বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএএসএ) সভাপতি পদে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলাম এবং মহাসচিব পদে ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার শরফ উদ্দিন আহমদ চৌধুরী নির্বাচিত হয়েছেন। শুক্রবার রাজধানীর ইস্কাটনে অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান কার্যালয়ে জরুরি সভা শেষে নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি নির্বাচন করা হয়। সভায় আগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য এবং বিভিন্ন ব্যাচের বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব ড.

খ ম কবিরুল ইসলাম, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মাকছুদ জাহেদী, অতিরিক্ত সচিব (ডেপুটি রেজিস্ট্রার জেনারেল) মির্জা তারিক হিকমত, জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব খন্দকার মো. মাহবুবুর রহমান এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. বাবুল মিয়া। এ ছাড়া নতুন কমিটির কোষাধ্যক্ষ হয়েছেন অতিরিক্ত সচিব কানিজ মওলা।  

সদস্য পদে নির্বাচিত হয়েছেন পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (সচিব) ইকবাল আবদুল্লাহ হারুন, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সচিব মো. সাইফুল্লাহ পান্না, বিসিএস একাডেমির রেক্টর (সচিব) মো. ওমর ফারুক, বিয়াম ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক মো. আবদুল মালেক, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব কে এম আলী নেওয়াজ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. মিজানুর রহমান এবং স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্ম সচিব মো. মনিরুজ্জামান মিঞা।

বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বিগত কমিটির সভাপতি মো. আনোয়ার উল্লাহ, মহাসচিব মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমানসহ অ্যাসোসিয়েশনের কিছু পদে দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা অবসরে যাওয়ায় নতুন কমিটি নির্বাচন করা হয়েছে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: হয় ছ ন সদস য

এছাড়াও পড়ুন:

ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী

বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।

প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’

ঐশ্বরিয়া ও সালমান খান

সম্পর্কিত নিবন্ধ