ওয়াশিংটন ও তেহরানের মধ্যে তৃতীয় দফা পারমাণবিক আলোচনার আগে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই এবং ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাইয়্যেদ আব্বাস আরাগচি বুধবার বেইজিংয়ে বৈঠকে মিলিত হন। উভয় পক্ষ ইরান পারমাণবিক চুক্তি সংক্রান্ত সর্বশেষ অগ্রগতি নিয়ে গভীর আলোচনা করেন।

ওয়াং ই বলেন, আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির নানা চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও চীন-ইরান বন্ধুত্ব দৃঢ় রয়েছে। দুই দেশের জন্যই এই সম্পর্ক একটি কৌশলগত ও পারস্পরিক লাভজনক পছন্দ।

তিনি জানান, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীন-ইরান রাজনৈতিক আস্থা দৃঢ় করেছে, অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়িয়েছে এবং একতরফা শাসনের বিরুদ্ধে একসাথে অবস্থান নিয়েছে।

আরো পড়ুন:

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের স্বার্থবিরোধী কোনো চুক্তি না করার হুঁশিয়ারি

ক্যান্টন ফেয়ারে ওয়ালটনের এআই-সমৃদ্ধ স্মার্ট প্রযুক্তি পণ্যের প্রদর্শনী

আরাগচি বলেন, ইরান চীনের সঙ্গে সম্পর্ককে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়, ‘ওয়ান চায়না পলিসি’ মানে এবং চীনের সার্বভৌম স্বার্থ রক্ষায় পাশে থাকবে।

ওয়াং ই বলেন, চীন সবসময় ইরান পারমাণবিক ইস্যুর রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক সমাধানে বিশ্বাস করে। তিনি বলেন, চীন ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক শক্তির ব্যবহারের অধিকারকে সম্মান করে এবং সব পক্ষের সঙ্গে সংলাপ ও আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানে ইরানের অবস্থানকে সমর্থন করে।

ঢাকা/হাসান/ফিরোজ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’

আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।

পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’

শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ