ফার্মগেটে ব্যাগের ভেতর ককটেলসদৃশ বস্তু, ঘটনাস্থলে পুলিশ
Published: 8th, February 2025 GMT
রাজধানীর ফার্মগেটে আনন্দ সিনেমা হলের সামনে একটি ব্যাগে ককটেলসদৃশ বস্তু দেখার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গেছে পুলিশ। আজ শনিবার দুপুর ১২টার দিকে পুলিশকে এ খবর জানানো হয়।
প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মো. ইবনে মিজান।
বোম ডিসপোজাল ইউনিটের পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বস্তুগুলো ককটেল কি না, সে বিষয়ে জানা যাবে।মো.ইবনে মিজান, ডিএমপির রমনা বিভাগের উপকমিশনার
ইবনে মিজান প্রথম আলোকে বলেন, আজ দুপুরে আনন্দ সিনেমা হলের সামনের ফুটপাতে একটি কালো ব্যাগে ককটেলসদৃশ বস্তু রয়েছে, স্থানীয় ব্যক্তিরা এমন খবর পুলিশকে দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করে। বস্তুগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য ডিএমপির বোম ডিসপোজাল ইউনিটকে খবর দেওয়া হয়েছে।
ডিসি ইবনে মিজান আরও বলেন, পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বস্তুগুলো ককটেল কি না, সে বিষয়ে জানা যাবে।
ব্যাগে বোমাসদৃশ বস্তু পাওয়ার খবরে ফার্মগেটে উৎসুক জনতার ভিড়উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ককট ল
এছাড়াও পড়ুন:
লামিনে ‘মেসি’ ইয়ামাল
১৭ বছর বয়সী ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো: ১৯ ম্যাচ, ৫ গোল, ৪ গোলে সহায়তা।
১৭ বছর বয়সী লিওনেল মেসি: ৯ ম্যাচ, ১ গোল, গোলে সহায়তা নেই।
১৭ বছর বয়সী লামিনে ইয়ামাল: ১০০ ম্যাচ, ২২ গোল, ৩৩ গোলে সহায়তা।
মেসি–রোনালদোর সঙ্গে তুলনা নয়, লামিনে ইয়ামালের শুরুটা বোঝাতে এই পরিসংখ্যান হাজির করেছে টিএনটি স্পোর্টস। ধূমকেতুর মতো শুরু হলেও ধূমকেতুর মতোই মিলিয়ে যাওয়ার পাত্র তিনি নন।
বার্সেলোনার এস্তাদি অলিম্পিক লুইস কোম্পানিসে গত রাতের ম্যাচটি স্মরণ করতে পারেন। ৬ গোলের থ্রিলার, যেখানে বার্সেলোনা–ইন্টার মিলান সেমিফাইনাল প্রথম লেগের ‘ক্লাসিক’ লড়াই ৩–৩ গোলে অমীমাংসীত। দুই দলের হয়েই ‘সুপার হিরো’ ছিলেন বেশ কজন। ইন্টারের যেমন ডেনজেল ডামফ্রিস ও মার্কাস থুরাম, বার্সার তেমনি রাফিনিয়া, ফেরান তোরেসরা। কিন্তু সবাইকে ছাপিয়ে ঠিকই রবির কিরণের মতো আলো দিয়েছেন এক কিশোর—লামিনে ইয়ামাল নাসরাউয়ি এবানা। সংক্ষেপে লামিনে ইয়ামাল।
আরও পড়ুন৬ গোলের থ্রিলারে বার্সেলোনা–ইন্টার সেয়ানে সেয়ানে টক্কর৮ ঘণ্টা আগে২৪ মিনিটে ইয়ামালের করা গোলটির প্রসঙ্গে পরে আসা যাবে। যেভাবে খেলেছেন তাতে গোলটি না করলেও লোকে কাল রাতে তাঁর পারফরম্যান্স মনে রাখতেন। পরিসংখ্যান বলছে ১০২টি টাচ, একটি গোল, ২টি গোল হওয়ার মতো পাস, ৬টি শট (পোস্টে মেরেছেন দুবার) এবং ১০টির মধ্যে ৬টি সফল ড্রিবলিং।
কিন্তু পরিসংখ্যানে এ তথ্য নেই—মাঠে ডান প্রান্তকে ইয়ামাল ফাইনালে ওঠার হাইওয়ে বানিয়ে যতবার কাট–ইন করে ইন্টারের বক্সে ঢুকেছেন, সেটা আসলে ইতালিয়ান ক্লাবটির রক্ষণের জন্য দুঃস্বপ্নের। প্রতিবারই মৌমাছির মতো ছেঁকে ধরা হয়েছে ইয়ামালকে। কিন্তু আটকানো কি সম্ভব হয়েছে? রাত থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওগুলো ভাসছে। সেসব আসলে ইয়ামালের পায়ের কারুকাজে ইন্টারের রক্ষণকে স্রেফ খোলামকুচির মতো উড়িয়ে দেওয়ার ভিডিও।
ইয়ামাল কত ভয়ংকর সেটা এই এক ছবিতেই পরিস্কার। সবাই ছেঁকে ধরেও তাঁকে আটকাতে পারেননি