স্ত্রীকে শেয়ার উপহার দিলেন লংকাবাংলার উদ্যোক্তা পরিচালক
Published: 23rd, October 2025 GMT
পুঁজিবাজারে আর্থিক খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসির উদ্যোক্তা পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল মঈন শেয়ার হস্তান্তর সম্পন্ন করেছেন। তিনি তার স্ত্রীকে শেয়ার উপহার হিসেবে দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের উদ্যোক্তা পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল মঈন তার স্ত্রী ইফফাত হককে কোম্পানিটির ৯৬ লাখ ৫০ হাজার শেয়ার উপহার দিয়েছেন। ইফফাত হক কোম্পানিটির একজন সাধারণ শেয়ারহোল্ডার।
এর আগে গত ২১ অক্টোবর মোহাম্মদ আবদুল মঈন তার স্ত্রীকে শেয়ার উপহার দেবেন বলে ঘোষণা দেন। আগামী ৩০ অক্টোবরের মধ্যে উল্লিখিত পরিমাণ শেয়ার হস্তান্তর করা সম্পন্ন করা হবে বলে জানান এ উদ্যোক্তা ও পরিচালক।
ঢাকা/এনটি/ইভা
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর শ য় র উপহ র উদ য ক ত
এছাড়াও পড়ুন:
হত্যা মামলা থেকে ইরেশ যাকেরের অব্যাহতি চেয়ে আদালতে পুলিশের প্রতিবেদন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর মিরপুরে গুলিতে বিএনপি কর্মী মাহফুজ আলম (শ্রাবণ) নিহতের মামলা থেকে অভিনেতা ইরেশ যাকেরের অব্যাহতি চেয়ে আদালতে অন্তর্বর্তী প্রতিবেদন জমা দিয়েছে পুলিশ। ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে সম্প্রতি এ প্রতিবেদন জমা দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও মিরপুর মডেল থানার পরিদর্শক সাজ্জাদ রোমন।
পুলিশ ও আদালত–সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, একই হত্যা মামলা থেকে ফোরথট পিআরের (কনসার্ন অব এশিয়াটিক) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইকরাম মঈন চৌধুরীরও অব্যাহতি চাওয়া হয়েছে।
পুলিশের অন্তর্বর্তী প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মামলার ঘটনাস্থলে ইরেশ যাকের ও ইকরাম মঈন চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন না। তাঁদের ঘটনাস্থলে উপস্থিতির স্থিরচিত্র বা কোনো ভিডিও ফুটেজ পাওয়া যায়নি।
মামলার কাগজপত্রের তথ্য অনুযায়ী, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান চলাকালে গত বছরের ৫ আগস্ট মিরপুরে মাহফুজ গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। এ ঘটনায় গত ২০ এপ্রিল মাহফুজের ভাই মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন। মামলায় অভিনেতা ইরেশ যাকেরকে আসামি করা হয়। জুলাই আন্দোলনকে কেন্দ্র করে উদ্দেশ্যমূলক মামলা হচ্ছে অভিযোগ করে এসব ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও উদ্বেগ জানায় হিউম্যান রাইটস ফোরাম বাংলাদেশ (এইচআরএফবি)। পাশাপাশি এসব মামলায় অভিনেতা ইরেশ যাকেরসহ যাঁদের ইচ্ছাকৃত বা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আসামি করা হয়েছে, তদন্ত করে সেসব নাম বাদ দিতে আহ্বান জানায় তারা।
এ নিয়ে গত ২৮ এপ্রিল সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘ইরেশ যাকেরকে আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি। জুলাই আন্দোলনে তিনি জড়িত ছিলেন। ফলে এটা ডিপলি ট্রাবলিং অ্যান্ড ডিপলি ডিস্টার্বিং (খুবই বিরক্তিকর ও উদ্বেগজনক)।’