ফরিদপুরে দ্বিতীয় দিনে শীতবস্ত্র পেল ২৭০০ পরিবার
Published: 12th, January 2025 GMT
ফরিদপুরে শীতার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক। সপ্তাহব্যাপী কার্যক্রমের দ্বিতীয় দিনে গতকাল রোববার জেলায় ২ হাজার ৭০০ পরিবারকে কম্বল দিয়েছে বেসরকারি ব্যাংকটি। গত শনিবার শুরু হওয়া এ আয়োজনে ২০ হাজার কম্বল দেওয়া হবে।
গতকাল ফরিদপুর সদর উপজেলার অম্বিকাপুর ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন স্কুল মাঠসহ শহর ও গ্রামের পাঁচটি স্থানে নিম্নবিত্তদের মধ্যে কম্বল বিতরণ করা হয়। পর্যায়ক্রমে জেলা সদরের ১২টি ইউনিয়ন এবং ফরিদপুর পৌর এলাকার ২৭টি ওয়ার্ডে ২০ হাজার কম্বল দেওয়া হবে। এতে সহায়তা করছে সমকাল সুহৃদ সমাবেশসহ ফরিদপুরের পাঁচটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা– এফডিএ, বিএফএফ, একেকে, এসডিসি এবং পিডব্লিউও। শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক সামাজিক দায়বদ্ধতা কর্মসূচির আওতায় এ কার্যক্রম চালাচ্ছে।
ব্যাংকটির ফরিদপুর শাখার ম্যানেজার কেএম আনিসুর রহমানের তত্ত্বাবধানে দ্বিতীয় দিনের কম্বল বিতরণে উপস্থিত ছিলেন এফডিএর নির্বাহী পরিচালক আজাহারুল ইসলাম, সমকালের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ও প্রকাশক আবুল কালাম আজাদ, হা-মীম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোতালেব হোসেন, পরিচালক বেলাল হোসেন, এসডিসির নির্বাহী পরিচালক কাজী আশরাফুল হাসান, বিএফএফের নির্বাহী পরিচালক আনম ফজলুল হাদি সাব্বির, একেকের নির্বাহী পরিচালক আব্দুল জলিল, পরিচালক মো.
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
জুয়ায় জড়িত থাকায় তুরস্কে ১৪৯ জন রেফারি বরখাস্ত
পেশাদার ফুটবল লিগে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকার অভিযোগে গতকাল ১৪৯ জন রেফারি ও সহকারী রেফারিকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করেছে তুরস্ক ফুটবল ফেডারেশন (টিএফএফ)। এর আগে তুরস্কের পেশাদার ফুটবল লিগের ম্যাচে বাজি ধরার অভিযোগ উঠেছিল এসব রেফারি ও সহকারী রেফারিদের বিরুদ্ধে।
গতকাল টিএফএফের বিবৃতিতে জানানো হয়, ফেডারেশনের শৃঙ্খলা কমিটি ১৪৯ জন অফিশিয়ালের বিরুদ্ধে আট থেকে ১২ মাসের নিষেধাজ্ঞা প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অভিযুক্ত আরও তিন রেফারির বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।
তুরস্কের পেশাদার ফুটবল লিগগুলোয় মোট ৫৭১ জন রেফারির বিরুদ্ধে এর আগে তদন্ত চালায় টিএফএফ। গত সোমবার ফেডারেশনটি জানায়, ৩৭১ জন রেফারির বেটিং অ্যাকাউন্টের হদিস পেয়েছেন তারা এবং তার মধ্যে ১৫২ জন রেফারি সরাসরি সক্রিয়ভাবে জুয়ার সঙ্গে জড়িত। ২২ জন (৭ জন রেফারি ও ১৫ জন সহকারী) ম্যাচ পরিচালনা করতেন তুরস্কের শীর্ষ লিগে।
টিএফএফ সভাপতি ইব্রাহিম হাজিওসমানোগ্লু বিবৃতিতে বলেন, ‘তুর্কি ফুটবলের সুনাম গড়ে উঠেছে মাঠের নিষ্ঠা আর ন্যায়ের ওপর অটল বিশ্বাস নিয়ে। এই মূল্যবোধের সঙ্গে বেইমানি শুধু নিয়মভঙ্গ নয়, এটি একধরনের বিশ্বাসঘাতকতাও।’
তুরস্ক ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি ইব্রাহিম হাজিওসমানোগ্লু