হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে আটক ৯ দালালের কারাদণ্ড
Published: 29th, October 2025 GMT
হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেলা সদর হাসপাতালে আটক দালালচক্রের ৯ সদস্যকে ১৫ দিনের কারাদণ্ড ও ২০০ টাকা করে জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মহসীন মিয়া তাদের সাজা দেন।
আরো পড়ুন:
গাজীপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ৪ মামলায় জরিমানা
বরিশালে এসিড নিক্ষেপ: ২ যুবকের যাবজ্জীবন
এর আগে, সেনাবাহিনীর হবিগঞ্জ সদর ও র্যাব-৯-এর শায়েস্তাগঞ্জ ক্যাম্পের সদস্যরা হাসপাতাল এলাকায় অভিযান চালিয়ে দালালচক্রের সদস্যদের আটক করে।
সাজাপ্রাপ্তরা হলেন- অসিত দাস, রমিজ আলী, কামাল শাহ, আসাদুজ্জামান, মোহাম্মদ কাওসার, জিলু মিয়া, আব্দুল খালেক, সৌরভ রায় ও নিতু ঘোষ। তারা হবিগঞ্জ সদর, বানিয়াচং, আজমিরীগঞ্জ, চুনারুঘাট ও সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার বাসিন্দা।
সূত্র জানায়, হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের প্রতিদিন দালালচক্র বিভিন্ন ক্লিনিকে নিয়ে গিয়ে পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত টাকা আদায় করে। নির্দিষ্ট ফার্মেসিতে নিয়ে ওষুধ বিক্রির ক্ষেত্রেও তারা প্রভাব খাটায়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো.
ঢাকা/মামুন/মাসুদ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
‘আমাদের নতুন সংসার, সব স্বপ্ন ভেঙে গেল’
‘আমাদের নতুন সংসার। অনেক স্বপ্ন ছিল। সব স্বপ্ন ভেঙে গেল। এখন স্বামীকেই হারালাম। আমি টাকা চাই না, আপনারা আমার স্বামীকে এনে দেন।’ কান্নাজড়িত কণ্ঠে কথাগুলো বলছিলেন সুদানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের ঘাঁটিতে হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী বাহিনীর লন্ড্রি কর্মচারী মো. সবুজ মিয়ার স্ত্রী নূপুর আক্তার (২২)।
সবুজ মিয়ার বাড়ি গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলায়। তিনি উপজেলার মহদিপুর ইউনিয়নের ছোট ভগবানপুর গ্রামের প্রয়াত হাবিদুল ইসলামের ছেলে। দেড় বছর আগে তিনি বিয়ে করেছিলেন। তাঁর মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর থেকে ছোট ভগবানপুর গ্রামে মাতম চলছে।
রোববার বিকেলে গাইবান্ধা শহর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে ছোট ভগবানপুর গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, সবুজ মিয়ার বাড়িতে আহাজারি চলছে। কান্নায় ভেঙে পড়েছেন আত্মীয়স্বজনেরা। তাঁদের সান্ত্বনা দিতে আশপাশের লোকজন বাড়িতে ভিড় করছেন। সবুজের স্ত্রী নূপুর বারবার লুটিয়ে পড়ছেন।
সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের ঘাঁটিতে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় শাহাদাতবরণকারী বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয় শান্তিরক্ষী