বন্দরে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত ২ পলাতক আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ধৃতদের বুধবার (১৫ জানুয়ারি) দুপুরে উল্লেখিত ওয়ারেন্টে আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ।

এর আগে গত মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি)  রাতে বন্দরে বিভিন্ন এলাকায় ওয়ারেন্ট তামিল অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ধৃতরা হলো বন্দর থানার হাজীপুর এলাকার নজরুল ইসলামের ছেলে সিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী শুভ (৩০) ও বন্দর তিনগাও এলাকার জজ মিয়ার ছেলে নন জিআর মামলার আসামী রোমান (৩০)।   
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

নেত্রকোণার হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার 

নেত্রকোণার মদনে হাওর থেকে দিদারুল ইসলাম (২৫) নামে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রবিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে উপজেলার ফেকনি গ্রামের হাওর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার হয়। 

মারা যাওয়া দিদারুল উপজেলার তিয়শ্রী ইউনিয়নের শ্রীধরপুর গ্রামের রহিছ মিয়ার ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে বাড়িতে বসবাস করছিলেন। 

আরো পড়ুন:

বগুড়ায় বৃদ্ধের চোখ উপড়ানো ও কান কাটা লাশ উদ্ধার

সুনামগঞ্জে গাছের মগডালে ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

দিদারুলের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সাত ভাই-বোনের মধ্যে দিদারুল বড়। বছর চার আগে পারিবারিকভাবে বিয়ে করেন। সম্প্রতি তিনি মানসিক ভারসাম্য হারান। গত ৫ মাস ধরে মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে বাড়িতেই বসবাস করছিলেন। গতকাল শনিবার বিকেলে বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর থেকে নিখোঁজ ছিলেন তিনি। আজ সকালে ফেকনি গ্রামের হাওরে স্থানীয়রা তার মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশকে জানান। পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। 

নিহতের চাচাতো ভাই মোবারক হোসেন বলেন, “দিদারুল মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন। গত ৫ মাস ধরে উল্টা-পাল্টা আচরণ বেশি করছিলেন। বেশিরভাগ সময় তিনি বাড়িতেই থাকতেন। শনিবার বিকেলে কোথায় চলে যান কেউ তা বলতে পারেননি। আজ সকালে খবর পেয়ে থানায় গিয়ে তার মরদেহ পেয়েছি। তার সাথে কারো কোন শত্রুতা ছিল না।” 

মদন থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শামসুল আলম শাহ বলেন, “হাওর থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি নেত্রকোণা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। পরিবারের লোকজন জানিয়েছেন, ছেলেটি মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন। তাদের মতামত অনুযায়ী পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

ঢাকা/ইবাদ/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ