ঢামেক হাসপাতালে এক হাজতির মৃত্যু
Published: 25th, October 2025 GMT
ঢামেক হাসপাতালে এক হাজতির মৃত্যু
অথর: মো. মেহেদি হাসান/মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম ০২২৮৮
সেকশন: রাজধানী
ছবি ও ক্যাপশন: মরদেহের লোগ দেবেন
ট্যাগ: কেন্দ্রীয় কারাগার, হেফাজতে মৃত্যু, কেরানীগঞ্জ, মৃত্যু, মানবাধিকার
মেটা: ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মাদক মামলার আসামি।
এক্সসার্প্ট: সোহাগ সিকদারের গ্রামের বাড়ি বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ থানার নিয়ামত গ্রামে। তিনি মিরপুর মডেল থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলায় কারাগারে ছিলেন।
হেডিং: ঢামেক হাসপাতালে এক হাজতির মৃত্যু
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে সোহাগ সিকদার (৩৪) নামের এক হাজতির মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার রাত পৌনে আটটার দিকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
সোহাগ সিকদারের গ্রামের বাড়ি বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ থানার নিয়ামত গ্রামে। তাঁর বাবার নাম আশরাফ আলী সিকদার। তিনি মিরপুর মডেল থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলায় কারাগারে ছিলেন।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে সোহাগ সিকদারকে অসুস্থ অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসেন কারারক্ষীরা। পরে রাত পৌনে আটটার দিকে জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো.
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ম ড ক ল কল জ
এছাড়াও পড়ুন:
ভেনেজুয়েলা নিয়ে ট্রাম্প কী লক্ষ্য অর্জন করতে চান
দুই মাস ধরে যুক্তরাষ্ট্র ক্যারিবীয় সাগরে কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় সামরিক সমাবেশ ঘটাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, মাদকের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য এ আয়োজন। কিন্তু ওয়াশিংটনের প্রকৃত উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে কারাকাসকে বার্তা দিতে চায়।
যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে ছোট ছোট নৌযানে হামলা চালিয়ে কয়েকজনকে হত্যা করেছে। এই হামলাগুলোকে ঘিরে লাতিন আমেরিকা অঞ্চলজুড়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে। বিশেষজ্ঞরা প্রশ্ন তুলেছেন এর বৈধতা নিয়ে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকাণ্ড আসলে ইঙ্গিত দিচ্ছে—ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলা মাদুরোকে ভয় দেখাতে অভিযান চালানো হচ্ছে।
লন্ডনভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান চ্যাথাম হাউসের লাতিন আমেরিকা-বিষয়ক সিনিয়র ফেলো ক্রিস্টোফার সাবাতিনি বলেন, এটি মূলত সরকার পরিবর্তনের প্রচেষ্টা। তারা হয়তো সরাসরি আগ্রাসনে যাবে না, বরং শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে বার্তা দিতে চায়।
সাবাতিনির মতে, এই সামরিক আয়োজন আসলে শক্তি প্রদর্শন। এর উদ্দেশ্য ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী ও মাদুরোর ঘনিষ্ঠ মহলে ভয় সৃষ্টি করা, যাতে তারা তাঁর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প