সাত দশকের অভিনয়জীবন। মঞ্চ, টেলিভিশন, চলচ্চিত্র থেকে বিজ্ঞাপনচিত্র—সব মাধ্যমেই পেয়েছেন সাফল্য। ১৯৬৮ সালে নাগরিকের ‘ইডিপাস’ দিয়ে টিভিতে অভিষেক। ১৯৭২ সালে প্রথম চলচ্চিত্র ঋত্বিক ঘটকের ‘তিতাস একটি নদীর নাম’। এরপর উপহার দিয়েছেন একের পর এক মনে রাখার মতো চরিত্র। তিনি আবুল হায়াত।
দেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে অবদান রাখার জন্য বরেণ্য অভিনেতা আবুল হায়াত পেয়েছেন ‘মেরিল-প্রথম আলো আজীবন সম্মাননা’।
দেশের সংস্কৃতি ও বিনোদন অঙ্গনের প্রধান ও আকর্ষণীয় আয়োজন ‘মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার ২০২৪’-এর আয়োজন চলছে এখন রাজধানীর বাংলাদেশ চীন-মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নবীন, প্রবীণ ও খ্যাতিমান সব তারকার পাশাপাশি আমন্ত্রিত অতিথিরা। জমকালো এই অনুষ্ঠানের প্রথম দিকে আজীবন সম্মাননা দেওয়ার ঘোষণা দেন উপস্থাপক আফজাল হোসেন। বড় পর্দায় দেখানো হয় আবুল হায়াতের জীবন ও কর্ম নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্র।
আবুল হায়াতের হাতে সম্মাননার ক্রেস্ট তুলে দেন আরেক অভিনেত্রী দিলারা জামান। এ সময় মঞ্চে ছিলেন স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অঞ্জন চৌধুরী ও প্রথম আলোর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক আনিসুল হক.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: প রথম
এছাড়াও পড়ুন:
শেফালি আর দীপ্তিতে নতুন মুম্বাইয়ে নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
নাবি মুম্বাই। নয়া মুম্বাই। নতুন সেই মুম্বাইয়ে কাল নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন পেল মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ। ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত।
দীপ্তি শর্মার করা ৪৬তম ওভারের তৃতীয় বলে নাদিন ডি ক্লার্কের তোলা ক্যাচটি এক্সট্রা কাভারে ভারত অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌরের হাতে জমা হতেই বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের আনন্দে মাতল পুরো ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকা ২৪৬ রানে অলআউট, ভারত ৫২ রানে জয়ী।
ভারতের জয়ের উৎসব অবশ্য শুরু হয়ে গিয়েছিল পাঁচ ওভার আগেই। লরা ভলভার্টকে ফিরিয়ে পথের কাঁটা উপড়ে ফেলেই উদ্যাপন শুরু করেছিল ভারতীয়রা। অসাধারণ এক সেঞ্চুরি করে দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক চোখ রাঙাছিলেন ভারতের উৎসব ভন্ডুল করার। কিন্তু সেঞ্চুরি করার পরপরই ক্যাচ তুললেন ভলভার্ট। আর সেই ক্যাচ নিতে গিয়ে আমানজোত কৌর ভারতের প্রায় শত কোটি মানুষের হৃৎস্পন্দন প্রায় থামিয়ে দিয়েছিলেন। একবার নয়, দুবার নয়, তৃতীয়বারের চেষ্টাতেই ক্যাচ নিতে পারেন আমানজোত। এবারও বোলার সেই অফ স্পিনার দীপ্তি শর্মা।
৯৮ বলে ১০১ রান করে ভলভার্ট যখন ফিরলেন দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ৪১.১ ওভারে ২২০/৭। এরপর শুধু আনুষ্ঠানিকতাই ছেড়েছে ভারত। দীপ্তি আরও ২টি উইকেট নিয়ে পেয়ে গেছেন ৫ উইকেট। আর ভারত হয়ে গেছে চ্যাম্পিয়ন। এর আগে ব্যাট হাতেও ৫৮ বলে ৫৮ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন দীপ্তি।
ব্যাট হাতে ৮৭ রান করা শেফালি বর্মা বল হাতে নিয়েছেন ২ উইকেট