চট্টগ্রামে আজ চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
Published: 9th, May 2025 GMT
চট্টগ্রামে আজ শুক্রবার চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ কারণে প্রচণ্ড গরম অনুভূত হচ্ছে বলে আবহাওয়াবিদেরা জানান। আগামী দু-তিন দিনের মধ্যে এই তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
চট্টগ্রামসহ সারা দেশে তাপপ্রবাহ ঊর্ধ্বমুখী। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর সারা দেশে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি করেছে। আবহাওয়াবিদ শাহানাজ সুলতানা স্বাক্ষরিত সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, দেশের ওপর দিয়ে চলমান মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। শুক্রবার বেলা দুইটা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে কোথাও কোথাও তীব্র তাপপ্রবাহও বয়ে যেতে পারে।
চট্টগ্রামে মে মাসে সর্বোচ্চ গড় তাপমাত্রা থাকে ৩২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকে ২৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস; কিন্তু আজ দুটি সূচকই ছিল বেশি। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৫ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন রেকর্ড করা হয় ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বেলা তিনটায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৫২ শতাংশ।
তাপমাত্রা আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে গরম অনুভূত হচ্ছে। জনজীবনে হাঁসফাঁস অবস্থা। পতেঙ্গা আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস কর্মকর্তা জহিরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, আজ মৌসুমের সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা স্বাভাবিক গড় তাপমাত্রার চেয়ে বেশি। দু-তিন দিন আবহাওয়া এ রকম থাকবে। আপাতত সেই অর্থে চট্টগ্রাম নগরে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। দু–এক জায়গায় সামান্য বৃষ্টি হতে পারে।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে