মাগুরা জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মো. মাহাবুবুল আকবর। সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক এ এন এম শাহেদ হাসান। 

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। রাতে ভোট গণনা শেষে চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার মঞ্জুরুল আজম। 

জানা গেছে, ১৩৭ ভোট পেয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মো.

মাহাবুবুল আকবর। সভাপতি পদে তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি মো. রোকনুজ্জামান খান পেয়েছেন ৮৩ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে এন এম শাহেদ হাসান পেয়েছেন ৮৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. শহিদুল ইসলাম ৬৯ ভোট পেয়েছেন।

নির্বাচনে ১৩৫ ভোট পেয়ে সহসভাপতি হয়েছেন মেহেদী হাসান। এ ছাড়া যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (দেওয়ানি) মো. ইমরান হোসেন খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (ফৌজদারি) মো. আহসান হাবীব খান, হিসাব নিরীক্ষক মো. রিজাউল করিম, গ্রন্থাগারিক মো. জাকির হোসেন ও ক্রীড়া সাহিত্য সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে আমেনা খাতুন জয়ী হয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় কোষাধ্যক্ষ পদে আনোয়ার জাহিদ ও নির্বাহী সদস্য (ছয়জন) আ না ম ওবায়দা শহীদ, ইদ্রিস আলম, তারিকুল ইসলাম, এ কে এম মোকলেছুর রহমান, ফারহানা জুবায়রা ও মুনশি মো. মফিজুল ইসলাম নির্বাচিত হন।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, মাগুরা জেলা আইনজীবী সমিতিতে ২৮৭ জন ভোটার ছিলেন। এর মধ্যে বুধবার ভোট দিয়েছেন ২২৩ জন সদস্য।

ঢাকা/শাহীন/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আইনজ ব হয় ছ ন

এছাড়াও পড়ুন:

জাভেদ আখতারের মামলায় কঙ্গনাকে শেষ সুযোগ দিলো আদালত

অভিনেত্রী-বিজেপি সাংসদ কঙ্গনা রনৌত ও ভারতের প্রখ্যাত গীতিকার জাভেদ আখতারের মধ্যে আইনি লড়াই দীর্ঘদিনের। সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর পর এক সাক্ষাৎকারে কঙ্গনার বেশ কিছু মন্তব্যে রীতিমতো ক্ষুব্ধ জাভেদ আখতার। অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়েরও করেন।

মঙ্গলবার জাভেদ আখতারের করা সেই মানহানির মামলায় কঙ্গনার বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করার আগে আদালত তাঁকে শেষ সুযোগ দিয়েছে।

ভারতীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালে বাড়ি থেকে তরুণ অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তিনি আত্মহত্যা কারেছেন নাকি খুন হয়েছে-সেই মীমাংসা আজও হয়নি। তার মৃত্যু নিয়ে সোশাল মিডিয়ায় বিস্তর আলোচনা-সমালোচনা হয়। তবে সবাইকে ছাপিয়ে যায় কঙ্গনার বক্তব্য। সুশান্ত সিং রাজপুত বলিউডের স্বজনপোষণ বা নেপোটিজম’র শিকার- এজন্য জাভেদ আখতারকে দায়ী করেন কঙ্গনা। বিষয়টি অসম্মানজনক উল্লেখ করে কঙ্গনার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেন জাভেদ আখতার।

মুম্বাই আদালতে সেই মামলায় একে একে ৪০ দিন মামলার শুনানিতে যাননি কঙ্গনা। মঙ্গলবারও শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিনও আদালতে উপস্থিত হাননি তিনি।

কঙ্গনার আইনজীবী রিজওয়ান সিদ্দিকি আদালতে জানান, সংসদীয় কাজে ব্যস্ত অভিনেত্রী। আদালতে হাজির হওয়া সম্ভব নয়। তা শুনে জাভেদ আখতারের আইনজীবী জয় কে ভরদ্বাজ পাল্টা আপিল করেন, আদালতের গুরুত্বপূর্ণ ৪০ দিন নষ্ট করেছেন সাংসদ-অভিনেত্রী। তাই তাঁর বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হোক।

পরে বিচারক জানিয়ে দেন, কঙ্গনা রনৌতের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার আগে শেষ সুযোগ দেওয়া হচ্ছে তাঁকে। অন্যথায় গ্রেপ্তারি এড়ানো কঠিন হবে তাঁর।

যদিও মামলা ও আদালতের রায় নিয়ে এখনও প্রতিক্রিয়া জানাননি অভিনেত্রী ও বিজেপি সাংসদ কঙ্গনা রনৌত। সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন ও এই সময়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আইনজীবী তৌফিকা করিম ও সাবেক সংসদ সদস্য উশৈসিংয়ের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
  • না`গঞ্জে ডিসি-এসপি অফিসের সামনে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙলেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা
  • রাউজানে গোলাম আকবর ও গিয়াস কাদেরের ‘মহারণ’
  • রাউজানে গোলাম আকবর গিয়াস কাদেরের ‘মহারণ’
  • রাষ্ট্রপতির ক্ষমায় লাগবে বোর্ডের সুপারিশ
  • চাঁদা না দেয়ায় বন্দরে আকিজ সিমেন্ট কর্মকর্তাকে পিটিয়ে আহত
  • জাভেদের মামলায় কঙ্গনাকে শেষ সুযোগ দিলেন আদালত
  • জাভেদের করা মামলায় কঙ্গনাকে শেষ সুযোগ দিলো আদালত
  • জাভেদ আখতারের মামলায় কঙ্গনাকে শেষ সুযোগ দিলো আদালত
  • বিড়াল হত্যার ঘটনায় আদালতে মামলা