২০২৬ বিশ্বকাপ সামনে রেখে এখন প্রস্তুতিতে পূর্ণ মনোযোগী ব্রাজিল কোচ কার্লো আনচেলত্তি। তবে আনচেত্তি যে শুধু ব্রাজিলকে বিশ্বকাপ জেতানোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন তা নয়, বিশ্বকাপে ভিনিসিয়ুসদের সঙ্গে ব্রাজিলের জাতীয় সংগীত গাওয়ার প্রস্তুতিও নিচ্ছেন এই ইতালিয়ান কোচ।

গতকাল ফিফাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিশ্বকাপে ব্রাজিলের জাতীয় সংগীত গাওয়ার ইচ্ছা, বিশ্বকাপ প্রস্তুতি ও লক্ষ্যসহ বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন আনচেলত্তি। ব্রাজিলের জাতীয় সংগীতে মুগ্ধ আনচেলত্তি ফিফাকে বলেন, ‘জাতীয় সংগীত শোনা এবং সেলেসাওয়ের (ব্রাজিল দলের) হয়ে প্রতিনিধিত্ব করা যেকোনো খেলোয়াড় বা কোচের জন্যই খুব বিশেষ এক অনুভূতি। আমি এটা শিখতে চাই। খেলোয়াড়দের সঙ্গে জাতীয় সংগীত গাওয়ার জন্য আমার হাতে এক বছর সময় আছে। আমি সত্যিই এটা করতে চাই।’

বিশ্বকাপে ব্রাজিলের জাতীয় সংগীত গাইতে চান আনচেলত্তি.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: প রস ত ত ব শ বক প

এছাড়াও পড়ুন:

শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা

শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস-২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১১ টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

এর আগে শহীদদের স্মরণে কোরআন তেলওয়াত ও এক মিনিট নিরবতা পালন করেন। এসময় জেলা প্রশাসক রায়হান কবীর বলেন, আমরা জাতীর শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হারিয়েছি। এখনো এই দেশ নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে। 

এই ষড়যন্ত্র সকলে মিলে রুখে দাড়াতে হবে। আর রুখে দাড়াতে ব্যর্থ হলে যেকোন ভাবে ফ্যাসিষ্টরা আবার থাবা মারতে পারে। তাই সজাগ দৃষ্টি রাখার আহব্বান জানান জেলা প্রশাসক।

আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন ১৪ই ডিসেম্বর জাতিকে মেধা শূন্য করার জন্য নির্বিচারে শিক্ষক,কবি সাহিত্যিক, সাংবাদিকসহ মেধাবীদের হত্যা করা হয়েছিল। এই শূন্যতা পূরণ করার জন্য আমাদের কাজ করতে হবে।

তাদের তৎপরতা এখনো চলছে। তাই আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। এসময় বক্তারা বুদ্ধিজীবি হত্যার সঠিক ইতিহাস তোলে ধরেন। 

জেলা প্রশাসক রায়হান কবীরের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, মশিউর রহমান সিভিল সার্জন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ আলমগীর হুসাইন সার্বিক, জনাব তারেক আল মেহেদী অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, মহানগর বিএনপির আহবায়ক এড: সাখাওয়াত হোসেন এড : আবু আল ইউসুফ খান টিপু, মাওলানা মঈন উদ্দিন, মাওলানা আঃ জব্বার, ইসলামি আন্দোলন নারায়ণগঞ্জ মহানগর সভাপতি মাওলানা মাসুম বিল্লাহ, ইলিয়াস আহমেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ নুর আলম, নিরব রায়হান আহ্বায়ক বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন, এছাড়াও সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, কর্মচারী ও রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ