‘বাসের ৬ নম্বর সিটে ছিলেন এক মেয়ে। তিনি গানের অনুষ্ঠান থেকে ফিরছিলেন। তাঁর মাথায় সিঁদুর ছিল। সঙ্গে ছিলেন স্বামী ও ভাই। দুই ডাকাত ওই মেয়েকে টেনেহিঁচড়ে বাসের পেছনের সিটে নিয়ে যায়। ওই দুইজনের একজনকে শ্যামল বলে ডেকেছিল তাদের এক সঙ্গী। সে পাতলা গড়নের। নীল কোট পরা ছিল। আরেকজন ছিল সাদা চেক শার্ট পরা। এই দুইজন সবার সামনে মেয়েটাকে ধর্ষণ করে। অন্য নারীদের শরীরের স্পর্শকাতর স্থানেও স্পর্শ করে ডাকাতরা। আর ওই মেয়ের শরীরের বিভিন্ন স্থান রক্তাক্ত করে। তাঁর মুখের দিকে তাকানোর মতো অবস্থা ছিল না।’

গলার স্বর একটু নিচুতে নামিয়ে কথাগুলো বললেন রাজশাহী জেলার এক নারী। তিনি গত সোমবার রাতে ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী চলন্ত বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি ঘটনার বর্ণনা দিচ্ছিলেন। কথা বলতে গিয়ে ভয়ে কাঁপছিলেন। কারণ, সেদিন রাতে ওই বাসে তিনিও ছিলেন। ডাকাতরা তাঁর শরীরও স্পর্শ করে এবং টাকা ও গহনা ছিনিয়ে নেয়। 

ওই নারীর বর্ণনা অনুযায়ী, সোমবার রাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে বাসে ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেও গত শনিবার সংবাদ সম্মেলনে টাঙ্গাইলের এসপি মিজানুর রহমান বলেছেন, ‘নারী যাত্রীদের প্রাথমিকভাবে ধর্ষণের আলামত পাওয়া যায়নি। তবে শ্লীলতাহানির ঘটনা ঘটেছে।’ গতকাল রোববার রাজশাহীর ওই নারী সাংবাদিকদের ধর্ষণের বিষয়টি জানালে এসপি মিজানুরের সঙ্গে কথা বলার জন্য মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হয়। কিন্তু তিনি রিসিভ করেননি।

রাজশাহীর নারী ঘটনার বর্ণনায় জানান, তিনি সাভারে মেয়ের বাসায় গিয়েছিলেন। সঙ্গে ছিলেন মেয়ের শাশুড়ি। ইউনিক রয়েল রোড পরিবহনের বাসে বাসটি রাত ১১টার দিকে ঢাকার গাবতলী থেকে রাজশাহীর উদ্দেশে ছেড়ে যায়। ওই নারী ও তাঁর বেয়াইন ১২টার দিকে সাভাবের হেমায়েতপুর থেকে বাসটিতে ওঠেন।
তিনি বলেন, ‘বাসের ভেতরেই ডাকাত ছিল। হেমায়েতপুর থেকে ওঠে আরও দুইজন। অন্যরা গাবতলী থেকেই আসে। তাদের গেটআপ-সেটআপ ছিল ভালো– টাই, স্যুট, কোট, সানগ্লাস পরা। দেখে কেউ বুঝতে পারবে না তারা ডাকাত। আমরা সবাই বসে ছিলাম। সাভারের নন্দন পার্কে গাড়ি এলে হঠাৎ তিনজন দাঁড়িয়ে ড্রাইভারকে ছুরি ধরে বলে, বস, আপনি তো অনেকক্ষণ চালালেন এখন চাবি আমাদের দিয়ে দেন। ড্রাইভার এক কথাতেই চাবি দিয়ে দেন। এর পর গাড়ি নন্দন পার্কের রাস্তা থেকে গাজীপুরের রাস্তায় নিয়ে যায় ডাকাতরা। তখন জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি গাজীপুর, কোনাবাড়ী, সাফারি পার্কের ওই সাইড দিয়ে গাড়ি নিয়ে চলে আসছে। ভাবলাম, সামনে আরও বিপদ আছে বোধহয়।’

সেদিন বাসে চালকের পেছনের আসনে ছিলেন ওই নারী ও তাঁর বেয়াইন। ডাকাতদের একজন প্রথমে তাঁর মাথায় পিস্তল ধরে, আর একজন ছুরি উল্টো করে গলায় ধরে বলে, ‘তোর কাছে কী আছে দে।’ এরপর গলায় থাকা চেইন ও হাতের চুড়ি নিয়ে নেয় ডাকাতরা। মোবাইল ফোনটা আগেই নিয়ে নেয়। ব্যাগে ১০ হাজার টাকা থাকলেও প্রথমে তারা সেটা পায়নি। তাঁকে গালি দিয়ে একজন মাথায় থাপ্পড় মেরে বলে, ‘তোর কাছে টাকা আছে, দে।’ প্রথমে না দিলেও পরে সেই টাকা দিয়ে দেন। তবে ১০ হাজার টাকা পাওয়ার পরও এক ডাকাত সদস্য বলতে থাকে, ‘তোর কাছে আরও টাকা আছে।’ এ কথা বলে তাঁর শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে স্পর্শ করে।

তিনি জানান, ডাকাত দলে ৯ জন ছিল। তাদের একজন দক্ষ চালক। মূল চালককে সরিয়ে সে দ্রুত গতিতে দক্ষতার সঙ্গে বাস চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল। চালকের সহকারীসহ সবাইকে ছুরি ধরে ছিল। সুপারভাইজারের পায়ের ওপর পা তুলে দাঁড়িয়ে ছিল একজন। তাঁকে নড়াচড়া করতে দেয়নি। পিস্তল ছিল তিনজনের কাছে। বাকি সবার কাছে ছুরি। ডাকাত দলের নেতা সবার পরে উঠে দাঁড়িয়ে যাত্রীদের শরীর ও ব্যাগ তল্লাশি করে টাকা বের করে নেয়।

ওই নারী বলেন, ‘বাস তখন চলছেই। আমরা মোট ছয়জন মেয়ে ছিলাম। তিনজন বাদে সবাই বয়স্ক। ৬ নম্বর আসনে থাকা নারী ধর্ষণের শিকার হন। বাসের সব সিটে তখন যাত্রী ছিলেন। দাঁড়ানো ছিল ৭-৮ জন। পুরো তিন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা বাস চলে। এই সময় সব যাত্রীর কাছ থেকে টাকা, গহনা, মোবাইল ফোন নিয়ে নেয় ডাকাতরা। কারও কাছে পানি কিনে খাওয়ার মতো ১০ টাকাও ছিল না। সবাই আহাজারি করছিলেন।’
তিনি জানান, প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা এভাবে ঘোরার পর আবার নন্দন পার্কের তেল পাম্পের সামনে বাস থামায় ডাকাতরা। একজন-একজন করে নামতে থাকে এবং পিস্তল ও ছুরি যাত্রীদের দিকে তাক করে রাখে। আটজন নামার পর চক্রের সর্বশেষ সদস্য দৌড়ে চলে যায়। 

ওই নারী বলেন, ‘তখন গভীর রাত, এলাকা নির্জন। কোনো দোকানপাট নেই। আমরা কিছুদূর গিয়ে সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে ঘটনা বললাম, সেখানে তিন সেনাসদস্য ছিলেন। তারা বললেন, এখন রাত, আপনারা যে যার মতো নিরাপদে বাড়ি চলে যান। আমরা যেহেতু তিন সদস্য আছি, আমাদের ওপরও অ্যাটাক হতে পারে। ওরা কোনো পদক্ষেপ নেননি। এর পর আমরা টাঙ্গাইলের মির্জাপুর থানায় গেছি। সেখানে ওসি বলেন, এখন আমরা কেস নিতে পারব না, আপনারা সকাল ৯টায় আসেন। কিন্তু আমাদের তো সকাল ৯টা পর্যন্ত বসে থাকা সম্ভব না। তখন আমরা কাছাকাছি হাইওয়ে থানায় গেলাম। সেখানেও মামলা নেয়নি। হাইওয়ে পুলিশ বলে, যেখানকার ঘটনা সেখানে যেতে হবে, মির্জাপুরেই আবার যান।’

কোথাও মামলা না নেওয়ায় এবং ঘটনাটিকে গুরুত্ব না দেওয়ায় বাড়ি ফেরার সিদ্ধান্ত নেন যাত্রীরা। ওই নারী বলেন, ‘বাসে নাটোরের বড়াইগ্রাম থানার দুই ব্যবসায়ী ছিল। একজন গুড় বিক্রেতা আর একজন মাছ ব্যবসায়ী। একজনের কাছে ছিল ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা, আরেকজনের কাছে দেড় লাখ টাকা। ওরা গরিব মানুষ। গাড়ির ভেতরে খুব কান্নাকাটি করছিল। আমরা সবাই-ই কান্নাকাটি করছিলাম, তবে ওরা বেশি। ওই ব্যবসায়ীদের একজন ফোন সেভ করেছিল। সে তার মাকে কল করে। পরে তার মা বড়াইগ্রাম থানার ওসিসহ পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়ান। আমরা পৌঁছানোর পর ওখান থেকে গাড়ি থানার মধ্যে নেওয়া হয়। সেখানে পুলিশদের বলার পর পকেটের টাকা দিয়ে সবাইকে বাড়িতে পাঠানোর ব্যবস্থা করে। এরপর যে যার মতো বাড়ি ফেরে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাটোরের এসপি আমজাদ হোসাইন সমকালকে বলেন, ‘নিয়ম হলো যেখানে ঘটনাস্থল, সেখানেই মামলা করতে হবে। এজন্য তাদের মির্জাপুর থানায় যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। তবে বড়াইগ্রাম থানায়ও মামলা নেওয়া যেত। এটা করলে যাত্রীরা উপকৃত হতো। এজন্য দায়িত্বে অবহেলা পাওয়ায় বড়াইগ্রাম থানার ওসি সিরাজুল ইসলামকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। একই কারণে মির্জাপুর থানার ডিউটি অফিসারও বরখাস্ত হয়েছেন।’

এদিকে টাঙ্গাইল প্রতিনিধি জানান, বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানির ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিরা মাদকাসক্ত। মাদকের টাকা জোগাড় করতে তারা সাভার ও আশুলিয়া এলাকায় ডাকাতি, ছিনতাই ও চাঁদাবাজি করে থাকে। সম্প্রতি বাস থেকে লুট করা একটি মোবাইল ফোনের বিনিময়ে তারা গাঁজা নেয়। ওই গাঁজা বিক্রেতার সূত্র ধরেই সন্ধান মেলে ডাকাত চক্রের সদস্যদের। পরে অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গতকাল মামলার তদন্ত কর্মকর্তা টাঙ্গাইল জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই মো.

আহসানুজ্জামান এসব তথ্য জানিয়েছেন।
রাজশাহীর নারীর বক্তব্যের বিষয়ে টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, এক যাত্রীর সাক্ষাৎকারের বিষয়টি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি। গ্রেপ্তার তিনজনের মধ্যে দু’জন আদালতে সাক্ষী দিয়েছে। জড়িত অন্যদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। তাদের গ্রেপ্তার করতে পারলে আরও বিস্তারিত জানা যাবে।

 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: র একজন ওই ন র আম দ র স পর শ দ র এক র ঘটন সদস য ব যবস ত নজন

এছাড়াও পড়ুন:

রাবিতে আ.লীগ ট্যাগ দিয়ে চিকিৎসা কর্মীকে বিবস্ত্র করে মারধর

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক মেডিকেল টেকনোলজিস্টকে ‘আওয়ামী লীগের আমলে চাকরি পেয়েছে’ অ্যাখ্যা দিয়ে বিবস্ত্র করে মারধরের অভিযোগ উঠেছে বহিরাগতদের বিরুদ্ধে।

বুধবার (৩০ জুলাই) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে। এ মারধরের ভিডিও ধারণের চেষ্টা করলে হামলাকারীরা তিনজনের মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়।

ভুক্তভোগী মো. গোলাম আজম ফয়সাল চিকিৎসা কেন্দ্রেই ফিজিওথেরাপিস্ট হিসেবে কর্মরত। হামলার পর গুরুতর আহতাবস্থায় তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্র থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন।

আরো পড়ুন:

তাহলে তো স্পন্সর নিয়ে প্রোগ্রাম করলেই চাঁদাবাজি: সালাউদ্দিন

রাবি ছাত্রদলের কমিটি: সভাপতি-সম্পাদকসহ অধিকাংশেরই ছাত্রত্ব নেই

ভুক্তভোগী ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, চিকিৎসা কেন্দ্রের ২৩ নম্বর কক্ষে ফয়সাল ডিউটিরত অবস্থায় ছিলেন। প্রথমে একজন বহিরাগত এসে ফয়সালের পরিচয় নিশ্চিত করে যায়। এর কিছুক্ষণ পরেই ৭-৮ জন কক্ষে প্রবেশ করে ফয়সালকে ‘আওয়ামী লীগের আমলে চাকরি পেয়েছে’ অ্যাখ্যা দিয়ে এবং কোনো কথা বলার সুযোগ না দিয়েই মারধর শুরু করে।

এক পর্যায়ে তারা ফয়সালকে টেনেহিঁচড়ে চিকিৎসা কেন্দ্রের বাইরে নিয়ে আসে এবং এলোপাতাড়ি মারতে থাকে। মারধর শেষে যাওয়ার সময় যারা হামলার দৃশ্য ভিডিও করার চেষ্টা করলে তারা তিনজনের মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়।

ভুক্তভোগী গোলাম আযম ফয়সাল বলেন, “হামলাকারীদের মধ্যে একজন আরেকজনকে ‘জনি, আর মারিস না’ বলে থামায়। চলে যাওয়ার সময় তারা আমাকে চাকরিচ্যুত করার হুমকিও দিয়ে যায়।”

নিরাপত্তাহীনতার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশেই একটি ভাড়া বাসায় থাকি। খুব আতঙ্কে দিন পার করছি।” হামলাকারীদের কাউকে চেনেন না বলে মামলার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেননি বলে জানান তিনি।

এ ঘটনায় চিকিৎসা কেন্দ্রের কর্মীদের মধ্য আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে বলে জানান কেন্দ্রের প্রধান চিকিৎসক মাফরুহা সিদ্দিকা লিপি। তিনি বলেন, “ফয়সাল আগে আওয়ামী লীগের মিছিল মিটিংয়ে যেত বলে আমরা শুনেছি। এ ঘটনায় আমরা সবাই আতঙ্কিত। কেন্দ্রে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত না করলে আমাদের পক্ষে দায়িত্ব পালন করা কঠিন হয়ে পড়বে।”

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমান বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন কর্মকর্তাকে বহিরাগতরা অত্যন্ত নির্মম ও অমানবিকভাবে প্রহার করেছে। আমরা জনি নামে একজনের কথা শুনেছি, যার নেতৃত্বে এই হামলা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সে সম্ভবত বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা।”

তিনি আরো বলেন, “আমরা পুলিশের সহায়তায় জড়িতদের দ্রুত শনাক্ত করে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করব।”

সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব বলেন, “আমি মাত্র বিষয়টি জানতে পারছি। এ বিষয়ে প্রক্টর স্যারের সঙ্গে কথা বলব। এছাড়া ক্যাম্পাসের সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে গতকাল পুলিশর সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের মিটিং হয়েছে। তারা নিরাপত্তা জোরদারের বিষয়ে কাজ করছে।”

ঢাকা/ফাহিম/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ভারতে উড়োজাহাজে সহযাত্রীর থাপ্পড়ের পর খোঁজও মিলছে না যাত্রীর: পরিবারের দাবি
  • প্রলোভনের এই যুগে নিজেকে রক্ষার উপায়
  • নারীরা কেন পুরুষদের তুলনায় বেশিবার প্রস্রাব করেন?
  • গঙ্গাচড়ায় হিন্দুবাড়িতে হামলা ঠেকাতে ‘পর্যাপ্ত’ ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি
  • নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আ.লীগ নেতা–কর্মীদের ‘গোপন বৈঠক’ ঘিরে গ্রেপ্তার ২২, সেনা হেফাজতে মেজর
  • দেশের চারজনের একজন বহুমাত্রিক দারিদ্র্যের শিকার
  • ফ্যাসিবাদ, উগ্রবাদ যাতে মাথাচাড়া দিতে না পারে
  • ডেঙ্গুতে দুজনের, করোনাভাইরাসে একজনের মৃত্যু
  • জাওয়াইদেহ বেদুইনদের মৌখিক সাহিত্য
  • রাবিতে আ.লীগ ট্যাগ দিয়ে চিকিৎসা কর্মীকে বিবস্ত্র করে মারধর