জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের ৪৫৫ সদস্যের কমিটি গঠন
Published: 13th, February 2025 GMT
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের ৪৫৫ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে মেহেদী হাসান হিমেলকে আহ্বায়ক এবং সামসুল আরেফিনকে সদস্যসচিব করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সভাপতি মো. রাকিবুল ইসলাম রাকিব এবং সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়।
কমিটিতে ২০৪ জনকে যুগ্ম আহ্বায়ক এবং ২৪৯ জনকে সদস্য করা হয়েছে। এর আগে গত ২৩ ডিসেম্বর ২৩ সদস্যবিশিষ্ট আংশিক আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়। ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের যুগ্ম আহ্বায়ক ও ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের সদস্য দেওয়া হয়।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সদস্যসচিব সামসুল আরেফিন প্রথম আলোকে বলেন, ‘দীর্ঘ ১৭ বছর পর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে। সুদীর্ঘ এই সময়ে যারা দলের জন্য নিবেদিতপ্রাণ ছিল, সবাইকে রাজনৈতিক পরিচয় দেওয়া হয়েছে। ঐক্যবদ্ধ হয়ে ছাত্রদল আগামীর ইতিহাস রচনা করবে।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান প্রথম আলোকে বলেন, ‘ফ্যাসিস্টের কারণে ছাত্রদলের নেতা–কর্মীরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল বৃহত্তর ইউনিট। গত আংশিক কমিটিতে সবার নাম আসেনি। এখন যেন সবাই ছাত্রদলের পরিচয় বহন করতে পারেন, সে জন্য সবাইকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।’
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ছ ত রদল র ক কম ট সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী
বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।
প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’