পটুয়াখালীতে সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে মোশারেফ খান (৪০) নামে এক ইজিবাইক চালককে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) মধ্যরাত আড়াইটার দিকে সদর উপজেলার জৈনকাঠী ইউনিয়নের উত্তর সেহকাঠী গ্রামে হত্যাকাণ্ডটি ঘটে।

পটুয়াখালী সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইমতিয়াজ আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। নিহত মোশারেফ একই এলাকার হানিফ খানের ছেলে।

আরো পড়ুন:

রাজশাহীতে স্ত্রীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ

পদ্মার চরে গুলিতে ২ জন নিহত, গুলিবিদ্ধ ২  

পরিবার ও পুলিশ সূত্র জানায়, রাতে মোশারেফ, তার স্ত্রী শাহনাজ বেগম ও মেয়ে মালা বসতঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। রাত আড়াইটার দিকে ৪-৫ জন সন্ত্রাসী  সিঁধ কেটে মোশারেফের ঘরে প্রবেশ করে। তারা ঘরে থাকা জিনিসপত্র চুরি করতে শুরু করে।  টের পেয়ে মোশারেফ এগিয়ে যান।

এ সময় সন্ত্রাসীরা তার বুকের বাশ পাশে ও বাম পায়ের হাটুর নিচে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। চিৎকার শুনে এলাকাবাসী মোশারেফকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানকার চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের বাবা হানিফ খান বলেন, “বাবার আগে ছেলের মৃত্যু হলো, এ শোক আমি সইতে পারছি না। যারা আমার ছেলেকে হত্যা করেছে, আমি তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি।”

পটুয়াখালী সদর থানার ওসি ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, “মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। হত্যাকারীদের শনাক্ত করে আটকের চেষ্টা চলছে। ঘটনাস্থল থেকে সন্ত্রাসীদের ফেলে যাওয়া জুতা ও শার্ট উদ্ধার করেছে পুলিশ।”

ঢাকা/ইমরান/মাসুদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হত য সন ত র স

এছাড়াও পড়ুন:

সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে ইজিবাইক চলককে হত্যা

পটুয়াখালীতে সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে মোশারেফ খান (৪০) নামে এক ইজিবাইক চালককে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) মধ্যরাত আড়াইটার দিকে সদর উপজেলার জৈনকাঠী ইউনিয়নের উত্তর সেহকাঠী গ্রামে হত্যাকাণ্ডটি ঘটে।

পটুয়াখালী সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইমতিয়াজ আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। নিহত মোশারেফ একই এলাকার হানিফ খানের ছেলে।

আরো পড়ুন:

রাজশাহীতে স্ত্রীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ

পদ্মার চরে গুলিতে ২ জন নিহত, গুলিবিদ্ধ ২  

পরিবার ও পুলিশ সূত্র জানায়, রাতে মোশারেফ, তার স্ত্রী শাহনাজ বেগম ও মেয়ে মালা বসতঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। রাত আড়াইটার দিকে ৪-৫ জন সন্ত্রাসী  সিঁধ কেটে মোশারেফের ঘরে প্রবেশ করে। তারা ঘরে থাকা জিনিসপত্র চুরি করতে শুরু করে।  টের পেয়ে মোশারেফ এগিয়ে যান।

এ সময় সন্ত্রাসীরা তার বুকের বাশ পাশে ও বাম পায়ের হাটুর নিচে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। চিৎকার শুনে এলাকাবাসী মোশারেফকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানকার চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের বাবা হানিফ খান বলেন, “বাবার আগে ছেলের মৃত্যু হলো, এ শোক আমি সইতে পারছি না। যারা আমার ছেলেকে হত্যা করেছে, আমি তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি।”

পটুয়াখালী সদর থানার ওসি ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, “মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। হত্যাকারীদের শনাক্ত করে আটকের চেষ্টা চলছে। ঘটনাস্থল থেকে সন্ত্রাসীদের ফেলে যাওয়া জুতা ও শার্ট উদ্ধার করেছে পুলিশ।”

ঢাকা/ইমরান/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ