ঘরের পোষা আদুরে বিড়ালটি গর্ভবতী নারী এবং নবজাতকের জন্য বিপদজনক হতে পারে। কারণ বিড়াল টক্সোপ্লাজমা নামে পরজীবী বহন করে। আদুরে বিড়ালকি ঘর থেকে তাড়িয়ে না দিয়ে গর্ভকালীন সুরক্ষা কীভাবে বজায় রাখবেন?

ইঁদুর অথবা পাখি শিকার করে খাওয়ার সময় পরজীবীটি দ্বারা বিড়াল সংক্রমতি হতে পারে। এরপর তা তাদের মলের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে। গর্ভকালীন টক্সোপ্লাজমোসিসে আক্রান্ত হওয়ার ফলে গর্ভপাতের মতো ঘটনা ঘটতে পারে। কিংবা পরবর্তীতে শিশুর জীবনে অন্ধত্ব বা মানসিক প্রতিবন্ধিতার মতো গভীর উপসর্গ ডেকে আনতে পারে। 

আরো পড়ুন:

চীনের ‘বৃদ্ধ শিশু’ লাওৎসি

মানুষ উড়তে পারবে ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার

বিড়ালের মলত্যাগের স্থান পরিস্কার, বাগান করার সময় এমন মাটিতে বা তেমন মাটিতে জন্মানো সবজি কিংবা ফল খাওয়র মাধ্যমে মানুষ টক্সোপ্লাজমোসিসে আক্রান্ত হতে পারে। 

নিরাপদ থাকতে করণীয়
এক.

বিড়ালের মলত্যাগের স্থান পরিষ্কারের দায়িত্ব অন্য কাউকে দিয়ে দিন। অথবা দস্তানা ব্যবহার করুন এবং হাত ধুয়ে নিন।

দুই. বিড়ালকে শুধুমাত্র শুকনো বা টিনজাত খাবার খাওয়ান। কাঁচা মাংস খাওয়াবেন না। 

তিন. বাগানে কাজ করার পরে হাত ধুয়ে ফেলুন।

চার. সবজি ও ফল ভালো করে ধুয়ে নিন। চামড়া ছিলে রান্না করুন। 

পাঁচ. রাস্তার বিড়াল থেকে দূরে থাকুন। 

সূত্র: ডয়চে ভেলে

ঢাকা/লিপি

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

গর্ভবতী নারীদের জন্য যে কারণে বিড়াল  বিপদজনক

ঘরের পোষা আদুরে বিড়ালটি গর্ভবতী নারী এবং নবজাতকের জন্য বিপদজনক হতে পারে। কারণ বিড়াল টক্সোপ্লাজমা নামে পরজীবী বহন করে। আদুরে বিড়ালকি ঘর থেকে তাড়িয়ে না দিয়ে গর্ভকালীন সুরক্ষা কীভাবে বজায় রাখবেন?

ইঁদুর অথবা পাখি শিকার করে খাওয়ার সময় পরজীবীটি দ্বারা বিড়াল সংক্রমতি হতে পারে। এরপর তা তাদের মলের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে। গর্ভকালীন টক্সোপ্লাজমোসিসে আক্রান্ত হওয়ার ফলে গর্ভপাতের মতো ঘটনা ঘটতে পারে। কিংবা পরবর্তীতে শিশুর জীবনে অন্ধত্ব বা মানসিক প্রতিবন্ধিতার মতো গভীর উপসর্গ ডেকে আনতে পারে। 

আরো পড়ুন:

চীনের ‘বৃদ্ধ শিশু’ লাওৎসি

মানুষ উড়তে পারবে ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার

বিড়ালের মলত্যাগের স্থান পরিস্কার, বাগান করার সময় এমন মাটিতে বা তেমন মাটিতে জন্মানো সবজি কিংবা ফল খাওয়র মাধ্যমে মানুষ টক্সোপ্লাজমোসিসে আক্রান্ত হতে পারে। 

নিরাপদ থাকতে করণীয়
এক. বিড়ালের মলত্যাগের স্থান পরিষ্কারের দায়িত্ব অন্য কাউকে দিয়ে দিন। অথবা দস্তানা ব্যবহার করুন এবং হাত ধুয়ে নিন।

দুই. বিড়ালকে শুধুমাত্র শুকনো বা টিনজাত খাবার খাওয়ান। কাঁচা মাংস খাওয়াবেন না। 

তিন. বাগানে কাজ করার পরে হাত ধুয়ে ফেলুন।

চার. সবজি ও ফল ভালো করে ধুয়ে নিন। চামড়া ছিলে রান্না করুন। 

পাঁচ. রাস্তার বিড়াল থেকে দূরে থাকুন। 

সূত্র: ডয়চে ভেলে

ঢাকা/লিপি

সম্পর্কিত নিবন্ধ