টাঙ্গাইলে গাড়ি চাপায় স্বামী-স্ত্রী নিহত, আহত ছেলে
Published: 29th, March 2025 GMT
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে রাস্তা পারাপারের সময় অজ্ঞাত গাড়ি চাপায় স্বামী-স্ত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন তাদের ছেলে। শনিবার (২৯ মার্চ) রাত সোয়া ৮টার দিকে উপজেলার পৌলী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- উপজেলার দক্ষিণ পৌলী গ্রামের মৃত নোয়া দাসের ছেলে রঞ্জিত দাস (৫০), তার স্ত্রী বন্দনা দাস (৪০)। আহত ছেলের নাম দিবস দাস (৮)।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার রাতে রঞ্জিত ও বন্দনা ছেলে দিবস দাসকে নিয়ে রাস্তা পার হচ্ছিলেন। এ সময় অজ্ঞাত গাড়ি তাদের চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই বন্দনা দাস মারা যান। গুরুতর আহতাবস্থায় রঞ্জিত ও দিবসকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রঞ্জিত।
আরো পড়ুন:
গাইবান্ধায় ট্রাক্টর-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ১
খোলা ট্রাক-পিকআপে ছুটছে ঘরমুখো মানুষ
এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো.
ঢাকা/কাওসার/রাজীব
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সড়ক দ র ঘটন
এছাড়াও পড়ুন:
নীল সমুদ্রে দক্ষিণ আফ্রিকার নীল বেদনা, ভারত বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন
অনুমিত চিত্রনাট্যই যেন অনুসরণ করল মুম্বাইয়ের ফাইনাল ম্যাচ। ভারতের জার্সি গায়ে দর্শকে ঠাসা গ্যালারি রূপ নিল নীল সমুদ্রে। ২২ গজে আরও একবার ভারতের আধিপত্য, শাসন। যেন শিরোপার পায়চারি অনেক আগের থেকেই।
ব্যাটিংয়ে পর্বত ছুঁই-ছুঁই রান। এরপর স্পিনে ফুল ফোটালেন স্পিনাররা। দক্ষিণ আফ্রিকা লড়াই করল সাধ্যের সবটুকু দিয়ে। ব্যাটে-বলে সহজে হাল ছাড়ল না তারাও। হৃদয় জিতলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পাত্তাই পেল না। ভারতের শক্তি-সামর্থ্যের গভীরতার কাছে হার মানতেই হলো প্রোটিয়া নারীদের।
আরো পড়ুন:
৪১১ রানের টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৯ রানে হারল জিম্বাবুয়ে
কেন বিপিএল থেকে বাদ পড়ল চিটাগং কিংস
মুম্বাইয়ের নাভি স্টেডিয়ামের নীল সমুদ্রে সব আতশবাজি আজ রাতে ফুটল ভারতের বিশ্বকাপ উদ্যাপনে। প্রথমবার ভারতের নারী ক্রিকেট দল ওয়ানডেতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। ৫২ রানের বিশাল জয় বুঝিয়ে দেয় হারমানপ্রীত কৌর, জেমিমা রদ্রিগেজ, দীপ্তি শর্মা কিংবা শেফালি বার্মা, স্মৃতি মান্ধানা, রিচা ঘোষরা ২২ গজকে কতটা আপন করে নিয়েছেন। শিরোপা জয়ের মঞ্চে ছাড় দেননি একটুও। ২০০৫ ও ২০১৭ বিশ্বকাপে যে ভুলগুলো হয়েছিল...সেগুলো আজ ফুল হয়ে ঝরল।
বৃষ্টি বাঁধায় বিঘ্ন ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৭ উইকেটে ২৯৮ রানের স্কোর পায় ভারত। ৪৫.৩ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে ২৪৬ রান করতে পারে প্রোটিয়া নারীরা। নাডিন ডি ক্লার্ক শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে যখন আউট হলেন, স্টেডিয়ামের প্রায় ষাট হাজার ভারতীয় সমর্থকদের মুখে একটাই স্লোগান, চাক দে ইন্ডিয়া।
ওই জনসমুদ্রের স্লোগান, ‘ভারত মাতা কি জয়’, ‘বন্দে মাতরম’।
বিস্তারিত আসছে …
ঢাকা/ইয়াসিন