মৌসুমের আগেই ব্যস্ততা
কানাডা থেকে সম্প্রতি দেশে ফিরেছে ওয়ারফেজ। পথচলার চার দশক পূর্তিতে দেশটির বেশ কয়েকটি শহরে কনসার্ট করেছে তারা। দেশেও চার দশক উদ্যাপনের পরিকল্পনা রয়েছে ব্যান্ডটির। তবে সার্বিক পরিস্থিতির ওপর সময় নির্ভর করবে। সিজনের আগাম প্রস্তুতিতে ভালো সাড়া পাচ্ছে ব্যান্ডটি। দেশে ফেরার পর বিশ্রাম শেষে মঞ্চে ব্যস্ততা বাড়ছে। ২৪ অক্টোবর ঢাকায় কনসার্ট করেছে ব্যান্ডটি। আজ ৩০ অক্টোবর যশোর ও ১ নভেম্বর ঢাকায় কনসার্ট করবে ওয়ারফেজ। ব্যান্ডের দলনেতা ও ড্রামার শেখ মনিরুল আলম প্রথম আলোকে বলেন, ‘এ মৌসুমে রমজান আর জাতীয় নির্বাচন রয়েছে, তাই সময়টা কম। কিন্তু এরই মধ্যে বেশ ভালো সাড়া পাচ্ছি, অন্য সময়ের তুলনায় পরিমাণ কম হলেও আমরা সন্তুষ্ট। তবে অনুমতিসহ বেশ কিছু সংকট রয়েছে, এগুলো নিয়ে কিছুটা দুশ্চিন্তা রয়েছে। নিজেরাও ওয়ারফেজের চার দশক পূর্তিতে কিছু আয়োজনের পরিকল্পনা করেছিলাম, কিন্তু এসব সংকটে এখনো পরিকল্পনা চূড়ান্ত করতে পারিনি। বড় আয়োজনের জন্য পৃষ্ঠপোষকও প্রয়োজন। তবে জানুয়ারিতে একটা গালা আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে।’
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: কনস র ট
এছাড়াও পড়ুন:
‘আমাদের নতুন সংসার, সব স্বপ্ন ভেঙে গেল’
‘আমাদের নতুন সংসার। অনেক স্বপ্ন ছিল। সব স্বপ্ন ভেঙে গেল। এখন স্বামীকেই হারালাম। আমি টাকা চাই না, আপনারা আমার স্বামীকে এনে দেন।’ কান্নাজড়িত কণ্ঠে কথাগুলো বলছিলেন সুদানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের ঘাঁটিতে হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী বাহিনীর লন্ড্রি কর্মচারী মো. সবুজ মিয়ার স্ত্রী নূপুর আক্তার (২২)।
সবুজ মিয়ার বাড়ি গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলায়। তিনি উপজেলার মহদিপুর ইউনিয়নের ছোট ভগবানপুর গ্রামের প্রয়াত হাবিদুল ইসলামের ছেলে। দেড় বছর আগে তিনি বিয়ে করেছিলেন। তাঁর মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর থেকে ছোট ভগবানপুর গ্রামে মাতম চলছে।
রোববার বিকেলে গাইবান্ধা শহর থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে ছোট ভগবানপুর গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, সবুজ মিয়ার বাড়িতে আহাজারি চলছে। কান্নায় ভেঙে পড়েছেন আত্মীয়স্বজনেরা। তাঁদের সান্ত্বনা দিতে আশপাশের লোকজন বাড়িতে ভিড় করছেন। সবুজের স্ত্রী নূপুর বারবার লুটিয়ে পড়ছেন।
সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের ঘাঁটিতে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় শাহাদাতবরণকারী বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয় শান্তিরক্ষী