চট্টগ্রাম বন্দরে ধ্বংস করা হয়েছে ১৯টি বিপজ্জনক পণ্যের কন্টেইনার
Published: 28th, October 2025 GMT
চট্টগ্রাম বন্দরে ১৯টি বিপজ্জনক পণ্যের কন্টেইনার ধ্বংস করা হয়েছে। নিলাম অযোগ্য এসব পণ্য ও অন্যান্য ধ্বংসযোগ্য পণ্য পরিবেশসম্মতভাবে ধ্বংস করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এ তথ্য জানিয়েছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড জানায়, ধ্বংসযোগ্য পণ্য বিনষ্ট করার লক্ষ্যে গঠিত আন্তঃসংস্থা কমিটির আহ্বায়ক চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) মোহাম্মদ নূরুল্লাহ নূরীর নেতৃত্বে পরিবেশ অধিদপ্তর, বিস্ফোরক অধিদপ্তর, ডিজিএফআই, এনএসআই, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ এবং চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে গত ২৫ অক্টোবর এসব নিলাম অযোগ্য বিপজ্জনক পণ্য ও অন্যান্য পণ্য ধ্বংস করা হয়।
ধ্বংস করা পণ্যগুলোর মধ্যে ছিল— আনকোডেট ক্যালসিয়াম কার্বোনেট ১৬ কন্টেইনার, অরেন্স ইমালশন ১ কন্টেইনার, সুইট ওয়েই পাওডার ১ কন্টেইনার এবং স্মিকড মিল্ক পাওডার ১ কন্টেইনার। এসব কন্টেইনার দীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রাম বন্দরে জরাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে ছিল। এগুলো বন্দরের নিরাপত্তাঝুঁকির তৈরী করেছিল।
গত বছরের অক্টোবর মাসে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস এবং চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে উদ্যোগ নিয়ে ১৪ বছর ধরে বন্দর প্রাঙ্গণে পড়ে থাকা অতিমাত্রায় দাহ্য চারটি বিপজ্জনক পণ্যবাহী কন্টেইনার সফলভাবে বন্দর এলাকা থেকে অপসারণ করে পরিবেশসম্মত উপায়ে ধ্বংস করে।
চট্টগ্রাম বন্দরের কন্টেইনার জট কমানোর লক্ষ্যে বন্দরে দীর্ঘদিন ধরে পড়ে থাকা প্রায় ৬ হাজার ৬৯টি কন্টেইনারের ইনভেন্টরি সম্পন্ন করে তা দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিলামে বিক্রির জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড একটি বিশেষ আদেশ জারি করেছে। ইতোমধ্যে এসব কন্টেইনারের মালামালের ইনভেন্টরি কার্যক্রম সফলভাবে সম্পন্ন করা হয়েছে। উল্লেখযোগ্য পরিমাণ কন্টেইনারের নিলাম প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস দ্রুততার সঙ্গে চলমান নিলাম সম্পন্ন করে চট্টগ্রাম বন্দরের কন্টেইনার জট কমাতে অবদান রাখতে পারবে বলে আশা করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।
ঢাকা/নাজমুল/রফিক
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
চট্টগ্রাম বন্দরে ধ্বংস করা হয়েছে ১৯টি বিপজ্জনক পণ্যের কন্টেইনার
চট্টগ্রাম বন্দরে ১৯টি বিপজ্জনক পণ্যের কন্টেইনার ধ্বংস করা হয়েছে। নিলাম অযোগ্য এসব পণ্য ও অন্যান্য ধ্বংসযোগ্য পণ্য পরিবেশসম্মতভাবে ধ্বংস করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এ তথ্য জানিয়েছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড জানায়, ধ্বংসযোগ্য পণ্য বিনষ্ট করার লক্ষ্যে গঠিত আন্তঃসংস্থা কমিটির আহ্বায়ক চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) মোহাম্মদ নূরুল্লাহ নূরীর নেতৃত্বে পরিবেশ অধিদপ্তর, বিস্ফোরক অধিদপ্তর, ডিজিএফআই, এনএসআই, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ এবং চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে গত ২৫ অক্টোবর এসব নিলাম অযোগ্য বিপজ্জনক পণ্য ও অন্যান্য পণ্য ধ্বংস করা হয়।
ধ্বংস করা পণ্যগুলোর মধ্যে ছিল— আনকোডেট ক্যালসিয়াম কার্বোনেট ১৬ কন্টেইনার, অরেন্স ইমালশন ১ কন্টেইনার, সুইট ওয়েই পাওডার ১ কন্টেইনার এবং স্মিকড মিল্ক পাওডার ১ কন্টেইনার। এসব কন্টেইনার দীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রাম বন্দরে জরাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে ছিল। এগুলো বন্দরের নিরাপত্তাঝুঁকির তৈরী করেছিল।
গত বছরের অক্টোবর মাসে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস এবং চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে উদ্যোগ নিয়ে ১৪ বছর ধরে বন্দর প্রাঙ্গণে পড়ে থাকা অতিমাত্রায় দাহ্য চারটি বিপজ্জনক পণ্যবাহী কন্টেইনার সফলভাবে বন্দর এলাকা থেকে অপসারণ করে পরিবেশসম্মত উপায়ে ধ্বংস করে।
চট্টগ্রাম বন্দরের কন্টেইনার জট কমানোর লক্ষ্যে বন্দরে দীর্ঘদিন ধরে পড়ে থাকা প্রায় ৬ হাজার ৬৯টি কন্টেইনারের ইনভেন্টরি সম্পন্ন করে তা দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিলামে বিক্রির জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড একটি বিশেষ আদেশ জারি করেছে। ইতোমধ্যে এসব কন্টেইনারের মালামালের ইনভেন্টরি কার্যক্রম সফলভাবে সম্পন্ন করা হয়েছে। উল্লেখযোগ্য পরিমাণ কন্টেইনারের নিলাম প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস দ্রুততার সঙ্গে চলমান নিলাম সম্পন্ন করে চট্টগ্রাম বন্দরের কন্টেইনার জট কমাতে অবদান রাখতে পারবে বলে আশা করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।
ঢাকা/নাজমুল/রফিক