ফ্রান্সের ফার্স্ট লেডি ব্রিজিত মাখোঁর লিঙ্গ–পরিচয় নিয়ে অনলাইনে হয়রানির অভিযোগে গতকাল সোমবার প্যারিসে ১০ জনের বিচার শুরু হয়েছে।

ফ্রান্স ও অন্যান্য দেশের কিছু মানুষ ফার্স্ট লেডির বিরুদ্ধে লিঙ্গ–পরিচয় নিয়ে যে অপ্রমাণিত অভিযোগ তুলেছে, তার প্রেক্ষাপটেই মামলাটির বিচার শুরু হলো। গত জুলাইয়ে মাখোঁ দম্পতি যুক্তরাষ্ট্রে একটি মানহানির মামলা করেছিলেন।

ব্রিজিত মাখোঁর জন্মসূত্রে পুরুষ হিসেবে চিহ্নিত হওয়ার গুজব অনলাইনে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়লে এ মামলা করা হয়। এই অপ্রমাণিত অভিযোগের পাশাপাশি এ দম্পতির ২৪ বছরের বয়সের পার্থক্য নিয়েও দীর্ঘদিন ধরে সমালোচনা চলছে।

প্যারিসের একটি ফৌজদারি আদালতে মামলার ১০ আসামি গতকাল হাজির হন। তাঁদের মধ্যে ৮ জন পুরুষ ও ২ জন নারী। তাঁদের বয়স ৪১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে। দোষী সাব্যস্ত হলে তাঁদের দুই বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

গণভোটের মাধ্যমে সংবিধান সংস্কারের পরামর্শ

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, সংবিধান সংস্কার বাস্তবায়নে সরকারের উচিত গণভোটের আয়োজন করা। একইসঙ্গে এ বিষয়ে দ্রুত আদেশ জারি করারও সুপারিশ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ধাপগুলো তুলে ধরেন তিনি।

অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, কিছু সুপারিশ আছে, যেগুলো বাস্তবায়নে সাংবিধানিক সংশোধন প্রয়োজন, সেগুলো গণভোটের মাধ্যমেই হওয়া উচিত। যেসব বিষয় অধ্যাদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়ন সম্ভব, সরকার তা দ্রুত করবে। এছাড়া, যেসব বিষয়ে ভিন্নমত নেই এবং দাপ্তরিক নির্দেশেই কার্যকর করা যায়, সেগুলোও দ্রুত বাস্তবায়ন করা হবে।

তিনি বলেন, তিন ধারায় জুলাই সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা দেওয়া হয়েছে। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সরকারের দৃঢ় পদক্ষেপ প্রয়োজন।

ঢাকা/এএএম/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ