এ কেমন ভাগ্য পন্তের, সেঞ্চুরির পর সেঞ্চুরি করলেও জেতে না ভারত
Published: 25th, June 2025 GMT
ঋষভ পন্ত নিজেকে দুর্ভাগা ভাবতেই পারেন। পারফরম্যান্স নিয়ে প্রশ্ন নেই। কিন্তু যে লক্ষ্যে পারফর্ম করেন, সেটিই যে অর্জিত হচ্ছে না। অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকায় তাঁর করা প্রতিটি সেঞ্চুরির ম্যাচে জয়হীন থেকেছে ভারত।
হ্যাঁ, পরিসংখ্যান এখন পর্যন্ত এ কথাই বলছে। যা নিয়ে পন্ত মন খারাপ করতেই পারেন। তবে নিজে যা করেছেন, তাতে অবশ্য ক্ষতে প্রলেপ পড়তে পারে।
এই যেমন সর্বশেষ হেডিংলি টেস্টের কথা চিন্তা করুন। ম্যাচের দুই ইনিংসেই সেঞ্চুরি করলেন। প্রথম ইনিংসে ১৩৪ রানের পর দ্বিতীয় ইনিংসে ১১৮। দুই ইনিংসের মধ্যে কম স্ট্রাইক রেট ছিল প্রথম ইনিংসে, সেটিও ৭৫.
বুঝতেই পারছেন, দাপট কতটা দেখিয়েছেন। কিন্তু দিন শেষে সেই পরাজিতদের দলে। ভারতের ৩৭১ রানের লক্ষ্য ইংল্যান্ড তাড়া করেছে ৫ উইকেট হাতে রেখে।
জোড়া সেঞ্চুরি করেও জিততে পারেননি পন্তউৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
না’গঞ্জে জেলা পর্যায়ে প্রকল্প অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নারায়ণগঞ্জ খামারবাড়ি'র আয়োজনে ঢাকা অঞ্চলের কৃষি উন্নয়ন প্রকল্প এর আওতায় জেলা পর্যায়ে প্রকল্প অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা কৃষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে নারায়ণগঞ্জ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ আ.জা.মু. আহসান শহীদ সরকার'র সভাপতিত্বে অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ঢাকা'র মহাপরিচালক কৃষিবিদ মো. ছাইফুল আলম।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ঢাকা'র অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ ড. মো. জাকির হোসেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (প্রশাসন ও অর্থ উইং) খামারবাড়ি ঢাকা'র উপপরিচালক কৃষিবিদ মো. মুরাদুল হাসান ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামারবাড়ি ঢাকা'র ঢাকা অঞ্চলের কৃষি উন্নয়ন প্রকল্প, প্রকল্প পরিচালক কৃষিবিদ ড. মো. আবদুল কাইয়ুম মজুমদার।
নারায়ণগঞ্জ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (উদ্ভিদ সংরক্ষণ) অতিরিক্ত উপপরিচালক কৃষিবিদ মোহাম্মদ জহিরুল হক'র সঞ্চালনায় সভায় প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামারবাড়ি ঢাকা'র সিনিয়র মনিটরিং অফিসার ড. মোছাঃ শারমিন সুলতানা। অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মাহমুদা হাসনাত।
সভায় জেলার বীজ প্রত্যয়ন অফিসের কর্মকর্তা, অতিরিক্ত উপপরিচালক, উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্র, ৫ উপজেলার কৃষি অফিসার, অতিরিক্ত কৃষি অফিসার, কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার, জেলা কৃষি বিপনন অফিসের কর্মকর্তা, উপসহকারি পরিচালক, বিএডিসি, সাংবাদিকবৃন্দ ও জেলার বিভিন্ন উপজেলার ১৫জন উদ্যোগক্তা এবং কৃষিপন্য রপ্তানিকারক অংশগ্রহণ করেন।
প্রকল্পের সামগ্রিক উদ্যেশ্য হলো-মাটি ও আবহাওয়া উপযোগী, স্থানীয় গ্রহণযোগ্য ফসলের শস্যবিন্যাস ভিত্তিক নিবিড় ও চাষাবাদের মাধ্যমে কৃষি উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, খাদ্য ঘাটতি হ্রাসকরণ, নিরবিচ্ছিন্ন পুষ্টি সরবরাহ নিশ্চিতকরণ, টেকসই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, বাণিজ্যিক কৃষি, উদ্যোগক্তা তৈরি, মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থান ও কৃষকের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটানো।