প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই বাতিল করেছেন ইউএস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টের (ইউএসএআইডি) উন্নয়ন সহায়তা। এতেই হাহাকার পড়ে গেছে ইউক্রেনে কাজ করা এনজিওগুলোতে। অর্থ সহায়তার অভাবে কার্যক্রম গুটিয়ে আনা শুরু করেছেন তারা।
বন্ধ হয়ে গেছে প্রবীণদের জন্য চালু করা হটলাইন ও ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম। ইউক্রেন রাষ্ট্রীয় রাজস্বের বড় অংশ ব্যয় করে সশস্ত্র বাহিনী পরিচালনায়। সরকারি খাতের ব্যয় পরিচালনার পাশাপাশি সামাজিক ও মানবিক প্রকল্পে অর্থায়নের জন্য বৈদেশিক সহায়তা বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর নির্ভর করে দেশটি।
এদিকে, ইউক্রেনে ড্রোন হামলা জোরদার করেছে রাশিয়া। দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় শহর সুমির একটি আবাসিক ব্লকে ড্রোন হামলায় অন্তত চারজন নিহত ও শিশুসহ আহত হয়েছেন আরও ৯ জন বলে জানিয়েছে কিয়েভ। রয়টার্স
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী
বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।
প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’