মামুন মাহমুদকে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ঘোষণা করায় ১নং ওয়ার্ডে আনন্দ মিছিল
Published: 4th, February 2025 GMT
অধ্যাপক মামুন মাহমুদ নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মনোনীত হওয়ায় সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ১ নম্বর ওয়ার্ডের সিআই খোলা এলাকায় থানা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা হাবিবুর রহমান হাবিবের আয়োজনে ও নারায়ণগঞ্জ মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ আক্তার হোসেনের নেতৃত্বে আনন্দ মিছিল বের করা হয়।
মঙ্গলবার বিকেলে সিদ্ধিরগঞ্জের সিআই খোলা থেকে আনন্দ মিছিল বের হয়ে পাইনাদি, সিদ্ধিরগঞ্জ পুল হয়ে বউ বাজারে এসে শেষ হয়। এসময় নেতৃবৃন্দ ও সমর্থকদের মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করা হয়।
থানা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা হাবিবুর রহমান হাবিবের আয়োজনে ও নারায়ণগঞ্জ মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ আক্তার হোসেনের নেতৃত্বে আনন্দ মিছিলে উপস্থিত ছিলেন, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মোঃ জনি ইসলাম, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা ইব্রাহিম খলিল, নুরুল ইসলাম খান, ১নম্বর ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা তাইজুল ইসলাম, মোঃ আনিছ দেওয়ান, আবু কালাম, ৭ নম্বর ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা কাউসার আহমেদ রিপনসহ নেতা কর্মী ও সমর্থক।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ আনন দ ম ছ ল স দ ধ রগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
সোনারগাঁয়ে গৃহবধূ রিয়া মনিকে গলা কেটে হত্যা, স্বামী আদিল আটক
সোনারগাঁওয়ে রিয়া মনি (২১) নামে এক গৃহবধুকে গলা কেটে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে স্বামী আদিল (২৭) এর বিরুদ্ধে। এঘটনায় আদিলকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।
বুধবার (২৬ নভেম্বর) বেলা ১২টার দিকে উপজেলার মোগরাপাড়া ইউনিয়নের কামারগাঁও এলাকা থেকে ওই লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশের হাতে আটক আদিল গত আট বছর যাবৎ সোনারগাঁও উপজেলার মোগরাপাড়া ইউনিয়নের কামারগাঁও এলাকায় অবস্থিত র্যাংগস গ্রুপের কারখানায় বাবুর্চি হিসেবে কাজ করছেন। তার বাড়ি জামালপুর জেলার সদর থানার চুনুটিয়া গ্রামে। তার বাবার নাম বাদশা মিয়া।
তিনি গত ১১ মাস আগে পারিবারিকভাবে একই জেলা ও থানার শেখপাড়ার (মন্ডলবাড়ির) হালিম মন্ডলের মেয়ে রিয়া মনিকে বিয়ে করে সোনারগাঁওয়ের র্যাংগস গ্রুপের আবাসিক কোয়ার্টারে বসবাস করছিলেন।
জানা যায়, বুধবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আদিল তার স্ত্রীর জন্য সকালে নাস্তা আনতে বের হন। পরে সকাল ৯টার দিকে দুটি পরোটা নিয়ে কোয়ার্টারে আসেন আদিল।
এ সময় রুমে ঢুকে একটি ধারালো বটির আঘাতে স্ত্রী রিয়া মনির গলা কাটা ও মাথায় কোপ দিয়ে হত্যা করা রক্তাক্ত লাশ খাটের ওপর পড়ে থাকতে দেখতে পান। এ সময় রুমের ভেতর কাউকে দেখতে না পেয়ে ডাক চিৎকার শুরু করলে, এলাকাবাসী ও র্যাংগসের নিরাপত্তা কর্মীরা ঘটনাস্থলে আসেন।
কারখানার শ্রমিকরা জানান, বিয়ের আগে আদিল আরেকটি বিয়ের বিষয়টি গোপন রেখেছিলেন। পরে রিয়া বিষয়টি জানার পর দাম্পত্য জীবনে উত্তেজনা ও ঝগড়া বাড়তে থাকে। তারা স্টাফ কোয়ার্টারের ভেতরেই থাকতেন।
এদিকে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ পুলিশ কল পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে স্বামী আদিলকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেন। পরে বেলা ১২টার দিকে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের (অঞ্চল-খ) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইমরান আহম্মেদ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য জেলা হাসপাতাল মর্গে পাঠান।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নারায়ণগঞ্জ খ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমরান হোসেন বলেন, প্রাথমিকভাবে পারিবারিক কলহের জেরে হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। স্বামী আদিলকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। তদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে।