মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক (ডিজি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা অধ্যাপক এহতেসাম-উল হক। তিনি পটুয়াখালী সরকারি কলেজে কর্মরত। গতকাল রোববার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মাহবুব আলমের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। তবে তাঁর নিয়োগে ফাইল অনুমোদন হয়েছে গত বৃহস্পতিবার।
এর আগে গত ৪ জানুয়ারি চাকরির বয়সসীমা শেষ হওয়ায় অবসরোত্তর ছুটিতে যান মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক এ বি এম রেজাউল করীম। এরপর থেকে পদটি ফাঁকা ছিল।
সরকার পরিবর্তনের পর ২১ আগস্ট মাউশির মহাপরিচালকের পদ থেকে ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেন অধ্যাপক নেহাল আহমেদ। এরপর মাউশির রুটিন দায়িত্ব পান অধ্যাপক এ বি এম রেজাউল করীম। পরে তাঁকে মহাপরিচালক পদে চলতি দায়িত্ব দেওয়া হয়।
এদিকে, একই দিনে মাউশির গুরুত্বপূর্ণ অর্থ ও ক্রয় উইংয়ের পরিচালক পদে নতুন নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এ পদে পদায়ন পেয়েছেন শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা গোপীনাথ পাল। তিনি নারায়ণগঞ্জের সরকারি তোলারাম কলেজের গণিতের অধ্যাপক।
নায়েমের নতুন ডিজি অধ্যাপক জুলফিকার হায়দার
জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমির (নায়েম) মহাপরিচালক (ডিজি) পদে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক জুলফিকার হায়দার। তিনি জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) ঊর্ধ্বতন বিশেষজ্ঞ ছিলেন।
বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে তাঁকে এ পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। রোববার তাঁকে নিয়োগের বিষয়টি প্রকাশ করেছে মন্ত্রণালয়।
এদিকে একই দিনে নায়েমের উপপরিচালক পদে নিয়োগ পেয়েছেন বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের সহযোগী অধ্যাপক আবু সাঈদ।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: সরক র
এছাড়াও পড়ুন:
মাহিমা চৌধুরী-সঞ্জয় মিশ্রা বিয়ে করেছেন?
একটি বাড়ি থেকে বেরিয়ে পাশাপাশি হেঁটে যাচ্ছেন বলিউড অভিনেতা সঞ্জয় মিশ্রা ও অভিনেত্রী মাহিমা চৌধুরী। লাল রঙের শাড়িতে বধূ সেজেছেন ৫২ বছর বয়েসি মাহিমা চৌধুরী। আর ক্রিম কালারের কুর্তা-কোট পরেছেন ৬২ বছরের সঞ্জয়। হাঁটতে হাঁটতে তাদের খুনসুটি করতেও দেখা যায়। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিও ক্লিপে এমন দৃশ্য দেখা যায়।
খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে নেট দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে ভিডিওটি। এ ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা হয়, “৫২ বছর বয়সে মাহিমা চৌধুরী বিয়ে করলেন সঞ্জয় মিশ্রাকে। এরপর তাদের বিয়ের গুঞ্জন দ্রুত ছড়াতে থাকে। এমন খবরে বিস্ময় প্রকাশ করেন নেটিজেনরা। অনেকে আবার সত্যতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।
আরো পড়ুন:
অভিনেতা সুধীর দালভি গুরুতর অসুস্থ, অর্থ সংকটে পরিবার
৯ দিনে রাশমিকার সিনেমার আয় কত?
এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মাহিমা চৌধুরী ও সঞ্জয় মিশ্রার বিয়ের খবরটি সত্য নয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি তাদের পরবর্তী ‘দুর্লভ প্রসাদ কি দুসরি শাদি’ সিনেমার প্রচারণার অংশ।
রোমান্টিক-কমেডি ঘরানার ‘দুর্লভ প্রসাদ কি দুসরি শাদি’ সিনেমা নির্মাণ করেছেন সিদ্ধান্ত রাজ। সিনেমাটির নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন সঞ্জয় মিশ্রা। ববিতা চরিত্রে দেখা যাবে মাহিমা চৌধুরীকে। তাছাড়াও অভিনয় করেছেন—শ্রীকান্ত ভার্মা, পলক লালওয়ানি, নবনী প্রমুখ।
বাস্তব জীবনে মাহিমা ও সঞ্জয় মিশ্রার জীবনের পথ আলাদা। ব্যক্তিগত জীবনে মাহিমা বিয়ে করেছেন আর্কিটেক্ট ববি মুখার্জিকে। ২০০৬ সালে বিয়ে করেন তারা। এ সংসারে তাদের আরিয়ানা নামে একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। ২০১৩ সালে ভেঙে গেছে মাহিমা-ববির সংসার। এরপর কন্যাকে নিয়ে জীবনযাপন করছেন এই অভিনেত্রী।
অন্যদিকে, ২০০৯ সালে কিরণ মিশ্রার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ অভিনেত্রী সঞ্জয় মিশ্রা। এই সুখী দম্পতির ঘর আলো করে জন্ম নিয়েছে পাল এবং লমহা নামে দুই সন্তান।
ঢাকা/শান্ত