারেননি। তখন একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা চান্দগাঁও সিঅ্যান্ডবি মোড় যাবে বলে যাত্রী ডাকতে থাকে। অটোরিকশার পেছনে দুজন এবং চালকও তাঁর পাশে এক যাত্রী ছিলেন। পেছনের আসনে ওঠেন আনিছুল ইসলাম।
অটোরিকশাটি বহদ্দারহাট মোড় থেকে বাস টার্মিনালের সামনে জিয়া কমপ্লেক্সের সামনে পৌঁছালে যাত্রীবেশে থাকা ছিনতাইকারীদের একজন বমি করবেন বলে জানান। ওই সময় চালক গাড়ি থামিয়ে ফেলেন কিছুটা নির্জন এলাকায়। বমির কথা বলা যাত্রী নামার জন্য আনিছুলসহ আরেক যাত্রী অটোরিকশা থেকে নামেন। তখনই আনিছুলের হাতে থাকা ব্যাগটি ছিনিয়ে নিয়ে দ্রুত অটোরিকশা করে চলে যান তাঁরা।
চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহেদুল কবির প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিষয়টি আমরা যাচাই-বাছাই করছি। জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’