জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ‘ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি রাইটস (আইপিআর): ফস্টারিং ইনোভেশন অ্যান্ড ক্রিয়েটিভিটি’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

সোমবার (১৬ জুন) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের অফিস কনফারেন্স রুমে এ সেমিনারের আয়োজন করে ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি)।

আইকিউএসি’র পরিচালক অধ্যাপক ড.

মো. আবু লায়েকের সভাপতিত্বে এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান ও আইকিউএসি’র অতিরিক্ত পরিচালক মেজবাহ-উল-আজম সওদাগরের সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (রুটিন দায়িত্ব) ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন।

মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করতে গিয়ে অধ্যাপক ড. মো. আবু লায়েক বলেন, “আইপিআর উদ্ভাবন ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করার একটি গুরুত্বপূর্ণ কাঠামো হিসেবে কাজ করে। এটি উদ্ভাবকদের পেটেন্ট, কপিরাইট এবং ট্রেডমার্কের মতো মেধাসম্পদের ওপর আইনি অধিকার নিশ্চিত করে। যার ফলে গবেষণা ও উন্নয়নে বিনিয়োগ বাড়ে।”

তিনি আরো বলেন, “ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি রাইটস জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতিকে শক্তিশালী করে তোলে এবং নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।”

সেমিনারে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন এবং বিষয়বস্তুর ওপর মতামত বিনিময় করেন।

ঢাকা/লিমন/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী

বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।

প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’

ঐশ্বরিয়া ও সালমান খান

সম্পর্কিত নিবন্ধ