আমিরের ক্যারিয়ার ধ্বংসের চেষ্টা করেছিলেন কে
Published: 25th, May 2025 GMT
২০০৯ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রাখার কিছুদিনের মধ্যেই বল হাতে আলোড়ন তুলেছিলেন মোহাম্মদ আমির। তাঁকে পাকিস্তান ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ মহাতারকা ভাবা হচ্ছিল। কিন্তু ২০২৫ সালে এসে আমিরের ক্যারিয়ারের দিকে ফিরে তাকালে মনে হবে, প্রত্যাশার সিকিভাগও পূরণ করতে পারেননি তিনি।
এর কারণও অনেক। স্পট ফিক্সিংয়ে জড়ানো, নিষিদ্ধ হওয়া এবং জেল খাটা—এসবের জন্য আমির নিজেই দায়ী। কিন্তু ‘শাপমুক্ত’ হয়ে ফেরার পর দারুণ কিছুর আভাস দিলেও পাকিস্তান জাতীয় দলে তাঁর ক্যারিয়ার আর সেভাবে এগোয়নি। অবসরের ঘোষণা, অবসর ভেঙে ফেরা এবং আবারও অবসর—আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আমিরের শেষ অধ্যায় এভাবেই মনে রাখবেন সবাই।
কিন্তু পাকিস্তানের জার্সি আগেভাগেই তুলে রাখার কারণ জানাতে গিয়ে আমির নির্দিষ্টভাবে একজনের দিকে আঙুল তুলেছেন।
ওয়াকার ইউনুস (ডানে) যখন পাকিস্তান জাতীয় দলের কোচ এবং মোহাম্মদ আমির যখন সেই দলের খেলোয়াড় ছিলেন.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ইতিহাসের দ্রুততম মানবের এখন সিঁড়ি ভাঙতে দম ফুরিয়ে আসে
হঠাৎ মনে হতে পারে, কথাবার্তায় লোকটা এখন তো বেশ সাদামাটা। তা-ই কি?
মোটেও না। চেনা সেই ক্যারিশমা যে চলে যায়নি, সেটা বোঝা গেল ব্রিটিশ দৈনিক টেলিগ্রাফের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে উসাইন বোল্ট যখন সোজা বলে দিলেন, কেন তাঁর রেকর্ড আজও কেউ ভাঙতে পারেননি। মনে হবে, এই তো সেই বোল্ট। আবার একটু ধাক্কাও লাগবে পরের কথাগুলো শুনলে। একসময়ের সুপারম্যান এখন তাহলে এমন আটপৌরে জীবন কাটাচ্ছেন! যে জীবনে নাকি সিঁড়ি ভেঙে ওঠার সময় তাঁর দম ফুরিয়ে আসে! অথচ এই লোকটাই একসময় ১০০ মিটার দৌড়েছেন ৯.৫৮ সেকেন্ডে।
আরও পড়ুনআকাশছোঁয়ার অভিযানে ডুপ্লান্টিসের আবারও বিশ্ব রেকর্ড১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫টেলিগ্রাফের সঙ্গে সাক্ষাৎকারটা বোল্ট দিয়েছেন টোকিওতে। বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপ দেখতে গেছেন সেখানে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি, ২০১৭ সালে অবসরের পর এই প্রথম অ্যাথলেটিকসের কোনো বড় আসর দেখতে গেলেন আটবারের এই অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন। জাপানি দর্শকেরা অবশ্য তাঁকে দেখে ঠিকই উল্লাসে ফেটে পড়েছে। তবে বোল্ট এখন বদলে গেছেন অনেকটাই। জ্যামাইকায় এখন তাঁর ঘরোয়া জীবনটা আলোয় থাকার সময়ের সেই জীবনের সঙ্গে একেবারেই মেলে না।
অবসর নেওয়ার পর এই প্রথম অ্যাথলেটিকসের কোনো বড় আসরে এলেন বোল্ট। টোকিওতে বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপে