অ্যাকশন ঘরানার সিনেমায় অভিনয় করে পরিচিতি লাভ করেন আলেকজান্ডার বো। ১৯৯৫ সালে শহীদুল ইসলাম খোকন পরিচালিত ‘লম্পট’ সিনেমার মাধ্যমে রুপালি পর্দায় তার যাত্রা শুরু হয়।

এখন পর্যন্ত শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন আলেকজান্ডার বো। যদিও চলচ্চিত্রে এখন খুব একটা নিয়মিত নন। আলেকজান্ডার বো এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। দেশে ফিরেই ‘তছনছ’ সিনেমার শুটিংয়ে অংশ নেবেন বলে জানিয়েছেন এই অভিনেতা।

আলেকজান্ডার বো বলেন, “কোরবানির আগেই দেশে ফিরব। দেশে ফিরে ‘তছনছ’ সিনেমার শুটিং শুরু করব। সিনেমাটি নির্মাণ করছেন বদিউল আলম খোকন। এছাড়াও কয়েকটি সিনেমার শুটিং শেষ করে মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে।”

আরো পড়ুন:

‘বরবাদ’ দিয়ে বিশ্ববাজারে সিনেমা পরিবেশনায় শাকিবের এসকে ফিল্মস

তামান্নার নতুন আইটেম গানের শুটিংয়ের ভিডিও ফাঁস

সম্প্রতি পারফর্মিং আর্টস এবং মার্শাল শৃঙ্খলার প্রতি আজীবন নিবেদনের স্বীকৃতিস্বরূপ ও বিচারক হিসেবে ‘হিরণ কিরণ লাইফটাইম-অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’ সম্মাননা স্মারক পেয়েছেন আলেকজান্ডার বো। এই আয়োজনে বিচারকের ভূমিকায় দায়িত্ব পালন করেন। থিয়েটারের সভাপতির হাত থেকে এ পুরস্কার গ্রহণ করেন।

জাতীয় কারাতে প্রতিযোগিতায় ১৯৯২ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত টানা ছয়বার চ্যাম্পিয়ন হন আলেকজান্ডার। প্রতিবারই গোল্ড মেডেল পেয়েছেন। ১৯৯৭ সালে দিল্লিতে অনুষ্ঠিত সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়ন হন তিনি। ১৯৯৮ সালে রাশিয়াতে ইউরোপিয়ান কারাতে প্রযোগিতায় অংশ নিয়ে রানারআপ হয়েছিলেন।

তা ছাড়াও ১১তম দক্ষিণ কোরিয়া ওপেন এবং ৩০তম বুসান মেয়রস কাপ কারাতে প্রতিযোগিতায় স্বাগতিক দক্ষিণ কোরিয়াসহ এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া ১৩টি দেশকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়ে চমক দেখান ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় চিত্রনায়ক।

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র

এছাড়াও পড়ুন:

শেফালি আর দীপ্তিতে নতুন মুম্বাইয়ে নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

নাবি মুম্বাই। নয়া মুম্বাই। নতুন সেই মুম্বাইয়ে কাল নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন পেল মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ। ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত।

দীপ্তি শর্মার করা ৪৬তম ওভারের তৃতীয় বলে নাদিন ডি ক্লার্কের তোলা ক্যাচটি এক্সট্রা কাভারে ভারত অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌরের হাতে জমা হতেই বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের আনন্দে মাতল পুরো ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকা ২৪৬ রানে অলআউট, ভারত ৫২ রানে জয়ী।

ভারতের জয়ের উৎসব অবশ্য শুরু হয়ে গিয়েছিল পাঁচ ওভার আগেই। লরা ভলভার্টকে ফিরিয়ে পথের কাঁটা উপড়ে ফেলেই উদ্‌যাপন শুরু করেছিল ভারতীয়রা। অসাধারণ এক সেঞ্চুরি করে দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক চোখ রাঙাছিলেন ভারতের উৎসব ভন্ডুল করার। কিন্তু সেঞ্চুরি করার পরপরই ক্যাচ তুললেন ভলভার্ট। আর সেই ক্যাচ নিতে গিয়ে আমানজোত কৌর ভারতের প্রায় শত কোটি মানুষের হৃৎস্পন্দন প্রায় থামিয়ে দিয়েছিলেন। একবার নয়, দুবার নয়, তৃতীয়বারের চেষ্টাতেই ক্যাচ নিতে পারেন আমানজোত। এবারও বোলার সেই অফ স্পিনার দীপ্তি শর্মা।

৯৮ বলে ১০১ রান করে ভলভার্ট যখন ফিরলেন দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ৪১.১ ওভারে ২২০/৭। এরপর শুধু আনুষ্ঠানিকতাই ছেড়েছে ভারত। দীপ্তি আরও ২টি উইকেট নিয়ে পেয়ে গেছেন ৫ উইকেট। আর ভারত হয়ে গেছে চ্যাম্পিয়ন। এর আগে ব্যাট হাতেও ৫৮ বলে ৫৮ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন দীপ্তি।

ব্যাট হাতে ৮৭ রান করা শেফালি বর্মা বল হাতে নিয়েছেন ২ উইকেট

সম্পর্কিত নিবন্ধ