Samakal:
2025-06-15@10:23:40 GMT

এহতেসাম-উল হক মাউশির নতুন ডিজি

Published: 3rd, February 2025 GMT

এহতেসাম-উল হক মাউশির নতুন ডিজি

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক (ডিজি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা অধ্যাপক এহতেসাম-উল হক। তিনি পটুয়াখালী সরকারি কলেজে কর্মরত। গতকাল রোববার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মাহবুব আলমের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। তবে তাঁর নিয়োগে ফাইল অনুমোদন হয়েছে গত বৃহস্পতিবার।

এর আগে গত ৪ জানুয়ারি চাকরির বয়সসীমা শেষ হওয়ায় অবসরোত্তর ছুটিতে যান মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক এ বি এম রেজাউল করীম। এরপর থেকে পদটি ফাঁকা ছিল।

সরকার পরিবর্তনের পর ২১ আগস্ট মাউশির মহাপরিচালকের পদ থেকে ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেন অধ্যাপক নেহাল আহমেদ। এরপর মাউশির রুটিন দায়িত্ব পান অধ্যাপক এ বি এম রেজাউল করীম। পরে তাঁকে মহাপরিচালক পদে চলতি দায়িত্ব দেওয়া হয়।

এদিকে, একই দিনে মাউশির গুরুত্বপূর্ণ অর্থ ও ক্রয় উইংয়ের পরিচালক পদে নতুন নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এ পদে পদায়ন পেয়েছেন শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তা গোপীনাথ পাল। তিনি নারায়ণগঞ্জের সরকারি তোলারাম কলেজের গণিতের অধ্যাপক।

নায়েমের নতুন ডিজি অধ্যাপক জুলফিকার হায়দার

জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমির (নায়েম) মহাপরিচালক (ডিজি) পদে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক জুলফিকার হায়দার। তিনি জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) ঊর্ধ্বতন বিশেষজ্ঞ ছিলেন।

বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে তাঁকে এ পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। রোববার তাঁকে নিয়োগের বিষয়টি প্রকাশ করেছে মন্ত্রণালয়।

এদিকে একই দিনে নায়েমের উপপরিচালক পদে নিয়োগ পেয়েছেন বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজের সহযোগী অধ্যাপক আবু সাঈদ।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: সরক র

এছাড়াও পড়ুন:

মরিচখেতে তাজা গ্রেনেড, নিষ্ক্রিয় করলেন সেনাসদস্যরা

সুনামগঞ্জে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলায় এক কৃষকের মরিচখেতে একটি তাজা গ্রেনেড পাওয়া গেছে। খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর একটি দল গিয়ে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে গ্রেনেডটি নিষ্ক্রিয় করেছে।

পুলিশ জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার সলুকাবাদ ইউনিয়নের চালবন গ্রামের কৃষক সাইদুর রহমান তাঁর মরিচখেতে গিয়ে মাটি খোঁড়ার সময় ওই গ্রেনেড পান। বিষয়টি জানাজানি হলে উৎসুক লোকজন সেখানে ভিড় করেন। এরপর বিষয়টি বিশ্বম্ভরপুর থানার পুলিশকে জানানো হয়।

বিশ্বম্ভরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মখলিছুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে গ্রেনেড সাদৃশ্য ওই বস্তু দেখতে পায়। এরপর সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলায় থাকা সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে ঘটনাটি জানানো হয়। আজ দুপুরে সেখান থেকে লেফটেন্যান্ট আল হোসাইনের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর একটি দল এসে প্রথমে এটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। পরে সেটি নিষ্ক্রিয় করার উদ্যোগ নেন তাঁরা। নিষ্ক্রিয় করার সময় গ্রেনেডটি বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়। চারপাশের মাটি গর্ত হয়ে যায়।

সেনা কর্মকর্তা আল হোসাইন সাংবাদিকদের বলেন, গ্রেনেডটি বিশ্বযুদ্ধ কিংবা মুক্তিযুদ্ধের সময়ে কোনোভাবে আসতে পারে। এটি মাটির নিচে ১০০ বছরের কমবেশি সময়ে সক্রিয় থাকে। তিনি আরও বলেন, এলাকাবাসীর উচিত ছিল আগেই বিষয়টি সেনাবাহিনীকে জানানো। এটি বিস্ফোরিত হলে জানমালের অনেক ক্ষতি হতে পারত।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পানিতে ভাসছিল ২২ দিনের শিশুর মৃতদেহ, ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন মা
  • বাঁধন কাঁদলেন, কিন্তু কেন...
  • মামাত বোনকে ধর্ষণ-হত্যা করে নিখোঁজের গল্প সাজায় নয়ন: পুলিশ
  • আমাদের যত ঘুঘু 
  • বাউন্ডারি সীমানায় ক্যাচের নিয়ম পাল্টাচ্ছে এমসিসি
  • কমিটি নেই, সবাই নেতা
  • কোরবানির গরু কেনার আড়াই লাখ টাকা ছিনিয়ে নিতে ব্যবসায়ী জাকিরকে হত্যা করা হয়
  • শ্রীলঙ্কা পৌঁছেছেন মিরাজ-শান্তরা
  • পটুয়াখালীতে সৎমা ও দাদিকে গলা কেটে হত্যা
  • মরিচখেতে তাজা গ্রেনেড, নিষ্ক্রিয় করলেন সেনাসদস্যরা