কে ভালো ইলিশ রাঁধেন—রাবা খানের মা নাকি শাশুড়ি?
Published: 29th, July 2025 GMT
পাতুরি খেতে গিয়েছিলাম কক্সবাজারের পালংকীতে। ভেটকি আর চিংড়ি মাছের পাতুরি খেয়ে এত ভালো লাগল যে বাসায় এসে ভাবলাম, ইলিশ মাছ দিয়ে পাতুরি বানাই। যেই ভাবা সেই কাজ। যেহেতু প্রথম রান্না করলাম, তাই পাতুরির অবস্থা যে কী হলো, তা আর নাই বললাম। পাতা আর মাছ মিলেমিশে একাকার। পাতুরি রান্নায় তাপের যে একটা ব্যাপার থাকে, সেটা তখনো জানতাম না।
এভাবে মাঝেমধ্যে ইলিশ নিয়ে নানা ধরনের রান্নার এক্সপেরিমেন্ট করি। যদিও এত রকম পদের মধ্যে ইলিশভাজা খেতেই ভালোবাসি বেশি। স্বাদের চেয়ে ইলিশের ঘ্রাণটা আমায় টানে বেশি। খুব মসলা দিয়ে রান্নার চেয়ে শুধু তেলেভাজা ইলিশ খেতে ভালো লাগে বেশি।
ইলিশ মাছ খেতে প্রায়ই মাওয়ায় চলে যাই। মাওয়ার দোকানগুলোর একটি জিনিস খুব ভালো লাগে। চোখের সামনেই সব রান্না করে দেয় তারা। মাছ পছন্দ করে দেওয়ার পর তারা বলে, কীভাবে রান্না হচ্ছে দেখেন। বিষয়টা আমাকে খুব টানে। শর্ষের তেলে ভাজা মাওয়ার ইলিশের কাছে যেকোনো খাবারের স্বাদ নগণ্য। মাওয়ায় আমার ভালো লাগে ইলিশের ডিমভাজা ও লেজভর্তা।
আরও পড়ুনরাবা খান এত খেয়েও কীভাবে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখেন২৯ আগস্ট ২০২৩লেবু দিয়ে ইলিশ রান্না করলেন নকশার পাঠকদের জন্য.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
নীল সমুদ্রে দক্ষিণ আফ্রিকার নীল বেদনা, ভারত বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন
অনুমিত চিত্রনাট্যই যেন অনুসরণ করল মুম্বাইয়ের ফাইনাল ম্যাচ। ভারতের জার্সি গায়ে দর্শকে ঠাসা গ্যালারি রূপ নিল নীল সমুদ্রে। ২২ গজে আরও একবার ভারতের আধিপত্য, শাসন। যেন শিরোপার পায়চারি অনেক আগের থেকেই।
ব্যাটিংয়ে পর্বত ছুঁই-ছুঁই রান। এরপর স্পিনে ফুল ফোটালেন স্পিনাররা। দক্ষিণ আফ্রিকা লড়াই করল সাধ্যের সবটুকু দিয়ে। ব্যাটে-বলে সহজে হাল ছাড়ল না তারাও। হৃদয় জিতলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পাত্তাই পেল না। ভারতের শক্তি-সামর্থ্যের গভীরতার কাছে হার মানতেই হলো প্রোটিয়া নারীদের।
আরো পড়ুন:
৪১১ রানের টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৯ রানে হারল জিম্বাবুয়ে
কেন বিপিএল থেকে বাদ পড়ল চিটাগং কিংস
মুম্বাইয়ের নাভি স্টেডিয়ামের নীল সমুদ্রে সব আতশবাজি আজ রাতে ফুটল ভারতের বিশ্বকাপ উদ্যাপনে। প্রথমবার ভারতের নারী ক্রিকেট দল ওয়ানডেতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। ৫২ রানের বিশাল জয় বুঝিয়ে দেয় হারমানপ্রীত কৌর, জেমিমা রদ্রিগেজ, দীপ্তি শর্মা কিংবা শেফালি বার্মা, স্মৃতি মান্ধানা, রিচা ঘোষরা ২২ গজকে কতটা আপন করে নিয়েছেন। শিরোপা জয়ের মঞ্চে ছাড় দেননি একটুও। ২০০৫ ও ২০১৭ বিশ্বকাপে যে ভুলগুলো হয়েছিল...সেগুলো আজ ফুল হয়ে ঝরল।
বৃষ্টি বাঁধায় বিঘ্ন ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৭ উইকেটে ২৯৮ রানের স্কোর পায় ভারত। ৪৫.৩ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে ২৪৬ রান করতে পারে প্রোটিয়া নারীরা। নাডিন ডি ক্লার্ক শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে যখন আউট হলেন, স্টেডিয়ামের প্রায় ষাট হাজার ভারতীয় সমর্থকদের মুখে একটাই স্লোগান, চাক দে ইন্ডিয়া।
ওই জনসমুদ্রের স্লোগান, ‘ভারত মাতা কি জয়’, ‘বন্দে মাতরম’।
বিস্তারিত আসছে …
ঢাকা/ইয়াসিন