পুঁজিবাজারে পেপার ও প্রিন্টিং খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মনোস্পুল বাংলাদেশ পিএলসির প্রয়াত উদ্যোক্তা মহিউদ্দিন আহমেদের ধারণকৃত অধিকাংশ শেয়ার তার নমিনির (উত্তরসূরি) কাছে হস্তান্তর করা হবে।

বুধবার (৯ জুলাই) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তথ্য মতে, মনোস্পুল বাংলাদেশ পিএলসির প্রয়াত উদ্যোক্তা মহিউদ্দিন আহমেদ ২০২৪ সালের ২ ডিসেম্বর মারা গেছেন। তার নামে থাকা কোম্পানিটির মোট ৬ হাজার ৯৬৮টি শেয়ারের মধ্যে তার ছেলে মোস্তফা জামাল মহিউদ্দিনের (উদ্যোক্তা) কাছে ৬ হাজার ৩৩৫টি শেয়ার হস্তান্তর করা হবে।

পুঁজিবাজারে মনোস্পুল বাংলাদেশ পিএলসি তালিকাভুক্ত হয় ১৯৮৯ সালে। ‘এ’ ক্যাটাগরির এ কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৩৪ কোটি ১০ লাখ ৫০ হাজার টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ৩ কোটি ৪১ লাখ ৫ হাজার ১০১টি। এর মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে ৪২.

৫০ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ৯.৪১ শতাংশ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ৪৮.১৯ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।

আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, সর্বশেষ সমাপ্ত ২০২৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদান করেছে।

ঢাকা/এনটি/ইভা 

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর মন স প ল

এছাড়াও পড়ুন:

দুই বছরে উধাও ১৬ হাজার কোটি, আইপিএলের বাজারমূল্য কমছে কেন

বিশ্বের সবচেয়ে সফল ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট লিগ আইপিএল এখন এক অপ্রত্যাশিত অর্থনৈতিক ধাক্কার মুখে। টানা দ্বিতীয় বছরের মতো কমেছে আইপিএলের ব্র্যান্ডমূল্য।

২০২৩ সালে লিগটির মূল্য ধরা হয়েছিল ৯২ হাজার ৫০০ কোটি রুপি, যা ২০২৪ সালে নেমে আসে ৮২ হাজার ৭০০ কোটিতে। ২০২৫ সালে তা আরও কমে দাঁড়িয়েছে ৭৬ হাজার ১০০ কোটি রুপিতে। অর্থাৎ দুই বছরে উধাও হয়েছে প্রায় ১৬ হাজার কোটি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাঠের ক্রিকেট ঘিরে দর্শক আগ্রহ বাড়লেও দুটি প্রধান কারণে আইপিএলের ব্র্যান্ডমূল্য কমেছে। ভারতের শীর্ষস্থানীয় আর্থিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ডি অ্যান্ড পি অ্যাডভাইজরির ‘বিয়ন্ড ২২ ইয়ার্ডস—দ্য পাওয়ার অব প্ল্যাটফর্মস, দ্য প্রাইস অব রেগুলেশন: আইপিএল অ্যান্ড ডব্লিউপিএল ভ্যালুয়েশন রিপোর্ট ২০২৫’–এ এসব তথ্য উঠে এসেছে।

কোনো ব্র্যান্ড বা ব্যবসার বাজারে সম্ভাব্য মূল্য, আয়, জনপ্রিয়তা ও ভবিষ্যৎ আয়ের ধারণার ওপর ভিত্তি করে ভ্যালুয়েশন বা আর্থিক মূল্য নির্ধারণ করা হয়। ডি অ্যান্ড পি অ্যাডভাইজরির প্রতিবেদন বলছে, ২০২৩ সালের তুলনায় ২০২৪ সালে ১০ দশমিক ৬ শতাংশ ব্র্যান্ডমূল্য কমেছিল আইপিএলের। এবার কমেছে ৮ শতাংশ।

২০০৮ সালে শুরু হওয়ার পর প্রতিবছরই আগের বছরের তুলনায় আকারে বড় হয়েছে আইপিএল। এখন লিগটিতে খেলে থাকে ১০টি ফ্র্যাঞ্চাইজি। একজন খেলোয়াড়ের পারিশ্রমিক দুই মাসের একটি আসরের জন্য ২৭ কোটি রুপি পর্যন্ত উঠেছে (২০২৫ আসরে ঋষভ পন্তের)। কিন্তু লিগের সার্বিক ব্র্যান্ডমূল্য কমার তথ্য দিচ্ছে উল্টো চিত্র।

আইপিএল নিয়ে দর্শক উন্মাদনা প্রতিনিয়ত বাড়ছে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ক্ষোভ-বিক্ষোভের মুখে অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা সংশোধন
  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষ অনার্সে সর্বশেষ রিলিজ স্লিপে আবেদন শেষ ১৮ অক্টোবর
  • এইচএসসির ফলাফল: নীলফামারীর ১০ কলেজে পাস করেনি কেউ
  • টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিট কাটল আমিরাত, ২০ দলই চূড়ান্ত
  • উন্নত খাদ্য ও টেকসই কৃষিতে স্বাস্থ্যসমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ
  • ২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কেউ পাস করেনি
  • স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন পুনর্নিয়োগ, পদ ১২৭
  • কমেছে পাসের হার, অর্ধেকেরও কমে নেমেছে জিপিএ-৫
  • দুই বছরে উধাও ১৬ হাজার কোটি, আইপিএলের বাজারমূল্য কমছে কেন
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাবাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড