পাকিস্তানের ফুটবলে আবারও নেমে এলো নিষেধাজ্ঞার ছায়া। সুষ্ঠু ও গণতান্ত্রিক নির্বাচন নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হওয়ায় পাকিস্তান ফুটবল ফেডারেশনের (পিএফএফ) ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ফিফা।  

বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ফিফার বিধি মেনে সংশোধিত সংবিধান গ্রহণে ব্যর্থ হয়েছে পিএফএফ। তাই তাদের বিরুদ্ধে এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।  

এ নিয়ে ২০১৭ সালের পর তৃতীয়বারের মতো নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়লো পাকিস্তান ফুটবল ফেডারেশন। তবে ফিফা জানিয়েছে, সংবিধান সংশোধনের শর্ত পূরণ করলেই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হবে।  

এ বিষয়ে পিএফএফ নরমালাইজেশন কমিটির চেয়ারম্যান হারুন মালিক বলেন, 'বিশ্ব ফুটবল সংস্থা ও পাকিস্তান ফুটবলের নবনির্বাচিত কংগ্রেসের মধ্যে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। এর কারণেই নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়তে হলো পাকিস্তান ফুটবলকে।'

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: প ক স ত ন ফ টবল

এছাড়াও পড়ুন:

জুয়ায় জড়িত থাকায় তুরস্কে ১৪৯ জন রেফারি বরখাস্ত

পেশাদার ফুটবল লিগে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকার অভিযোগে গতকাল ১৪৯ জন রেফারি ও সহকারী রেফারিকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করেছে তুরস্ক ফুটবল ফেডারেশন (টিএফএফ)। এর আগে তুরস্কের পেশাদার ফুটবল লিগের ম্যাচে বাজি ধরার অভিযোগ উঠেছিল এসব রেফারি ও সহকারী রেফারিদের বিরুদ্ধে।

গতকাল টিএফএফের বিবৃতিতে জানানো হয়, ফেডারেশনের শৃঙ্খলা কমিটি ১৪৯ জন অফিশিয়ালের বিরুদ্ধে আট থেকে ১২ মাসের নিষেধাজ্ঞা প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অভিযুক্ত আরও তিন রেফারির বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।

তুরস্কের পেশাদার ফুটবল লিগগুলোয় মোট ৫৭১ জন রেফারির বিরুদ্ধে এর আগে তদন্ত চালায় টিএফএফ। গত সোমবার ফেডারেশনটি জানায়, ৩৭১ জন রেফারির বেটিং অ্যাকাউন্টের হদিস পেয়েছেন তারা এবং তার মধ্যে ১৫২ জন রেফারি সরাসরি সক্রিয়ভাবে জুয়ার সঙ্গে জড়িত। ২২ জন (৭ জন রেফারি ও ১৫ জন সহকারী) ম্যাচ পরিচালনা করতেন তুরস্কের শীর্ষ লিগে।

টিএফএফ সভাপতি ইব্রাহিম হাজিওসমানোগ্লু বিবৃতিতে বলেন, ‘তুর্কি ফুটবলের সুনাম গড়ে উঠেছে মাঠের নিষ্ঠা আর ন্যায়ের ওপর অটল বিশ্বাস নিয়ে। এই মূল্যবোধের সঙ্গে বেইমানি শুধু নিয়মভঙ্গ নয়, এটি একধরনের বিশ্বাসঘাতকতাও।’

তুরস্ক ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি ইব্রাহিম হাজিওসমানোগ্লু

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • জুয়ায় জড়িত থাকায় তুরস্কে ১৪৯ জন রেফারি বরখাস্ত