বৃষ্টির পরও ঢাকার বাতাসে এত দূষিত, নগরীর ৭ স্থানে দূষণ বেশি
Published: 30th, October 2025 GMT
ঘূর্ণিঝড়র মোন্থার প্রভাবে গতকাল বুধবার রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হয়। যদিও পরিমাণ বেশি নয়। আর বৃষ্টি হলে সাধারণত ঢাকার বাতাসের হাল ফেরে। কিন্তু গতকালের বৃষ্টির পর রাজধানীর বায়ুর মান ভালো হয়নি।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্বের ১২৫টি নগরীর মধ্যে ঢাকার অবস্থান পঞ্চম। গতকাল এ সময় রাজধানীর অবস্থান ছিল চতুর্থ। আজ সকাল সোয়া আটটার দিকে আইকিউএয়ারের ঢাকার গড় বায়ুমান ১৬০। এই মান অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আজ রাজধানীর মোট সাত স্থানে বায়ু অনেক বেশি দূষিত।
বায়ুদূষণের এ পরিস্থিতি তুলে ধরেছে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। প্রতিষ্ঠানটি বায়ুদূষণের অবস্থা নিয়মিত তুলে ধরে। বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা এই লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সেই সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় ও সতর্ক করে।
বায়ুদূষণে আজ শীর্ষে আছে পাকিস্তানের লাহোর, স্কোর ৪৯৫। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ভারতের দিল্লির স্কোর ৪৪৭। চীনের বেজিং আছে তৃতীয় স্থানে, স্কোর ২০৬। চতুর্থ স্থানে থাকা পাকিস্তানের আরেক শহর করাচির স্কোর ১৭০।
নগরীর সাত এলাকায় দূষণ বেশি
নগরীর সাত এলাকায় দূষণ পরিস্থিতি বেশ খারাপ। এসব এলাকার মধ্যে শীর্ষে আছে পুরান ঢাকার বেচারাম দেউড়ি, স্কোর ১৭০। এই মানকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। অন্য ছয় এলাকা হলো দক্ষিণ পল্লবী (১৭০) বে’জ এজ ওয়াটার (১৬৩), ইস্টার্ন হাউজিং (১৬৩), গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (১৫৭), কল্যাণপুর (১৫৬) এবং গোরান (১৫১)।
নগরবাসীর জন্য পরামর্শ
আজ ঢাকা ও অন্য শহরগুলোর যে বায়ুমান, এর পরিপ্রেক্ষিতে নগরবাসীর জন্য কিছু পরামর্শ দিয়েছে আইকিউএয়ার। এর মধ্যে আছে ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক পরে যেতে হবে, জানালা বন্ধ রাখতে হবে, ঘরের বাইরে ব্যায়াম যতটুকু সম্ভব এড়িয়ে যেতে হবে। আর যেসব এলাকায় বায়ুর মান অস্বাস্থ্যকর, সেসব এলাকায় অবশ্যই বাড়ির বাইরে গেলে মাস্ক পরতে হবে।
বায়ুদূষণে যত ক্ষতি
বাংলাদেশের মানুষের প্রত্যাশিত আয়ুর জন্য সবচেয়ে বড় বাহ্যিক হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে বায়ুদূষণ। বায়ুদূষণের কারণে বাংলাদেশের মানুষের আয়ু গড়ে সাড়ে পাঁচ বছর কমছে। এয়ার কোয়ালিটি লাইফ ইনডেক্সে (একিউএলআই) ২০২৫ সালের হালনাগাদ বার্ষিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়। এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের এনার্জি পলিসি ইনস্টিটিউট (ইপিআইসি)। প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত দেশ।
বায়ুদূষণের কারণে ১৯৮০ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে বিশ্বে প্রায় সাড়ে ১৩ কোটি মানুষের অকালমৃত্যু হয়েছে। সিঙ্গাপুরের নানিয়াং প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (এনটিইউ) এক গবেষণায় এ চিত্র উঠে এসেছে।
বিশ্বব্যাংক গত বছরের মার্চে ‘দ্য বাংলাদেশ কান্ট্রি এনভায়রনমেন্ট অ্যানালিসিস (সিইএ)’ নামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেখানে বলা হয়, বাংলাদেশে ২০১৯ সালে বায়ুদূষণসহ চার ধরনের পরিবেশদূষণে ২ লাখ ৭২ হাজারের বেশি মানুষের অকালমৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৫৫ শতাংশ মানুষের মৃত্যু হয়েছে বায়ুদূষণের কারণে। এ ছাড়া দূষণের কারণে ওই বছর দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ১৭ দশমিক ৬ শতাংশের সমপরিমাণ অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
বাতিল হচ্ছে ১২৮ জুলাই যোদ্ধার গেজেট
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জুলাই গণ–অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের প্রকাশিত গেজেট তালিকা থেকে ১২৮ জুলাই যোদ্ধার নাম বাতিল করা হচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, কিছু জুলাই যোদ্ধা আহত নন, আন্দোলনে সম্পৃক্ত থেকে আহত হননি এবং কয়েকজনের নামে একাধিক গেজেট প্রকাশিত হওয়ায় গেজেট তালিকা থেকে তাঁদের নাম বাদ দেওয়া হচ্ছে।
গেজেট বাতিলের জন্য জেলা কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে ময়মনসিংহ বিভাগের ২১ জন, সিলেট বিভাগের ২৭ জন, চট্টগ্রাম বিভাগের ৩৯ জন, খুলনা বিভাগের ৯ জন, রংপুর বিভাগের ৩ জন, ঢাকা বিভাগের ১৪ জন, রাজশাহীর ১৩ জন, বরিশাল বিভাগের ২ জনসহ মোট ১২৮ জনের গেজেট বাতিল করা হয়েছে।
এর মধ্যে গেজেটে দ্বৈততায় কারণে ২৩ জন এবং আহত নন অথবা আন্দোলনে সম্পৃক্ত নন, এমন ১০৫ জনের গেজেট বাতিল প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
গেজেট বাতিল করা ময়মনসিংহ বিভাগের ২১ জন হলেন নেত্রকোনার সৈয়দ তরিকুল ইসলাম, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৮০, মোহাম্মদ নুরুল আমিন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৮৮, তানভীর আহমেদ, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১২১, কাজী আবুল বাশার সুমন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১২৩, রুহুল আমিন শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১২৭, অমি হাসান রুপম, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১২৯, মোহাম্মদ আকিব তালুকদার, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১৪৬, সুজন মিয়া, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১৫৫, মো. ইমন শাহারিয়া, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১৬৫, আশরাফুল ইসলাম, শ্রেণি-গ, গেজেট ১৭২, মুশফিকুর রহমান শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১৯৭, মো. সজিব, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১৯৮, সোহাগ মিয়া, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১৯৯, রুবেল, শ্রেণি-ক, গেজেট নম্বর ৩৬২, মো. জসিম উদ্দিন, শ্রেণি-ক, গেজেট নম্বর ৩৬৩, রাব্বি হাসান, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫৬৫, মো. আজহারুল ইসলাম বিপ্লব, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫৬৬, আবু ফরিদ আহামেদ, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫৬৭, আফরিনা জান্নাত, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫৭০, মাজহারুল ইসলাম, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৬৪৮, ময়মনসিংহ জেলার আবু নাঈম, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৪৮৭।
গেজেট বাতিল করা চট্টগ্রাম বিভাগের ৩৯ জন হলেন চট্টগ্রাম জেলার মো. সাগর, শ্রেণি-খ, গেজেট নম্বর ৩২৮, আবদুল্লাহ আল নোমান, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৪৬৯, নাঈম উদ্দীন সাইদ, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৪৯২, মোহা. শরিফুল ইসলাম, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর-৫১৫, শাহাদাত ইকরাজ তাহনি, শ্রেণি-গ গেজেট নম্বর ৫২১, তাহমিনা ইকরাম, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫২২, মাহিবী তাজওয়ার, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫৩৪, জসিম উদ্দিন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫৪২, মো. আতিকুল ইসলাম, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫৫২, মো. ইয়াছিন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫৬০, আরফাতুল ইসলাম, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫৯৫, ফরহাদ আলম, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৬০১, মোহাম্মদ সাজ্জাদ কবির এমরান, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৬০৩, মুনতাসিরুল হক চৌধুরী মামুর, শ্রেণি–গ, গেজেট নম্বর ৬১৬, পবন চন্দ্র নাথ, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৬২২, মিশকাত আলম রিয়াদ, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৬৭৫, মো. এমরান, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৭১৭, মোহাম্মদ সাগর, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৭৬৮, নূরুল্লাহ, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৭৮৯, মোহাম্মদ রাফি, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৭৯৯, ফয়সাল মোহাম্মদ শিহাব, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৮০২, ইছনিয়া আকতার, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৮২৪, মো. মাঈনুদ্দীন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর-৮২৫, সাইমন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১৯৭৩, মো. আরিফ, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১৯৭৬, রাসেল, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১৯৮৬, রমজান আলী, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১৯৮৭, মাহিম চৌধুরী, শ্রেণি–গ, গেজেট নম্বর ১৯৯১, রিফাত বিন আল, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১৯৯৯, লক্ষ্মীপুর জেলার মো. হাছান, শ্রেণি-ক, গেজেট নম্বর ২৫৮, আবু জুহামুল ইসলাম, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১৮৮১, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মো. তানভির হোসেন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর-৪৩৭, চাঁদপুর জেলার মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১০৪৮, নোয়াখালী জেলার শেখ মো. রাশেল, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১০৬৮, মো. জসিম উদ্দিন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১০৭৮, মো. বেলায়েত হোসেন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১১০০, মো. গিয়াস উদ্দিন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১১৬৩, মো. নাজিম মিয়া, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১১৮১, মো. ইমাম হাসান, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১১৮২।
গেজেট বাতিল করা বরিশাল বিভাগের দুজন হলেন পিরোজপুর জেলার আলী, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১৯৩, বরিশাল জেলার নাঈম, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৬৩০।
গেজেট বাতিল করা সিলেট বিভাগের ২৬ জন হলেন মৌলভীবাজার জেলার মো. আজমল আলী, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ২, নুর ইসলাম আহমেদ সুজন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১৫, মাহমুদুল হাসান, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১৬, তামিম আহমদ, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৪০, মিনহাজুর রহমান রিমন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৪১, দেলোয়ার আহমেদ সেলিম, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৪৬, মো. রিয়াদ মাহমুদ, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৪৯, মো. আরিফুল ইসলাম, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫০, শেখ মো. মাহফুজুর রহমান মাহিন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫১, জমির মিয়া, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫২, মো. রায়হান চৌধুরী, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫৪, মো. রুমান আহমেদ, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫৫, হুমায়ুন আহমদ, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫৬, তানবির মিয়া, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫৭, নবিবুর রহমান, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫৯, জিসাম হোসেন রাহী, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৭৩, ইমাদ উদ্দিন আহমেদ, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৮০, মো. আলী হোসেন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৮৯, তারেকুল ইসলাম তারেক, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৯০, মো. সুমন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৯১, নাঈম আহমদ, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৯০৬, সিলেট জেলার ফখরুল হাসান, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৩৫৬, সুনামগঞ্জ জেলার মো. রুহুল আমিন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৪৪৫, মোফাজ্জল হোসেন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৪৯১, মো. আফতাব উদ্দিন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫৭১, আল-হেলাল মো. ইকবাল মাহমুদ, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫৮৫, মো. মোবারক হোসেন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৬০১।
ঢাকা বিভাগের ১৪ জন হলেন গাজীপুর জেলার রাসেল, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৬৭০, জিহাদ, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৩৪১৩, মো. শাহিন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৭৩৩, মোছা. রুমি, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৩৪৩১, টাঙ্গাইল জেলার খন্দকার রাজ, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১০৬৩, রাফিউল নাঈম, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১১৬১, রাশিদুল ইসলাম অনিক, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১১৬৩, আব্দুল্লাহ আল রাহাত, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১১৬৬, নরসিংদী জেলার মো. মঞ্জুমুল আলম জিসান, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১৯৩২, মাদারীপুর জেলার মো. সাইফুল ইসলাম শুভ, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ২৬৮২, মুন্সীগঞ্জ জেলার মুহাম্মদ রিয়াজুল হাসান, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ২৮৩৮, বেলায়েত হোসেন শাহিন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ২৮৩৯, রাজবাড়ী জেলার মজিবর মৃধা, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ২৯৬৪, কিশোরগঞ্জ জেলার মো. মাসুদুর রহমান, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৬৪৫, ঢাকা জেলার মো. মিরাজ শরীফ, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১৪৮২।
গেজেট বাতিল করা রাজশাহী বিভাগের ১৩ জন হলেন পাবনা জেলার মো. সোহেল রানা, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ২৯৭, বগুড়া জেলার মো. সজিব আহমেদ, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৩৮৪, রশিদা, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৩৮৯, নিরব কুমার দাস, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১১৪৭, রাজশাহী জেলার মো. মেহেদী হাসান অমি, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৭৬০, মো. নাঈম উদ্দিন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৭৮০, মো. সাইফুল ইসলাম, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৭৯৬, মেহেদী হাসান, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৭৮৯, পলাশ, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৮০৩, মো. জাহিদ হাসান, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৮৩৪, সিরাজগঞ্জ জেলার শ্রী দিপ্ত কুমার, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৮৬২, মো. আলামিন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৮৬৪, মো. মহিউদ্দিন সরকার, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৮৭৭।
খুলনা বিভাগের ৯ জন হলেন কুষ্টিয়া জেলার মো. বদিউজ্জামান বাবুল, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৪৮১, মো. ইয়াছিন আহমেদ পাভেল, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৪৯৮, মো. জিয়াউল মালিক, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫০৬, মাহাবুল হোসেন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১২১৩, মো. জুয়েল আক্তার জয়, শ্রেণি-ক, গেজেট নম্বর ৫০৫, খুলনা জেলার মো. মিনারুল ইসলাম, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫০১, মো. সোহেল, শ্রেণি-খ, গেজেট নম্বর ৫০৮, মো. মিন্টু হাওলাদার, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫০৮, খালিদ শামস প্রান্ত, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৫০৯।
গেজেট বাতিল করা রংপুর বিভাগের তিনজন হলেন দিনাজপুর জেলার মো. সুমন হোসেন, শ্রেণি-খ, গেজেট নম্বর ৭৪৫, লালমনিরহাট জেলার মো. রাসিফুল ইসলাম প্রধান, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ১২৯৫, ঠাকুরগাঁও জেলার সুমন, শ্রেণি-গ, গেজেট নম্বর ৩৮৮।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, যেসব জুলাই যোদ্ধা প্রতারণার মাধ্যমে জুলাই যোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়েছেন এবং যাঁরা তাদের তালিকাভুক্ত করতে সহায়তা করেছেন ও বেআইনিভাবে সরকারের অর্থ আত্মসাৎ করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।