২০২৬ বিশ্বকাপে কোন দল কোন গ্রুপে খেলবে সেটি নির্ধারিত হয়ে গিয়েছিল শুক্রবার রাতেই। কোন তারিখে কোন ম্যাচ নির্ধারিত হয়ে গিয়েছিল সেটিই। তবে গ্রুপ পর্বের ম্যাচগুলোর ভেন্যু ও ম্যাচ শুরুর সময় সেদিন ঠিক হয়নি। একদিন পর শনিবার রাতে ভেন্যু ও ম্যাচ শুরুর সময়সহ পূর্ণাঙ্গ সূচি প্রকাশ করেছে ফিফা।

১১ জুন মেক্সিকো সিটিতে মেক্সিকো ও দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচ দিয়ে উদ্বোধন বিশ্বকাপের। বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় শুরু হবে ম্যাচটি।

বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ শুরু হবে বাংলাদেশ সময় ১৭ জুন সকাল ৭টা। আর্জেন্টিনা-আলজেরিয়ার ম্যাচটির ভেন্যু কানসাস সিটি। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের পরের দুটি ম্যাচ ডালাসে। একটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায়, পরেরটি সকাল ৮টায়।

পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিলের প্রথম ম্যাচ নিউইয়র্ক-নিউজার্সিতে বাংলাদেশ সময় ১৪ জুন ভোর ৪টায় মরক্কোর বিপক্ষে। ব্রাজিলের পরের দুটি ম্যাচ ফিলাডেলফিয়া ও মায়ামিতে সকাল ৭টা ও ভোর ৪টায়।

১৯ জুলাই দিবাগত রাত ১টায় নিউইয়র্ক-নিউজার্সিতে ফাইনাল।

গ্রুপ পর্বের সূচি

দ্বিতীয় রাউন্ড (শেষ ৩২)

শেষ ১৬, শেষ ৮, সেমিফাইনাল ও ফাইনালের সূচি.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ল দ শ সময় ব শ বক প

এছাড়াও পড়ুন:

নাসা কি ঐতিহাসিক গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টার বন্ধ করে দিচ্ছে

হাবল ও জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের মতো আইকনিক মিশন পরিচালনা করা হয়েছে নাসার গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টার থেকে। আর তাই নাসার ঐতিহাসিক এই গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টার বন্ধের এক খবর নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। কয়েক মাস ধরে সেখানকার কর্মী ও আইনপ্রণেতারা গডার্ডের মেরিল্যান্ডের গ্রিনবেল্টের প্রধান ক্যাম্পাসে উদ্বেগজনক পরিবর্তন নিয়ে ধারাবাহিকভাবে সতর্কবার্তা দিচ্ছেন। ক্যাম্পাসে ভবন বন্ধ করার মতো ঘটনাও ঘটেছে। তবে নাসা জানিয়েছে, গডার্ডের বিভিন্ন কাজ বন্ধের পদক্ষেপ বহু বছর আগে নেওয়া পরিকল্পনারই অংশ।

ওয়াশিংটন ডিসির ঠিক বাইরে অবস্থিত গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টার মহাকাশ গবেষণার জন্য নাসার অন্যতম প্রধান কেন্দ্র। গডার্ড সেন্টার মহাবিশ্ব অধ্যয়নের জন্য ব্যবহৃত যন্ত্র তৈরির বৃহত্তম সংস্থা হিসেবেও পরিচিত। আধুনিক রকেটের পথিকৃৎ রবার্ট এইচ গডার্ডের নামানুসারে ১৯৫৯ সালে নাসার প্রথম মহাকাশ ফ্লাইট সেন্টারটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। আজও গডার্ড আইকনিক হাবল স্পেস টেলিস্কোপের কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। একই সঙ্গে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ এখানে ২০২০ সালে উৎক্ষেপণের আগে তৈরি করা হয়েছিল। গডার্ডে বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলীরা এখন আরও শক্তিশালী ন্যান্সি গ্রেস রোমান স্পেস টেলিস্কোপের চূড়ান্ত কাজ শেষ করছেন। প্রায় সম্পূর্ণ হওয়া এই টেলিস্কোপ মহাবিশ্বের শুরু সম্পর্কে আমাদের ধারণাকে বদলে দেবে বলে আশা করা হচ্ছে। নাসা জানিয়েছে, ন্যান্সি গ্রেস রোমান স্পেস টেলিস্কোপ ২০২৭ সালের মে মাসের মধ্যে উৎক্ষেপণের সময়সূচিতে রয়েছে। এমনকি ২০২৬ সালের শরৎকালেও এটি উৎক্ষেপণ হতে পারে।

অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্র সরকারে শাটডাউন শুরু হওয়ার পর নাসা গডার্ডে গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষাগার ও অফিস ভেঙে ফেলার আশঙ্কা তৈরি হয়। বিভিন্ন গণমাধ্যমে অভিযোগ আসে, এমন সব পদক্ষেপ প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ২০২৬ সালের বাজেট কমানোর অংশ। যদিও সেই বাজেট কমানোর পরিকল্পনা এখনো কংগ্রেস অনুমোদন দেয়নি। শাটডাউনের সময় সেখানকার সাইটে থাকা অল্প কয়েকজন কর্মী বিশেষায়িত সরঞ্জাম ও অন্যান্য জিনিসপত্র অপসারণের তথ্য প্রকাশ করেন।

এক বিবৃতিতে গডার্ড ইঞ্জিনিয়ার্স, সায়েন্টিস্টস অ্যান্ড টেকনিশিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, কেন্দ্রের ১৩টি ভবনে প্রায় ১০০টি পরীক্ষাগার রয়েছে। কর্মীদের খুব কম সময়ের নোটিশ দিয়ে ২০২৬ সালের মার্চের মধ্যে তা বন্ধের কাজ চলছে। একটি সংক্ষিপ্ত নোটে সংস্থাটি জানিয়েছে, এত কম সময়ের মধ্যে বিভিন্ন ল্যাব সরানোর কাজ করলে নাসার কৌশলগত ক্ষতি হতে পারে। পাশাপাশি অত্যাধুনিক ও উচ্চ মূল্যের সরঞ্জামের ক্ষতি হতে পারে। ভবিষ্যতে এসব প্রতিস্থাপন করা কঠিন হতে পারে।

সূত্র: ইউএসএ টুডে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ২০২৬ বিশ্বকাপে কি মৃত্যুকূপ বলে কিছু আছে
  • বিশ্বকাপ ফুটবল ও বিশ্বকাপ ক্রিকেট—দুই বিশ্বকাপেই খেলবে যেসব দেশ
  • বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বেই মুখোমুখি দুই ‘গোলমেশিন’, দেশম বললেন, দারুণ হবে
  • বিশ্বকাপ ২০২৬: সহজ গ্রুপে আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিল
  • ইসরায়েল থাকায় ইউরোভিশন সংগীত প্রতিযোগিতা বর্জন করছে ইউরোপের কোন চার দেশ
  • এবার পাকিস্তানের প্রথম প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান হলেন ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির  
  • ‘দৃশ্যম থ্রি’ নিয়ে নতুন খবর পাওয়া গেল
  • নাসা কি ঐতিহাসিক গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টার বন্ধ করে দিচ্ছে
  • বাংলা একাডেমিতে ১০ ডিসেম্বর থেকে ‘বিজয় বইমেলা’