ধানের শীষ মার্কাকে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে বিজয় করব : সাখাওয়াত
Published: 27th, October 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এড. সাখাওয়াত হোসেন খান যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন,নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদল গত ১৫ বছর বিএনপির প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথে লড়াকু সৈনিক হিসেবে যুবদলের নেতাকর্মীরা রাজপথ কাঁপিয়ে ছিল তার জন্য আপনাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা জানাই।
মহানগর বিএনপির পক্ষ থেকে আপনাদেরকে বলতে চাই আপনারা সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকবেন। আগামী দিনে যে নির্বাচন হবে, এই নির্বাচন নিয়ে দেশে-বিদেশি অনেক ষড়যন্ত্র হচ্ছে।
সেই ষড়যন্ত্রকে আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রতিরোধ করতে হবে। এবং সেই প্রতিরোধের মাধ্যমে আগামীতে যে নির্বাচন হবে সেই নির্বাচনের ধানের শীষ মার্কাকে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে বিজয় করব।
সোমবার ( ২৭ অক্টোবর) বিকেল চারটায় শহরের খানপুর হাসপাতাল রোডে মহানগর যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মহানগর যুবদলের উদ্যোগে বর্ণাঢ্য র্যালি পূর্বে সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথাগুলো বলেন।
তিনি আরও বলেন, আমরা সবাই শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সৈনিক, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সৈনিক। আমাদের আগ্রহ প্রেরণার প্রতি হলো বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জননেতা তারেক রহমান।
আমরা সবাই তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ আছি। আগামী দিনে আমরা সকলকে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।
নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম সজলের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব সাহেদ আহমদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এড.
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ ব এনপ র রহম ন
এছাড়াও পড়ুন:
নিহত কালামের দাফন, ‘দুই সন্তান নিয়ে কোথায় দাঁড়াব’—স্ত্রীর প্রশ্ন
ঈশ্বরকাঠি গ্রামটি শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলা সদর হতে ২ কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত। পদ্মা ও কীর্তিনাশা নদীর তীরঘেঁষা নির্মল ও শান্ত গ্রামটিতে চলছে শোক।
ঢাকায় মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে নিহত আবুল কালামের দ্বিতীয় জানাজা আজ সোমবার সকালে অনুষ্ঠিত হয়েছে গ্রামটির পোরাগাছা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা মাঠে। পরে সকাল ১০টার দিকে নড়িয়া পৌর কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়। আত্মীয়-স্বজন ও এলাকাবাসী অশ্রুসিক্ত নয়নে তাঁকে শেষবিদায় জানিয়েছেন।
আরও পড়ুনশৈশবে বাবা-মা হারানো আবুল কালামের এমন মৃত্যু মানতে পারছেন না স্বজনেরা১৭ ঘণ্টা আগেআবুল কালামের বাড়ি উপজেলার মোক্তারের চর ইউনিয়নের ঈশ্বরকাঠি গ্রামে। তাঁর এমন অকালমৃত্যু মানতে পারছেন না স্বজন ও গ্রামের মানুষেরা। তিনি ওই গ্রামের জলিল চোকদার ও হনুফা বেগম দম্পতির ছেলে। চার ভাই ও ছয় বোনের মধ্যে আবুল কালাম ভাইদের দিক থেকে সবার ছোট। ২০ বছর আগে তাঁর বাবা ও মা মারা যান। এরপর তিনি বেড়ে ওঠেন বড় ভাই ও বোনদের কাছে।
স্ত্রী ও দুই শিশুসন্তান নিয়ে আবুল কালাম নারায়ণগঞ্জের পাঠানটুলি এলাকায় বসবাস করতেন। আর কাজ করতেন রাজধানীর মতিঝিলের একটি ট্রাভেল এজেন্সির সঙ্গে। ওই কাজের জন্যই প্রতিদিন তিনি নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা যাতায়াত করতেন।
আবুল কালামের দ্বিতীয় জানাজা আজ সোমবার সকালে অনুষ্ঠিত হয়েছে ঈশ্বরকাঠি গ্রামের পোরাগাছা ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা মাঠে