ড. ইউনুছ তারেকের বৈঠকে নিয়ে অনেকের গাত্রদাহ হচ্ছে!!
Published: 15th, June 2025 GMT
লন্ডনে ড. মো. ইউনুছ ও তারেক রহমানের বৈঠক নিয়ে অনেকের গাত্রদাহ হচ্ছে!! এটাও কি রাজনীতির অংশ বিশেষ? না কি বিরোধীতার জন্য বিরোধীতা করা?
ড. মো. ইউনুছ সাহেব শুধুমাত্র তারেক জিয়ার সাথে বৈঠক করার উদ্দেশে লন্ডন যেতেন তা হলে একটা কথাছিলো? তিনি অনেক গুলি কাজ নিয়ে লন্ডন গিয়েছিলেন! তার মধ্যে একটি সৌজন্য সাক্ষাতের কর্মসুচি ছিলো দেশের শান্তির জন্য।
অপরিহার্য, বিএনপি ডিসেম্বরে নির্বাচনের জন্য যে ভাবে মাঠ গরম করে তুলছিলো তা আপাতত বন্ধ করা গেলো! জামায়াত তো আগে থেকেই বলছে রোজার আগে নির্বাচন হলে ভালো হয়! তারেক জিয়ার সাথে আলোচনায় সেই কথাটিতো উঠে এসেছে, তবে গাত্রদাহ কেন?
দেশের প্রথম সাড়ির রাজনীতিকগনের সাথে একাধীকবার বৈঠক করেছেন ইতিপূর্বে! সে ক্ষেত্রে তারেক জিয়ার সাথে সাক্ষাত করাতে এমন কি মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে গেল?
বরং দেশ প্রেমিক জনগন খুশি হয়েছে এজন্য আপাতত বিএনপি নির্বাচন নির্বাচন করে মিছিল মিটিং এর মাধ্যমে দেশে কোন প্রকার হাঙ্গামা করবে না!
এদিকে জামাতের চাহিদাও পূরন হয়ে গেল! তারা বরাবরই বলে এসেছে রোজার আগে নির্বচন হলে ভালো হয়!
অপাতদৃষ্টিতে বিএনপি আর জামায়াতই ফ্রন্ট লাইনে আছে! তারপরও লজ্জাহীনের মত তাদের গাত্রদাহ আমজনতার বোধমগ্য নয়!!
তাছাড়া নাম সর্বস বেশ কিছু পাতি নেতার সাথে ও ড.
আশাকরি দেশ ও জাতি মঙ্গলের লক্ষ্যে সকল ভেদাভেদকে পদদলিত করে সকল মহল কাজ করবেন।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ ত র ক রহম ন ইউন ছ
এছাড়াও পড়ুন:
আমদানি বৃদ্ধি ইতিবাচক, ধারাবাহিকতা থাকতে হবে
চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে মূলধনি যন্ত্রপাতি ও ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, সেটিকে আমি ইতিবাচক হিসেবেই দেখছি। তবে তিন মাসের চিত্র দিয়ে সামগ্রিক অবস্থা এখনো মূল্যায়ন করার সময় হয়নি।
মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে হঠাৎ প্রায় ২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ঘটেছে। এটা সুখবর হলেও কোনো বড় প্রকল্পের মালামাল আমদানিতে এত বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা দরকার। যদি সত্যিকারের নতুন নতুন কারখানার যন্ত্রপাতি আমদানির মাধ্যমে এ প্রবৃদ্ধি ঘটে, তাহলে তা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক।
মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে ধারাবাহিকতা থাকলেই বলা যাবে, দেশে বিনিয়োগ হচ্ছে। বিনিয়োগ হলে সামনে কর্মসংস্থানও বাড়বে। আর তাতে অর্থনীতিতেও গতি সঞ্চার হবে।
মূলধনি যন্ত্রপাতির মতো ভোগ্যপণ্যের ঋণপত্র খোলার হারও বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তিন মাসের যে তুলনা করে দেখিয়েছে, তাতে ঋণপত্র খোলার হার ২০ শতাংশ বেড়েছে।
সব মিলিয়ে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে, তা আগামী কয়েক মাস অব্যাহত থাকলে অর্থনীতিতে কর্মচাঞ্চল্য বাড়বে।
মোহাম্মদ মোস্তফা হায়দার, পরিচালক, টি কে গ্রুপ