বগুড়ায় মোটরসাইকেল নিতে বাধা দেওয়ায় মা ও ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা, তিন আসামির স্বীকারোক্তি
Published: 20th, October 2025 GMT
নেশার টাকা জোগাতে ঋণ করতে হয়েছিল। সেই ঋণ শোধে প্রয়োজন ছিল টাকার। আর সেই টাকার জোগান দিতে নজর পড়ে কলেজপড়ুয়া ভাগনের মোটরসাইকেলের দিকে। সহযোগীদের নিয়ে মোটরসাইকেল নিতে গিয়ে বাধা পাওয়ায় মা ও ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার সাদুল্লাপুর বটতলা গ্রামে প্রবাসীর স্ত্রী ও তাঁর কলেজপড়ুয়া ছেলেকে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার তিন আসামি আদালতে এমন জবানবন্দি দিয়েছেন। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় বগুড়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তিন আসামি পর্যায়ক্রমে এ জবানবন্দি দেন। আদালতের বিচারক সাদিয়া আফসানা তাঁদের স্বীকারোক্তি রেকর্ড করেন।
বগুড়ার আদালত পরিদর্শক শহিদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির পর আদালতের নির্দেশে তিন আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার একডালা গ্রামের জিসান (২০), একই এলাকার সৈকত (২০) ও হাতিয়র মণ্ডলপাড়ার মাহি ইসলাম (১৯)।
আরও পড়ুনবগুড়ায় বাড়িতে ডাকাতের হানা, নারী ব্যবসায়ীকে শ্বাসরোধে হত্যা করে টাকা-মুঠোফোন লুট১৭ অক্টোবর ২০২৫এর আগে গত শনিবার রাজধানী ঢাকা থেকে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে পুলিশ পরে নওগাঁ জেলা থেকে মোটরসাইকেলটি উদ্ধার করে।
শিবগঞ্জ উপজেলার সাদুল্লাপুর বটতলা গ্রামে কুয়েতপ্রবাসী ইদরিস আলীর স্ত্রী রানী বেগম (৪০) ও তাঁদের একমাত্র ছেলে ইমরান হোসেন। ইমরান বগুড়া শহরের ফকির উদ্দিন স্কুল অ্যান্ড কলেজের এইচএসসি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
হত্যার পরদিন রানী বেগমের বাবা বাদী হয়ে শিবগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলায় পাশের জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার একডালা গ্রামের জিসানের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও দু-তিনজনকে আসামি করা হয়। জিসান নিহত দুজনের স্বজন।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
বগুড়ায় মোটরসাইকেল নিতে বাধা দেওয়ায় মা ও ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা, তিন আসামির স্বীকারোক্তি
নেশার টাকা জোগাতে ঋণ করতে হয়েছিল। সেই ঋণ শোধে প্রয়োজন ছিল টাকার। আর সেই টাকার জোগান দিতে নজর পড়ে কলেজপড়ুয়া ভাগনের মোটরসাইকেলের দিকে। সহযোগীদের নিয়ে মোটরসাইকেল নিতে গিয়ে বাধা পাওয়ায় মা ও ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার সাদুল্লাপুর বটতলা গ্রামে প্রবাসীর স্ত্রী ও তাঁর কলেজপড়ুয়া ছেলেকে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার তিন আসামি আদালতে এমন জবানবন্দি দিয়েছেন। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় বগুড়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তিন আসামি পর্যায়ক্রমে এ জবানবন্দি দেন। আদালতের বিচারক সাদিয়া আফসানা তাঁদের স্বীকারোক্তি রেকর্ড করেন।
বগুড়ার আদালত পরিদর্শক শহিদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির পর আদালতের নির্দেশে তিন আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার একডালা গ্রামের জিসান (২০), একই এলাকার সৈকত (২০) ও হাতিয়র মণ্ডলপাড়ার মাহি ইসলাম (১৯)।
আরও পড়ুনবগুড়ায় বাড়িতে ডাকাতের হানা, নারী ব্যবসায়ীকে শ্বাসরোধে হত্যা করে টাকা-মুঠোফোন লুট১৭ অক্টোবর ২০২৫এর আগে গত শনিবার রাজধানী ঢাকা থেকে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে পুলিশ পরে নওগাঁ জেলা থেকে মোটরসাইকেলটি উদ্ধার করে।
শিবগঞ্জ উপজেলার সাদুল্লাপুর বটতলা গ্রামে কুয়েতপ্রবাসী ইদরিস আলীর স্ত্রী রানী বেগম (৪০) ও তাঁদের একমাত্র ছেলে ইমরান হোসেন। ইমরান বগুড়া শহরের ফকির উদ্দিন স্কুল অ্যান্ড কলেজের এইচএসসি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
হত্যার পরদিন রানী বেগমের বাবা বাদী হয়ে শিবগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলায় পাশের জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার একডালা গ্রামের জিসানের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও দু-তিনজনকে আসামি করা হয়। জিসান নিহত দুজনের স্বজন।