জামালপুরে ১১ মামলার আসামির মরদেহ উদ্ধার
Published: 18th, March 2025 GMT
জামালপুরের মাদারগঞ্জে ১১ মামলার আসামি মো. শাহীনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) সকালে উপজেলার বাজিতের পাড়া এলাকা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
শাহীন জামালপুর সদর উপজেলার নাছিরপুর গ্রামের জাহেদ আলী নেদলের ছেলে।
শাহীনের মরদেহ উদ্ধারের আগে রাতে মো. জলিল নামে ৭ মামলার আরেক আসামিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (মাদারগঞ্জ সার্কেল) মো.
সাইদুর রহমান বলেন, “এরা মূলত সংঘবদ্ধ চোর। শাহীনের নামে জামালপুরের বিভিন্ন থানায় হত্যা, গরু চুরিসহ ১১টি মামলা রয়েছে। প্রাথমিক সুরতহালে শাহীনের মুখে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। হয়তো পড়ে গিয়ে মুখ থেতলে যেতে পারে। এছাড়াও মৃত্যুর কারণ জানতে পুলিশ তদন্ত করছে।”
জামালপুর/শোভন/এসবি
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
রাজধানীতে কর্মজীবী নারী হোস্টেল থেকে মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর নিউ মার্কেট এলাকায় ‘কর্মজীবী নারী হোস্টেল’ থেকে রিয়া আক্তার শান্তা (৩০) নামের এক নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
রবিবার (১৫ জুন) দুপুরে হোস্টেলের একটি কক্ষ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিউ মার্কেট থানার ওসি মো. হাফিজুল ইসলাম রাইজিংবিডিকে বলেন, “মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। তবে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে আত্মহত্যা করেছেন তিনি।”
আরো পড়ুন:
নেশা ও জুয়ায় টাকা না পেয়ে স্ত্রীকে নির্যাতনের অভিযোগ
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশনে নারী
নিউ মার্কেট থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) হোসনে মোবারক জানান, হোস্টেল কর্তৃপক্ষের খবরে ঘটনাস্থলে গিয়ে সেখানে কক্ষের ভেতর থেকে বন্ধ পাওয়া যায়। পরে দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে দেখা যায়, নিজের পরিহিত ওড়না দিয়ে ফ্যানের সঙ্গে পেচিয়ে গলায় ফাঁস দেওয়া ছিলেন।
পুলিশ জানায়, রিয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষ করে ঢাকার দোহার এলাকায় অগ্রণী ব্যাংকে চাকরি করতেন। তিনি কর্মজীবী নারী হোস্টেলেই থাকতেন। তিনি বিবাহিত। তার বাড়ি বরিশাল সদর উপজেলার পলাশপুর গ্রামে। তার বাবার নাম জাহাঙ্গীর হোসেন খন্দকার।
ঢাকা/এমআর/এসবি