বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য পরামর্শ সেবা চালু করেছে সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান সফোস। নতুন এ উদ্যোগের আওতায় প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের সাইবার নিরাপত্তা দুর্বলতা চিহ্নিত করার পাশাপাশি সুরক্ষাব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করতে পারবে। গতকাল মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে সফোস।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রতিষ্ঠানের আকার বা নিরাপত্তার ধাপ যেমনই হোক না কেন, সাইবার ঝুঁকি যাচাই করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ঝুঁকি সম্পর্কে জানা থাকলে সাইবার অপরাধীদের থেকে এক ধাপ এগিয়ে থাকা যায়। নতুন এ উদ্যোগের আওতায় প্রতিষ্ঠানের ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের নিরাপত্তা যাচাই করে জানাবে সফোস। পাশাপাশি ব্যবহৃত ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনগুলোর নিরাপত্তা দুর্বলতা বা নকশার ত্রুটিও শনাক্ত করবে প্রতিষ্ঠানটি। ফলে সাইবার হামলা থেকে নিরাপদ থাকার সম্ভাবনা বাড়বে।

সফোসের পরামর্শ সেবায় রয়েছে থ্রেট হান্টিং, ইনসিডেন্ট রেসপন্স এবং সাম্প্রতিক সাইবার হামলার তথ্য বিশ্লেষণ–সুবিধা। ফলে সাইবার অপরাধীরা কীভাবে প্রতিষ্ঠানের নেটওয়ার্কে প্রবেশের চেষ্টা করতে পারে, তা আগেই জানা যায়। শুধু তা–ই নয়, চাইলে সাইবার হামলা হওয়ার পর প্রতিষ্ঠানের নেটওয়ার্ক, অ্যাপ্লিকেশন ও তথ্যের নিরাপত্তা কতটা সুরক্ষিত রয়েছে, তা-ও পরীক্ষা করা সম্ভব।

সফোস স্টেট অব র‍্যানসমওয়ার ২০২৫ প্রতিবেদনে দেখা গেছে, র‍্যানসমওয়্যার হামলার প্রধান কারণ হলো সফটওয়্যারের দুর্বলতা। বিশ্বের ৬৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠানই কোনো না কোনো নিরাপত্তাঘাটতির কারণে সাইবার হামলার শিকার হয়েছে।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

সাইবার নিরাপত্তা শক্তিশালী করতে সফোসের পরামর্শ সেবা চালু

বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য পরামর্শ সেবা চালু করেছে সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান সফোস। নতুন এ উদ্যোগের আওতায় প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের সাইবার নিরাপত্তা দুর্বলতা চিহ্নিত করার পাশাপাশি সুরক্ষাব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করতে পারবে। গতকাল মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে সফোস।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রতিষ্ঠানের আকার বা নিরাপত্তার ধাপ যেমনই হোক না কেন, সাইবার ঝুঁকি যাচাই করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ঝুঁকি সম্পর্কে জানা থাকলে সাইবার অপরাধীদের থেকে এক ধাপ এগিয়ে থাকা যায়। নতুন এ উদ্যোগের আওতায় প্রতিষ্ঠানের ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের নিরাপত্তা যাচাই করে জানাবে সফোস। পাশাপাশি ব্যবহৃত ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনগুলোর নিরাপত্তা দুর্বলতা বা নকশার ত্রুটিও শনাক্ত করবে প্রতিষ্ঠানটি। ফলে সাইবার হামলা থেকে নিরাপদ থাকার সম্ভাবনা বাড়বে।

সফোসের পরামর্শ সেবায় রয়েছে থ্রেট হান্টিং, ইনসিডেন্ট রেসপন্স এবং সাম্প্রতিক সাইবার হামলার তথ্য বিশ্লেষণ–সুবিধা। ফলে সাইবার অপরাধীরা কীভাবে প্রতিষ্ঠানের নেটওয়ার্কে প্রবেশের চেষ্টা করতে পারে, তা আগেই জানা যায়। শুধু তা–ই নয়, চাইলে সাইবার হামলা হওয়ার পর প্রতিষ্ঠানের নেটওয়ার্ক, অ্যাপ্লিকেশন ও তথ্যের নিরাপত্তা কতটা সুরক্ষিত রয়েছে, তা-ও পরীক্ষা করা সম্ভব।

সফোস স্টেট অব র‍্যানসমওয়ার ২০২৫ প্রতিবেদনে দেখা গেছে, র‍্যানসমওয়্যার হামলার প্রধান কারণ হলো সফটওয়্যারের দুর্বলতা। বিশ্বের ৬৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠানই কোনো না কোনো নিরাপত্তাঘাটতির কারণে সাইবার হামলার শিকার হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ